কোন ধরনের দেশগুলোর জন্য TRIPS চুক্তি কার্যকরে রেয়াত সুবিধা প্রদান করা হয়?
A
শুধুমাত্র উন্নত দেশ
B
শুধুমাত্র উন্নয়নশীল দেশ
C
শুধুমাত্র এলডিসিভুক্ত দেশ
D
উন্নয়নশীল ও এলডিসিভুক্ত দেশ
উত্তরের বিবরণ
TRIPS (Trade-Related Aspects of Intellectual Property Rights) হলো বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) গৃহীত বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের (Intellectual Property) মেধাস্বত্ব সম্পর্কিত একটি বৈশ্বিক চুক্তি।
-
প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ১৫ এপ্রিল, ১৯৯৪, মরক্কোর মারাক্কাশে
-
কার্যকর: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫
-
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত (LDC) দেশগুলোর জন্য রেয়াত সুবিধা প্রদান।
-
স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য TRIPS চুক্তির প্রয়োগের মেয়াদ ১ জুলাই, ২০৩৪ পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে, যা WTO-র TRIPS কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত।
-
0
Updated: 1 month ago
মৌর্য বংশের প্রতিষ্ঠাতা কে ছিলেন?
Created: 1 month ago
A
অশোক
B
বিন্দুসার
C
চন্দ্রগুপ্ত
D
বৃহদ্রথ
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য নন্দ বংশের শেষ রাজা ধননন্দকে পরাজিত করে মৌর্য সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
মৌর্য সাম্রাজ্য ভারতের ইতিহাসে প্রথম সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য।
-
খ্রিস্টপূর্ব ৩২৩ অব্দে ব্যাবিলনে আলেকজান্ডারের মৃত্যু ঘটে, যার ফলে তার অধিকৃত ভারতীয় অঞ্চলে গ্রিকদের মধ্যে আতঙ্ক, অনিশ্চয়তা ও বিরোধ দেখা দেয়।
-
সেই সময় মগধে নন্দবংশীয় সম্রাট ধননন্দ রাজত্ব করছিলেন, যিনি মোটেও জনপ্রিয় ছিলেন না।
-
সুযোগে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য মগধের সিংহাসন দখল করেন এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত থেকে গ্রিকদের বিতাড়িত করে এক বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন।
-
এই সাম্রাজ্য ইতিহাসে মৌর্য সাম্রাজ্য নামে পরিচিত।
-
মৌর্য সম্রাটরা বহু-বিভক্ত ভারতকে ঐক্যবদ্ধ করে একটি বিশাল সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
-
এই বংশের মধ্যে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য এবং অশোক বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেছিলেন।
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথমবারের মতো উত্তোলন করেন-
Created: 1 month ago
A
নূরুল আমিন
B
আ স ম আব্দুর রব
C
সিরাজ চৌধুরী
D
আ স ম সোহরাওয়ার্দী
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা স্বাধীনতা ও জাতীয় পরিচয়ের প্রতীক হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি প্রথমবার উত্তোলিত হয় স্বাধীনতার আগেই, যা পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে গণমানুষের প্রত্যাখ্যানের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।
-
জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন হয় ২রা মার্চ, ১৯৭১।
-
স্থান ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের পশ্চিম দিকের গেটে।
-
উত্তোলন করেন ছাত্রনেতা আ. স. ম. আবদুর রব।
-
এই উত্তোলন বাংলাদেশের আনুষ্ঠানিক স্বাধীনতা ঘোষণার পূর্বেই পাকিস্তান রাষ্ট্রকে প্রত্যাখ্যানের অংশ ছিল।
-
স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পটুয়া কামরুল হাসানকে দায়িত্ব দেন জাতীয় পতাকার নকশা চূড়ান্ত করার জন্য।
-
পটুয়া কামরুল হাসানের হাতেই বর্তমান জাতীয় পতাকা চূড়ান্ত রূপ লাভ করেছে।
0
Updated: 1 month ago
১৯৭২ সালের সংবিধানে অধস্তন আদালতের বিচারকদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলার দায়িত্ব কার ওপর ন্যস্ত ছিল?
Created: 1 month ago
A
রাষ্ট্রপতি
B
সুপ্রিম কোর্ট
C
প্রধানমন্ত্রী
D
বর্ণিত সবাই
বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অধস্তন আদালতের দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধানের ব্যবস্থা নির্ধারণ করে।
-
সংবিধানের প্রাথমিক ১৯৭২ সালের সংস্করণে, এই দায়িত্ব সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত ছিল।
-
১৯৭৪ সালের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত করা হয়।
-
পরবর্তীতে সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী যোগ করে বলা হয়, এই দায়িত্ব রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে পালন করবেন।
-
পরে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ পঞ্চম সংশোধনী আইন অসাংবিধানিক ঘোষণা করলে, পঞ্চদশ সংশোধন আইন, ২০১১ এর মাধ্যমে ১১৬ অনুচ্ছেদের বর্তমান বিধান প্রতিস্থাপিত হয়।
-
বর্তমানে ১১৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি অধস্তন আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধান করেন সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শক্রমে।
উল্লেখ্য, ২৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে অধস্তন আদালতের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত ১১৬ অনুচ্ছেদ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ১০ জন আইনজীবী।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago