’প্যাক্ট অব প্যারিস’ চুক্তির উদ্দেশ্য কী ছিল?
A
আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি করা
B
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা করা
C
অর্থনৈতিক উন্নয়নে সাহায্য করা
D
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগ নিষিদ্ধ করণ
উত্তরের বিবরণ
Pact of Paris বা Kellogg–Briand Pact হলো একটি আন্তর্জাতিক শান্তিচুক্তি, যা রাষ্ট্রগুলোকে যুদ্ধকে রাষ্ট্রীয় নীতি হিসেবে পরিত্যাগ করতে উদ্বুদ্ধ করে এবং শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথে পরিচালিত করে।
-
চুক্তির মূল লক্ষ্য:
-
আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে শক্তি প্রয়োগ নিষিদ্ধ করা
-
সমস্যা সমাধান শান্তিপূর্ণ উপায়ে নিশ্চিত করা
-
বিশ্বজুড়ে নিরস্ত্রীকরণ ও শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান প্রতিষ্ঠা
-
-
চুক্তির নাম: Pact of Paris / Kellogg–Briand Pact
-
স্বাক্ষরের তারিখ: ২৭ আগস্ট, ১৯২৮
-
কার্যকর হয়েছে: ২৪ জুলাই, ১৯২৯
-
মূল উদ্যোক্তা: Frank B. Kellogg (যুক্তরাষ্ট্র) ও Aristide Briand (ফ্রান্স)
-
স্বাক্ষরকারী রাষ্ট্রের সংখ্যা: শুরুতে ১৫টি, পরে বেড়ে ৬২টি
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
'নানকিং চুক্তি' কোন যুদ্ধের সাথে জড়িত?
Created: 1 month ago
A
আফিম যুদ্ধ
B
কোরিয় যুদ্ধ
C
বসনিয়া যুদ্ধ
D
বক্সারের যুদ্ধ
আফিম যুদ্ধ ছিল চীনের সঙ্গে ব্রিটেনের মধ্যে সংঘটিত এক গুরুত্বপূর্ণ সংঘাত, যা মূলত আফিমের চোরাচালান ও ব্যবসায়িক স্বার্থকে কেন্দ্র করে সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে চীনা শাসকগোষ্ঠী পরাজিত হয় এবং ব্রিটিশদের সঙ্গে নানকিং চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
আফিম যুদ্ধ:
-
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি উনিশ শতকের গোড়া থেকে চীনের সঙ্গে ব্যবসায় ঘাটতি মেটাতে বঙ্গদেশ থেকে আফিম রপ্তানি শুরু করে।
-
১৮৩৯ সালে চীনা শাসকগোষ্ঠী আফিম আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।
-
কোম্পানি অবৈধভাবে আফিম ব্যবসা চালিয়ে যাওয়ায় চীন ও ব্রিটেনের মধ্যে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
-
প্রথম আফিম যুদ্ধে চীনা পক্ষ পরাজিত হয়।
-
-
নানকিং চুক্তি (১৮৪২):
-
চীনা শাসকগোষ্ঠী ব্রিটিশদের সঙ্গে একটি অপমানজনক চুক্তি স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
চুক্তি প্রথম আফিম যুদ্ধের সমাপ্তি চিহ্নিত করে।
-
চুক্তির মাধ্যমে ব্রিটিশদের হংকং নিয়ন্ত্রণ প্রদান করা হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদ (ICPPED)-এ কয়টি অনুচ্ছেদ রয়েছে?
Created: 1 month ago
A
১১টি
B
৩৩টি
C
৪০টি
D
৪৫টি
গুমবিরোধী আন্তর্জাতিক সনদ (ICPPED) হলো International Convention for the Protection of All Persons from Enforced Disappearance, যা গুম বন্ধ, দায়মুক্তি প্রতিরোধ, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য গৃহীত। এটি জাতিসংঘের আওতাধীন একমাত্র কনভেনশন যা এনফোর্সড ডিসএপিয়ারেন্সকে কেন্দ্র করে তৈরি। চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয় ২০ ডিসেম্বর, ২০০৬ এবং কার্যকর হয় ২৩ ডিসেম্বর, ২০১০। সনদে মোট ৪৫টি অনুচ্ছেদ অন্তর্ভুক্ত।
-
আগস্ট ২৯, ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ ICPPED-এ স্বাক্ষর করেছে
-
৩০ আগস্টকে আন্তর্জাতিক গুমবিরোধী দিবস হিসেবে পালন করা হয়
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ন্যাটোর কোন অনুচ্ছেদে 'Open Door Policy' সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
অনুচ্ছেদ - ৬
B
অনুচ্ছেদ - ৮
C
অনুচ্ছেদ - ১০
D
অনুচ্ছেদ - ১২
ন্যাটো (NATO) হলো একটি সামরিক ও প্রতিরক্ষা জোট, যার প্রতিষ্ঠার চুক্তিটি ১৪টি অনুচ্ছেদে বিন্যস্ত। ন্যাটোর সদস্য হওয়ার জন্য দেশকে ইউরোপীয় হওয়ার শর্ত পূরণ করতে হয়, এবং নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তি করা হয় অনুচ্ছেদ ১০: Open Door Policy অনুযায়ী।
-
অনুচ্ছেদ ১: শান্তিপূর্ণ সমাধান
-
অনুচ্ছেদ ২: বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক
-
অনুচ্ছেদ ৩: প্রতিরক্ষা সক্ষমতা
-
অনুচ্ছেদ ৪: পরামর্শ
-
অনুচ্ছেদ ৫: সম্মিলিত প্রতিরক্ষা
-
অনুচ্ছেদ ৬: আক্রমণের সংজ্ঞা
-
অনুচ্ছেদ ৭: জাতিসংঘ সনদের বাধ্যবাধকতা
-
অনুচ্ছেদ ৮: অ-দ্বন্দ্বমূলক সম্পৃক্ততা
-
অনুচ্ছেদ ৯: বাস্তবায়ন পরিষদ
-
অনুচ্ছেদ ১০: অতিরিক্ত পক্ষসমূহ / নতুন সদস্য দেশ অন্তর্ভুক্তি (Open Door Policy)
-
অনুচ্ছেদ ১১: চুক্তি অনুমোদন এবং প্রয়োগ
-
অনুচ্ছেদ ১২: চুক্তি পর্যালোচনা
-
অনুচ্ছেদ ১৩: জোটের সদস্যতা ত্যাগ
-
অনুচ্ছেদ ১৪: চুক্তির অন্যান্য সংস্করণের গ্রহণযোগ্যতা
উৎস:
0
Updated: 1 month ago