ECOSOC প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সংখ্যা কত ছিল?
A
১৮টি
B
২১টি
C
২২টি
D
২৯টি
উত্তরের বিবরণ
জাতিসংঘ অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ECOSOC) হলো জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গসংস্থা, যা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশগত ইস্যু নিয়ে নীতি নির্ধারণ ও সদস্যদের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু।
-
মূল ভূমিকা:
-
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য উদ্ভাবনমূলক ধারণা নিয়ে আলোচনার কেন্দ্র।
-
জাতিসংঘ সনদের দশম অধ্যায় (৬১–৭২ নং অনুচ্ছেদ) এ ECOSOC-এর কার্যক্রম বর্ণিত।
-
-
সদস্যপদ:
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য: ১৮টি
-
বর্তমান সদস্য: ৫৪টি
-
সদস্য নির্বাচনের নিয়ম: প্রতি বছর ১৮টি সদস্য দেশ ৩ বছরের মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হয়।
-
-
অধিবেশন: বছরে কমপক্ষে দুইবার অনুষ্ঠিত হয় নিউইয়র্ক বা জেনেভায়।
-
বাংলাদেশের সদস্যপদ:
-
২০২৫–২০২৭ মেয়াদে বাংলাদেশ নির্বাচিত হয়েছে এশিয়া-প্রশান্তমহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রার্থী হিসেবে।
-
১৮৯ ভোটের মধ্যে ১৮১ ভোট পেয়ে বাংলাদেশ নির্বাচিত হয়।
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের সংবিধানে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালের বিধান কোন অনুচ্ছেদে উল্লেখ আছে?
Created: 1 month ago
A
১০৩নং অনুচ্ছেদ
B
১১৭নং অনুচ্ছেদ
C
১০৮নং অনুচ্ছেদ
D
১১০নং অনুচ্ছেদ
বাংলাদেশের সংবিধানের ১১৭নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করার ক্ষমতা সংসদের নিকট সংরক্ষিত। এই ট্রাইব্যুনালগুলো প্রজাতন্ত্রের সরকারি কর্মচারী ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে এখতিয়ার প্রয়োগের জন্য কার্যকর।
প্রধান তথ্যগুলো হলো:
-
প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল স্থাপনের উদ্দেশ্য:
-
নবম ভাগে বর্ণিত বিষয়াদি এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত ব্যক্তিদের কর্মশর্ত ও দণ্ড সম্পর্কিত বিষয়।
-
যে কোনো রাষ্ট্রায়ত্ত উদ্যোগ বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা এবং সম্পত্তির অর্জন ও বণ্টন।
-
-
সংসদের ক্ষমতা: আইনের মাধ্যমে এক বা একাধিক প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল স্থাপন করা।
অন্য সংবিধানিক প্রাসঙ্গিক অনুচ্ছেদ:
-
১০৩নং অনুচ্ছেদ: আপিল বিভাগের এখতিয়ার সংজ্ঞা।
-
১০৮নং অনুচ্ছেদ: সুপ্রিম কোর্টকে "কোর্ট অফ রেকর্ড" হিসেবে সংজ্ঞায়িত।
-
১১০নং অনুচ্ছেদ: অধস্তন আদালত থেকে হাইকোর্টে মামলা স্থানান্তর সংক্রান্ত বিধান।
0
Updated: 1 month ago
'কাবিখা' কোন ধরনের কর্মসূচীর অন্তর্ভুক্ত?
Created: 1 month ago
A
কাজের প্রশিক্ষণ
B
টিকাদান কর্মসূচি
C
নিরক্ষরতা দূরীকরণ
D
দারিদ্র বিমোচন
কাবিখা বা কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচী (Food for Work) সংক্রান্ত তথ্য:
-
এটি দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচীর অংশ।
-
প্রেক্ষাপট: ১৯৭৪ সালে দেশব্যাপী চরম খাদ্যাভাব দেখা দিলে, বিশেষ করে খাদ্যশস্যের উচ্চমূল্য এবং গ্রামীণ এলাকায় বেকারত্বের কারণে বৃহত্তর রংপুর জেলার মানুষ অনাহারের সম্মুখীন হলে সরকার এই কর্মসূচি চালু করে।
কর্মসূচীর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য:
-
প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ গ্রামীণ অবকাঠামো নির্মাণ/পুনঃনির্মাণ।
-
স্বাভাবিক অবস্থায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন।
-
গ্রামীণ এলাকায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
-
গ্রামীণ দরিদ্র জনগণের আয় বৃদ্ধি।
-
দেশের সর্বত্র খাদ্য সরবরাহের ভারসাম্য আনা এবং দারিদ্র বিমোচনে ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টি।
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
জিংক সমৃদ্ধ ধানের জাত কোনটি?
Created: 3 weeks ago
A
ব্রি ধান ৪৩
B
ব্রি ধান ৫৫
C
ব্রি ধান ৬২
D
ব্রি ধান ৭৯
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট উদ্ভাবিত ধানের জাত
বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যযুক্ত ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে যা পুষ্টি, খরা ও জলমগ্নতা সহিষ্ণুতা এবং স্বাস্থ্যসম্মত গুণাবলীর জন্য প্রযোজ্য।
-
জিংক সমৃদ্ধ ধানের জাত: ব্রি ধান ৬২, ব্রি ধান ৬৪, ব্রি ধান ৭২, ব্রি ধান ৭৪, ব্রি ধান ৮৪
-
খরা সহিষ্ণু ধানের জাত: ব্রি ধান ৪৩, ব্রি ধান ৫৫, ব্রি ধান ৫৬, ব্রি ধান ৫৭, ব্রি ধান ৬৬, ব্রি ধান ৭১, ব্রি ধান ৮৩
-
এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ধানের জাত: বিআর ৫
-
লো জিআই (নিম্ন গ্লাইসেমিক ইনডেক্স) ধানের জাত: বিআর ১৬, ব্রি ধান ৪৬, ব্রি ধান ৬৯
-
জলমগ্নতা সহিষ্ণু ধানের জাত: ব্রি ধান ৫১, ব্রি ধান ৫২, ব্রি ধান ৭৯
0
Updated: 3 weeks ago