কোন ধরনের দেশগুলোর জন্য TRIPS চুক্তি কার্যকরে রেয়াত সুবিধা প্রদান করা হয়?
A
শুধুমাত্র উন্নত দেশ
B
শুধুমাত্র উন্নয়নশীল দেশ
C
শুধুমাত্র এলডিসিভুক্ত দেশ
D
উন্নয়নশীল ও এলডিসিভুক্ত দেশ
উত্তরের বিবরণ
TRIPS (Trade-Related Aspects of Intellectual Property Rights) হলো বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (WTO) গৃহীত বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের (Intellectual Property) মেধাস্বত্ব সম্পর্কিত একটি বৈশ্বিক চুক্তি।
-
প্রতিষ্ঠা ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ১৫ এপ্রিল, ১৯৯৪, মরক্কোর মারাক্কাশে
-
কার্যকর: ১ জানুয়ারি, ১৯৯৫
-
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
উন্নয়নশীল ও স্বল্পোন্নত (LDC) দেশগুলোর জন্য রেয়াত সুবিধা প্রদান।
-
স্বল্পোন্নত দেশগুলোর জন্য TRIPS চুক্তির প্রয়োগের মেয়াদ ১ জুলাই, ২০৩৪ পর্যন্ত সম্প্রসারিত হয়েছে, যা WTO-র TRIPS কাউন্সিলে সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত।
-

0
Updated: 13 hours ago
প্রাচীনকালে হরিকেল জনপদের অন্তর্গত ছিল কোন জেলা?
Created: 1 week ago
A
বগুড়া
B
কুমিল্লা
C
সিলেট
D
বরিশাল
হরিকেল:
- হরিকেল জনপদের কথা প্রথম জানা যায় প্রথম শতকের চট্টগ্রামে প্রাপ্ত লিপিতে।
- চন্দ্রবংশীয় লিপিতেও হরিকেল রাজ্যের কথা আছে।
- হরিকেল জনপদ আধুনিক সিলেট থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিলো।
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রন্থাগারে সংরক্ষিত দুটি প্রাচীন গ্রন্থের পাণ্ডুলিপিতে হরিকোল (হরিকেল) ও বর্তমান সিলেট বিভাগ অভিন্ন উলিণ্ঢখিত হয়েছে।
- বাংলাদেশের প্রাচীন জনপদগুলোর সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে এ কথা বলা যায় যে, জনপদগুলোর নির্দিষ্ট সীমারেখা নির্ণয় করা বা যুগে যুগে তাদের সীমার বিস্তার ও সংকোচনের সঠিক তথ্য সংগ্রহ করা দুরূহ কাজ।
- হরিকেল প্রাচীন পূর্ববঙ্গের একটি জনপদ।
তথ্যসূত্র - বাংলাদেশের ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
দেশের নির্বাহী কার্যক্রম কার নেতৃত্বে পরিচালিত হয়?
Created: 3 days ago
A
রাষ্ট্রপতি
B
প্রধানমন্ত্রী
C
মন্ত্রীপরিষদ সচিব
D
স্পীকার
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সংসদীয় সরকার ব্যবস্থায় রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্যক্রমের প্রধান।
-
বাংলাদেশে সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান, যেখানে সরকারের প্রধান হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।
-
প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশের নির্বাহী কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
-
জাতীয় সংসদের যে সদস্যকে সংখ্যাগরিষ্ঠ সংসদ-সদস্যের আস্থাভাজন বলে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রতীয়মান হয়, রাষ্ট্রপতি তাঁকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেন।
-
সংবিধান অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী উত্তরাধিকারী কার্যভার গ্রহণ না করা পর্যন্ত তাঁর পদে বহাল থাকবেন।
-
তবে সংসদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সমর্থন হারালে প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়, অথবা সংসদ ভেঙে দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতিকে লিখিতভাবে পরামর্শ দিতে হয়।
-
প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলে তাঁর মন্ত্রিসভাও ভেঙে যায়।
-
এজন্য প্রধানমন্ত্রীকে সরকারের স্তম্ভ বলা হয়।
-
তিনি একই সাথে সংসদের নেতা এবং সরকারপ্রধান।
উৎস:

0
Updated: 3 days ago
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ ‘সদস্যদের আসন শূন্য হওয়া’ সম্পর্কিত?
Created: 1 week ago
A
৬৭ (১) নং
B
৬৯ নং
C
৬৮ নং
D
৭০ (১) নং
সংসদ সদস্যের আসন শূন্য হওয়ার শর্তাবলি
সংবিধানের ৬৭ (১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
কোনো সংসদ-সদস্যের আসন শূন্য হবে, যদি—
-
শপথ গ্রহণ না করলে: নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম বৈঠকের তারিখ হতে নব্বই দিনের মধ্যে তিনি তৃতীয় তফসিলে নির্ধারিত শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা করতে এবং শপথপত্র/ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করতে ব্যর্থ হন।
-
তবে শর্ত থাকে যে, এই মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে স্পিকার যথাযথ কারণে সময় বৃদ্ধি করতে পারবেন।
-
-
অবিরাম অনুপস্থিত থাকলে: সংসদের অনুমতি ছাড়া একটানা নব্বই বৈঠক-দিবস অনুপস্থিত থাকেন।
-
সংসদ ভেঙে গেলে।
-
অযোগ্য হলে: সংবিধানের ৬৬(২) দফার অধীনে অযোগ্য হয়ে পড়েন।
-
দলীয় সীমানা লঙ্ঘন করলে: সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে বর্ণিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।
সংবিধানের ৬৭ (২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী:
-
কোনো সংসদ-সদস্য স্পিকারের নিকট স্বাক্ষরযুক্ত পত্রের মাধ্যমে নিজের পদ ত্যাগ করতে পারেন।
-
স্পিকার পত্রটি গ্রহণ করার সঙ্গে সঙ্গেই তার আসন শূন্য হবে।
-
যদি স্পিকারের পদ শূন্য থাকে বা তিনি দায়িত্ব পালনে অসমর্থ হন, তবে ডেপুটি স্পিকার পত্রটি গ্রহণ করলে সেই মুহূর্ত থেকে সদস্যপদ শূন্য গণ্য হবে।
উৎস: বাংলাদেশের সংবিধান

0
Updated: 1 week ago