অজয় বঙ্গ বিশ্বব্যাংকের কততম প্রেসিডেন্ট?
A
১২তম
B
১৩তম
C
১৪তম
D
১৫তম
উত্তরের বিবরণ
বিশ্বব্যাংক (World Bank) হলো আন্তর্জাতিক পুনর্গঠন ও উন্নয়ন ব্যাংক (IBRD) এর নামেই পরিচিত।
-
প্রতিষ্ঠা: ২৭ ডিসেম্বর, ১৯৪৫
-
কার্যক্রম শুরু: জুন, ১৯৪৬
-
প্রারম্ভিক সদস্য: ৩৮টি দেশ
-
বর্তমান সদস্য: ১৮৯টি দেশ
-
সর্বশেষ সদস্য: নাউরু
-
সদরদপ্তর: ওয়াশিংটন ডি.সি., যুক্তরাষ্ট্র
-
প্রধান অঙ্গসংস্থা: ৫টি
বর্তমান প্রেসিডেন্ট – অজয় বঙ্গ:
-
পদ: ১৪তম প্রেসিডেন্ট
-
নিয়োগ: ২০২৩ সালে পাঁচ বছরের মেয়াদের জন্য
-
পূর্ব কর্মজীবন: ভিসা ও মাস্টারকার্ডের CEO
-
অন্যান্য দায়িত্ব: দ্য সাইবার রেডিনেস ইনস্টিটিউটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা, নিউ ইয়র্ক ইকোনমিক ক্লাবের ভাইস চেয়ারম্যান
-
বিঃদ্রঃ: বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট সবসময় মার্কিন নাগরিক এবং যুক্তরাষ্ট্র দ্বারা মনোনীত হয়ে থাকে

0
Updated: 13 hours ago
বাংলাদেশের বৃহত্তম অর্থনৈতিক অঞ্চল কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 week ago
A
সাভার, ঢাকা
B
মিরসরাই, চট্টগ্রাম
C
আড়াইহাজার, নারায়ণগঞ্জ
D
মাধবরাম, কুড়িগ্রাম
জাতীয় বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল (National Special Economic Zone – NSEZ)
-
অবস্থান: চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই ও সীতাকুন্ড উপজেলা এবং ফেনী জেলার সোনাগাজী উপজেলার উপকূলীয় এলাকা, বঙ্গোপসাগরের সন্দ্বীপ চ্যানেলের পাশে।
-
মোট আয়তন: প্রায় ১৩৭ বর্গকিলোমিটার (৩৩,৮০৫ একর)
-
৪১% (১৪,০০০ একর) – শিল্পকারখানা
-
৫৯% – খোলা জায়গা, বনায়ন, বন্দর সুবিধা, আবাসন, স্বাস্থ্য, প্রশিক্ষণ ও বিনোদন কেন্দ্র
-
-
গঠন: ৩টি ইকোনমিক জোন এবং মোট ১২টি পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত
-
বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
পোশাক (বিজিএমইএ) শিল্পপার্ক
-
ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল
-
এসবিজি (শিকদার, বসুন্ধরা ও গ্যাসমেন গ্রুপ) অর্থনৈতিক অঞ্চল ইত্যাদি
-
-
উদ্দেশ্য ও সম্ভাবনা:
-
পুরো অঞ্চল চালু হলে আগামী ১৫ বছরে প্রায় ১৫ লাখ লোকের কর্মসংস্থান
-
প্রতিবছর রপ্তানি আয় প্রায় ১,৫০০ কোটি ডলার
-
-
উদ্বোধন: ২০১৬ সালে মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল নামে
উৎস: জাতীয় তথ্য বাতায়ন ও বেপজা ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
বর্তমানে দেশে সরকারিভাবে মোট কয়টি স্থলবন্দর রয়েছে? [আগস্ট, ২০২৫]
Created: 1 week ago
A
১৬টি
B
২০টি
C
২২টি
D
২৪টি
বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ (বিএসবিক)
-
লক্ষ্য:
স্থলপথে পণ্য আমদানি ও রপ্তানি সহজতর ও উন্নত করা। -
স্থলবন্দর সংখ্যা:
-
দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর সরকারিভাবে বিদ্যমান।
-
চলমান স্থলবন্দর সংখ্যা: ১৬টি।
-
চলমান স্থলবন্দরসমূহ
-
বাস্থবক পরিচালিত (১১টি):
বেনাপোল, ভোমরা, আখাউড়া, বুড়িমারী, নাকুগাঁও, তামাবিল, সোনাহাট, গোবড়াকুড়া-কড়ইতলী, বিলোনিয়া, শেওলা, ধানুয়াকামালপুর। -
BOT ভিত্তিতে পরিচালিত (৫টি):
সোনামসজিদ, হিলি, টেকনাফ, বাংলাবান্ধা, বিবিরবাজার। -
