কোন শব্দে স্বভাবতই 'ষ' ব্যবহৃত হয়েছে?
A
পরিষ্কার
B
স্পষ্ট
C
ভূষণ
D
কোনোটিই নয়
উত্তরের বিবরণ
বাংলা ভাষায় ‘ষ’ ধ্বনির ব্যবহার বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় ঘটে।
-
কিছু শব্দে স্বভাবতই ‘ষ’ থাকে, যেমন: ষড়ঋতু, ভাষণ, ঊষা, ভূষণ, ঔষধ।
-
ট–বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে ‘ষ’ যুক্ত হয়, যেমন: কষ্ট, স্পষ্ট, নষ্ট, কাষ্ঠ, ওষ্ঠ।
-
র-ধ্বনির পরে যদি অ, আ বা অন্য স্বরধ্বনি থাকে, তবে তার পরে ‘ষ’ বসে। উদাহরণ: পরিষ্কার।
0
Updated: 1 month ago
”কাল একবার এসো।” - কী অর্থে অনুজ্ঞার ব্যবহার হয়েছে?
Created: 1 month ago
A
সম্ভাবনা
B
উপদেশ
C
অনুরোধ
D
বিধান
ভবিষ্যৎ কালের অনুজ্ঞা হলো এমন ধরনের ক্রিয়ার রূপ যা বিভিন্ন অর্থ প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়, যেমন আদেশ, অনুরোধ, অনুমতি বা প্রার্থনা। এটি সাধারণত মধ্যম পুরুষে ব্যবহৃত হয় এবং বর্তমান ও ভবিষ্যৎ কালে প্রযোজ্য।
-
আদেশে অর্থে: সদা সত্য বলবে।
-
সম্ভাবনায় অর্থে: চেষ্টা কর, সবই বুঝতে পারবে।
-
বিধান অর্থে: রোগ হলে ওষুধ খাবে।
-
অনুরোধ অর্থে: কাল একবার এসো (বা আসিও, বা আসিবে)।
উল্লেখ্য, আদেশ, অনুরোধ, অনুমতি, প্রার্থনা, অনুনয় প্রভৃতি অর্থে যে ক্রিয়াপদ বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ কালে মধ্যম পুরুষে ব্যবহৃত হয়, তাকে অনুজ্ঞা পদ বলা হয়।
0
Updated: 1 month ago
শিক্ষক বললেন, "তোমরা কি ছুটি চাও?"- উক্তিটির পরোক্ষরূপ কোনটি?
Created: 1 month ago
A
আমরা ছুটি চাই কি না, শিক্ষক তা জিজ্ঞাসা করে।
B
শিক্ষক জিজ্ঞাসা করলেন, "তোমরা কি ছুটি চাও?
C
শিক্ষক বললেন যে, "তোমরা কি ছুটি চাও?
D
আমরা ছুটি চাই কি না, শিক্ষক তা জিজ্ঞাসা করলেন।
প্রশ্নবোধক, অনুজ্ঞাসূচক ও আবেগসূচক প্রত্যক্ষ উক্তি পরোক্ষ উক্তিতে রূপান্তর করতে হলে প্রধান খন্ডবাক্যের ক্রিয়াকে ভাব অনুসারে পরিবর্তন করতে হয়। এটি বক্তার মূল উদ্দেশ্য ও অর্থ সঠিকভাবে প্রকাশের জন্য প্রয়োজন।
-
উদাহরণ:
-
প্রত্যক্ষ উক্তি: শিক্ষক বললেন, "তোমরা কি ছুটি চাও?"
পরোক্ষ উক্তি: আমরা ছুটি চাই কি না, শিক্ষক তা জিজ্ঞাসা করলেন। -
প্রত্যক্ষ উক্তি: বাবা বললেন, "কবে নাগাদ তোমাদের ফল বের হবে?"
পরোক্ষ উক্তি: আমাদের ফল কবে নাগাদ বের হবে, বাবা তা জানতে চাইলেন।
-
0
Updated: 1 month ago
ছন্দের যাদুকর বলা হয়-
Created: 1 month ago
A
B
সুকান্ত ভট্টাচার্য
C
সুফিয়া কামাল
D
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
বাংলা সাহিত্যে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে প্রায়শই ‘ছন্দের জাদুকর’ বা ‘ছন্দের রাজা’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। তিনি মূলত কবি হিসেবে খ্যাত এবং তাঁর কবিতায় দেশাত্মবোধ, শক্তির সাধনা ও মানবতাবোধের সূক্ষ্ম প্রতিফলন দেখা যায়।
-
জন্ম: ১৮৮২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি, কলকাতার নিকটবর্তী নিমতা গ্রামে।
-
বহুল প্রচলিত কবিতা: ‘মেথর’
তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থসমূহ:
-
সবিতা
-
সন্ধিক্ষণ
-
বেণু ও বীণা
-
কুহু ও কেকা
-
অভ্র-আবীর
-
হসন্তিকা
-
বেলা শেষের গান
-
বিদায় আরতি ইত্যাদি
তাঁর রচিত অনুবাদকাব্য:
-
তীর্থ রেণু
-
মণি মঞ্জুষা
0
Updated: 1 month ago