A
জেনেভা
B
প্যারিস
C
লন্ডন
D
রোম
উত্তরের বিবরণ
FAO হলো Food and Agriculture Organization, যা জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংক্রান্ত একটি বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে বিশ্বব্যাপী পরিচিত। বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং ক্ষুধা দূরীকরণে এই সংস্থা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস
-
প্রতিষ্ঠার তারিখ: ১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫
-
প্রতিষ্ঠাস্থান: কুইবেক, কানাডা
-
বিশেষায়িত সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি লাভ: ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৪৬
-
সদর দপ্তর: রোম, ইতালি
এই সংস্থাটি জাতিসংঘের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসংস্থা ECOSOC-এর তত্ত্বাবধানে গঠিত হয়। বিশ্বব্যাপী একটি কার্যকর খাদ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলাই ছিল এর মূল লক্ষ্য।
সদস্যপদ ও নেতৃত্ব
বর্তমানে FAO-এর সদস্য সংখ্যা ১৯৫টি, যার মধ্যে ১৯৪টি দেশ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
বর্তমান মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ড. কু ডংগিউ, যিনি চীনের নাগরিক।
লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য
FAO-এর মূল লক্ষ্য হচ্ছে—
-
বিশ্বের প্রতিটি মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্যের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করা।
-
ক্ষুধা, অপুষ্টি এবং খাদ্য ঘাটতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।
গুরুত্বপূর্ণ দিবস
FAO-এর প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ১৬ অক্টোবর বিশ্বব্যাপী “বিশ্ব খাদ্য দিবস” হিসেবে পালন করা হয়, যা খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
বাংলাদেশ ও FAO
বাংলাদেশ ১২ নভেম্বর, ১৯৭৩ সালে FAO-এর সদস্যপদ লাভ করে। এরপর থেকে দেশটি এই সংস্থার বিভিন্ন কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে।
উৎস: FAO অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রধান কার্যালয় কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 day ago
A
নিউইয়র্কে
B
রোমে
C
জেনেভায়
D
অটোয়ায়
FAO (Food and Agriculture Organization)
FAO হলো জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি বিষয়ক একটি সংস্থা।
-
এটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে কুইবেক, কানাডায়।
-
FAO জাতিসংঘের একটি বিশেষ সংস্থা হিসেবে স্বীকৃতি পায় ১৪ ডিসেম্বর, ১৯৪৬ তারিখে।
-
এর সদর দপ্তর রয়েছে রোম, ইতালিতে।
-
বর্তমানে FAO-এর সদস্য সংখ্যা ১৯৫টি — এর মধ্যে ১৯৪টি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন রয়েছে।
-
বর্তমান মহাপরিচালক হচ্ছেন ড. কু ডংগিউ, যিনি চীনের নাগরিক।
FAO জাতিসংঘের ECOSOC (অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ)-এর অধীনে পরিচালিত হয়। সংস্থাটির প্রধান লক্ষ্য হলো বিশ্বজুড়ে ক্ষুধা দূর করা এবং সব মানুষের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাদ্য নিশ্চিত করা।
এই সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিন ১৬ অক্টোবরকে বিশ্বজুড়ে বিশ্ব খাদ্য দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
বাংলাদেশ FAO-র সদস্যপদ লাভ করে ১২ নভেম্বর, ১৯৭৩ সালে।
তথ্যসূত্র: FAO এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 day ago
কোন দেশ প্রথম ওপেক (OPEC) সংঘ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল?
Created: 2 months ago
A
কুয়েত
B
নাইজেরিয়া
C
সৌদি আরব
D
ভেনিজুয়েলা
OPEC এর পূর্ণরূপ হলো Organization of the Petroleum Exporting Countries — এটি একটি আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংস্থা, যা পেট্রোলিয়াম রপ্তানিকারক দেশগুলোর সমন্বয়ে গঠিত।
মূল উদ্দেশ্য:
OPEC-এর প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সদস্য দেশগুলোর পেট্রোলিয়াম সংক্রান্ত নীতিমালা নির্ধারণ ও সমন্বয় সাধন এবং বৈশ্বিক তেলের দাম নির্ধারণ ও নিয়ন্ত্রণ করা।
গঠনের ইতিহাস:
-
প্রস্তাবক দেশ: ভেনিজুয়েলা
-
প্রতিষ্ঠাকাল: ১৯৬০ সাল
-
প্রতিষ্ঠানস্থল: বাগদাদ, ইরাক
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য সংখ্যা: ৫টি দেশ
-
ইরাক
-
ইরান
-
কুয়েত
-
সৌদি আরব
-
ভেনিজুয়েলা
-
সদরদপ্তর:
-
বর্তমান সদরদপ্তর: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
১৯৬৫ সালের পূর্বে: জেনেভা, সুইজারল্যান্ড
বর্তমান সদস্য দেশসমূহ (১২টি):
-
আলজেরিয়া
-
কঙ্গো
-
নিরক্ষীয় গিনি
-
গ্যাবন
-
ইরান
-
ইরাক
-
কুয়েত
-
লিবিয়া
-
নাইজেরিয়া
-
সৌদি আরব
-
সংযুক্ত আরব আমিরাত
-
ভেনিজুয়েলা
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
-
আফ্রিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ অ্যাঙ্গোলা, উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মতবিরোধের কারণে ১ জানুয়ারি ২০২৪-এ OPEC থেকে বেরিয়ে গেছে।
উৎস: OPEC ওয়েবসাইট

0
Updated: 2 months ago
IUCN -এর কাজ হলো বিশ্বব্যাপী -
Created: 1 week ago
A
প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ করা
B
মানবাধিকার সংরক্ষণ করা
C
পানি সম্পদ সংরক্ষণ করা
D
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস দমন করা
IUCN অর্থাৎ International Union for the Conservation of Nature, একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান যা বিশ্বের প্রাকৃতিক সম্পদ ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের কাজ করে থাকে। ১৯৪৮ সালের ৫ অক্টোবর ফ্রান্সের ফন্টেইনব্লিউতে
IUCN-এর প্রতিষ্ঠা ঘটে। এর সদর দপ্তর অবস্থিত সুইজারল্যান্ডের গ্লান্ডে। বর্তমানে IUCN বিশ্বব্যাপী প্রায় ১৭০টিরও বেশি দেশের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করে যাচ্ছে।
IUCN-এর মূল লক্ষ্য হলো প্রকৃতির সংরক্ষণ এবং প্রাকৃতিক সম্পদের টেকসই ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা। তারা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রজাতিকে তাদের অবস্থা অনুযায়ী নয়টি ক্যাটাগরিতে শ্রেণীবদ্ধ করে থাকে, যেগুলো হলো: মূল্যায়ন করা হয়নি, তথ্যের অভাব, সর্বনিম্ন উদ্বেগ, কাছাকাছি হুমকির মধ্যে, ঝুঁকিপূর্ণ, বিপন্ন, গুরুতর বিপন্ন, বন্যে বিলুপ্ত এবং সম্পূর্ণ বিলুপ্ত।
তথ্যের উৎস: IUCN-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 week ago