চালুর অপেক্ষায় (২টি):
রামগড়, বাল্লা।
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত তথ্য
-
প্রতিষ্ঠা সাল: ২০০১
-
স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান: হ্যাঁ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অধীনে
উৎস: বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 week ago
মুক্তিযুদ্ধের সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানকে আত্মসমর্পণ ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রস্তাব উত্থাপন করেছিল কোন দেশ?
Created: 2 weeks ago
A
জার্মানি
B
বেলজিয়াম
C
ভারত
D
পোল্যান্ড
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা
পাকিস্তান
বাংলাদেশ বিষয়াবলী
মুক্তিযুদ্ধের রণকৌশল
যুক্তফ্রন্ট
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে পাকিস্তানকে আত্মসমর্পণের প্রস্তাব (ডিসেম্বর ১৯৭১)
-
৩ ডিসেম্বর পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ সক্রিয় হয়ে ওঠে।
-
যুদ্ধ থামাতে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার অগ্রগতি রোধ করতে পাকিস্তানের সঙ্গে দ্রুত পদক্ষেপ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন।
-
১৫ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পোল্যান্ড জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করে, যাতে পাকিস্তানকে আত্মসমর্পণ করতে এবং নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে বলা হয়।
-
প্রস্তাবের খসড়া উপস্থাপন করেন পোলিশ কূটনীতিক আইভান কুলাগা।
-
প্রস্তাবে উভয় পক্ষকে ৭২ ঘণ্টার জন্য যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে বলা হয় এবং পূর্ব পাকিস্তানের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়।
পোল্যান্ডের প্রস্তাবের মূল পয়েন্টসমূহ
-
ক্ষমতা শান্তিপূর্ণভাবে ১৯৭০ সালের নির্বাচিত জনগণপ্রতিনিধিদের কাছে হস্তান্তর করতে হবে।
-
ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার সাথে সাথে সব এলাকায় সামরিক অভিযান বন্ধ হবে এবং ৭২ ঘণ্টার জন্য প্রাথমিক যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে।
-
যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার সাথে সাথেই পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী পূর্ব সংঘাতের স্থান থেকে সৈন্য প্রত্যাহার শুরু করবে।
-
পশ্চিম পাকিস্তান ও পূর্ব পাকিস্তানের সকল বেসামরিক কর্মী এবং অন্য যে কেউ দেশে ফিরে যেতে চায়, তারা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে নিরাপদভাবে যাত্রা করতে পারবে; সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করবে যে কেউ নির্যাতনের শিকার হবে না।
-
৭২ ঘন্টার মধ্যে সৈন্য প্রত্যাহার শুরু হলে স্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে; ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী পূর্ব পাকিস্তান থেকে প্রত্যাহার করবে।
-
শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভূখণ্ড কোনো পক্ষ ধরে রাখতে পারবে না; ভারত ও পাকিস্তান উভয় সরকার অবিলম্বে তাদের প্রতিনিধির মাধ্যমে আলোচনার সূচনা করবে।
তথ্যসূত্র: জাতিসংঘ ওয়েবসাইট ও সংবাদপত্রের রিপোর্ট।

0
Updated: 2 weeks ago