বাংলা সাধু ভাষার জনক কে?
A
হরলাল রায়
B
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
C
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
D
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
উত্তরের বিবরণ
সাধু ভাষা বাংলা লেখ্য গদ্যের অপেক্ষাকৃত প্রাচীন রূপ; এর নবীন ও বর্তমানে বহুল প্রচলিত রূপটি হলো চলিত। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে সাধু ভাষার জনক বলা হয়।

0
Updated: 23 hours ago
সাধু ভাষারীতি কোন ক্ষেত্রে ব্যবহারের অনুপযোগী?
Created: 3 weeks ago
A
ছোটগল্প লেখায়
B
কাব্য রচনায়
C
নাটকের সংলাপে
D
প্রবন্ধ লেখায়
• সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য:
-
রূপ অপরিবর্তনীয়; অঞ্চল বা কালক্রমে পরিবর্তন হয় না।
-
ব্যাকরণের সুনির্ধারিত নিয়ম অনুসরণ করে; পদবিন্যাস সুনিয়ন্ত্রিত।
-
তৎসম / সংস্কৃত শব্দ বেশি ব্যবহৃত; আভিজাত্য ও গম্ভীরতা থাকে।
-
শুধু লেখায় ব্যবহার হয়; কথাবার্তা, বক্তৃতা, নাট্যসংলাপে অনুপযোগী।
-
সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়।

0
Updated: 3 weeks ago
সাধুরীতিতে কোন পদটি দীর্র্ঘরূপ হয় না?
Created: 2 weeks ago
A
বিশেষ্য
B
অব্যয়
C
সর্বনাম
D
ক্রিয়া
সাধুরীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়ার পূর্ণ ও দীর্ঘরূপ ব্যবহৃত হয় এবং সাধু রীতিতে অব্যয় পদটির দীর্ঘরুপ হয় না।

0
Updated: 2 weeks ago
'তৎসম' শব্দের ব্যবহার কোন রীতিতে বেশি হয়?
Created: 1 month ago
A
চলিত রীতি
B
সাধু রীতি
C
মিশ্র রীতি
D
আঞ্চলিক রীতি
সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য
-
তৎসম শব্দ বেশি ব্যবহৃত হয়: সাধু ভাষায় সংস্কৃত বা তৎসম শব্দ বেশি ব্যবহার করা হয়।
-
ভাষার রূপ একই থাকে: এই ভাষার ধরণ সব সময় এক থাকে, সময় বা এলাকার পরিবর্তনে এর কোনো পরিবর্তন হয় না।
-
গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য: তৎসম শব্দ ব্যবহারের কারণে এই ভাষায় একটা আভিজাত্য ও গুরুত্ব বোঝায়।
-
নিয়ম মেনে চলে: এই ভাষার প্রতিটি শব্দ ও বাক্য গঠনে ব্যাকরণের নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসরণ করা হয়।
-
শুধু লেখায় ব্যবহার হয়: সাধু ভাষা সাধারণত কথাবার্তায় নয়, লেখা বা বইয়ের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বক্তৃতা বা আলোচনায় এটি স্বাভাবিক শোনায় না।
-
পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়: এই ভাষায় সর্বনাম (যেমন: আমি, তুমি) ও ক্রিয়াপদের (যেমন: করিয়াছি, গিয়াছিল) পূর্ণরূপ ব্যবহার হয়।
উৎস: অষ্টম শ্রেণির ব্যাকরণ বই এবং ভাষা-শিক্ষা, ড. হায়াৎ মামুদ।

0
Updated: 1 month ago