জিবুতি দেশটি কোথায় অবস্থিত?
A
এডেন উপসাগরের পাশে
B
প্রশান্ত মহাসাগরে
C
দক্ষিণ আমেরিকায়
D
দক্ষিণ চীন সাগরে
উত্তরের বিবরণ
জিবুতি হলো উত্তর-পূর্ব আফ্রিকায় অবস্থিত একটি প্রজাতান্ত্রিক দেশ, যা ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে।
এটি হর্ন অব আফ্রিকা বা আফ্রিকার শিং অঞ্চলে ছোট্ট একটি দেশ হলেও সাগরপথ ও প্রতিবেশী দেশগুলোর কারণে কৌশলগত গুরুত্ব বহন করে।
-
জিবুতি লোহিত সাগর এবং এডেন উপসাগরের সংযোগস্থলে অবস্থিত।
-
এর সীমান্তে দক্ষিণে সোমালিয়া, দক্ষিণ ও পশ্চিমে ইথিওপিয়া, উত্তরে ইরিত্রিয়া এবং পূর্বে লোহিত সাগর ও ইয়েমেন উপসাগর রয়েছে।
-
দেশের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর হলো জিবুতি।
-
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম।
-
মুদ্রা হলো জিবুতিয়ান ফ্রাঙ্ক।
-
জিবুতি পূর্বে ফ্রান্সের উপনিবেশ হিসেবে পরিচিত ছিল।
-
১৮৯৬ থেকে ১৯৬৭ পর্যন্ত দেশটি ফরাসি সোমালিল্যান্ড নামে পরিচিত ছিল।
-
১৯৭৭ সালে জিবুতি ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
-
দেশের গুরুত্বপূর্ণ জলাশয় হলো লেক আবি এবং লেক আসাল।

0
Updated: 1 day ago
Almond ও Powel চাপ সৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে বিভক্ত করেছেন-
Created: 1 week ago
A
৩ ভাগে
B
৪ ভাগে
C
৫ ভাগে
D
৬ ভাগে
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী
রাষ্ট্রবিজ্ঞানে চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী বলতে কী বোঝায়, তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন মত পাওয়া যায়।
-
কেউ একে স্বার্থকামী গোষ্ঠী বলেছেন,
-
কেউ আবার রাজনৈতিক গোষ্ঠী বা মনোভাবকেন্দ্রিক গোষ্ঠী বলেও উল্লেখ করেছেন।
🔹 অধ্যাপক ফাইনার চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে লবি (Lobby) হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন।
🔹 অধ্যাপক এলান পটার একে সুসংবদ্ধ গোষ্ঠী বলে আখ্যায়িত করেছেন।
যেমন: শিক্ষক সমিতি, ব্যবসায়ী সমিতি, ট্রেড ইউনিয়ন, শ্রমিক সংঘ ইত্যাদি।
অধ্যাপক এলান আর. বল এর মতে, চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী গড়ে ওঠে সমমনোভাবাপন্ন সদস্যদের মিলিত প্রচেষ্টায়। তিনি এ ধরনের গোষ্ঠীকে দুই ভাগে ভাগ করেছেন—
-
স্বার্থকারী গোষ্ঠী (Interest Group)
-
সমদৃষ্টিসম্পন্ন গোষ্ঠী (Attitude Group)
অধ্যাপক মাইরন উহনার বলেছেন—
চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী হলো এমন এক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, যা সরকারী কাঠামোর বাইরে থেকে প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে। এর উদ্দেশ্য হলো সরকারি কর্মকর্তা নির্বাচন, নিয়োগ কিংবা সরকারি নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে প্রভাব ফেলা।
অধ্যাপক অ্যালমন্ড ও পাওয়েল চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠীকে এক ধরণের স্বার্থকামী গোষ্ঠী হিসেবে দেখেছেন। তাঁদের মতে, সমাজে বিদ্যমান এসব গোষ্ঠীকে চার ভাগে ভাগ করা যায়—
-
স্বতঃস্ফূর্ত স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
সংগঠনভিত্তিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
অসংগঠিত স্বার্থকামী গোষ্ঠী,
-
প্রাতিষ্ঠানিক স্বার্থকামী গোষ্ঠী।
উৎস: রাষ্ট্রবিজ্ঞান-৩, স্নাতক শ্রেণি, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
Yalta Conference-এর একটি লক্ষ্য ছিল:
Created: 3 weeks ago
A
বিশ্বযুদ্ধের কারণ নির্ণয়
B
জিব্রালটার প্রণালীর সুরক্ষা
C
জাতিসংঘ প্রতিষ্ঠা
D
যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ প্রদান
ইয়াল্টা সম্মেলন (Yalta Conference)
-
কবে ও কোথায়: ১৯৪৫ সালের ৪–১১ ফেব্রুয়ারি, সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রিমিয়ার ইয়াল্টা শহরে।
-
কারা উপস্থিত ছিলেন: মিত্রশক্তির তিন নেতা – ফ্র্যাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র), উইনস্টন চার্চিল (যুক্তরাজ্য) ও জোসেফ স্ট্যালিন (সোভিয়েত ইউনিয়ন)।
-
পরিস্থিতি: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ পর্যায়ে, জার্মানির পরাজয় প্রায় নিশ্চিত।
-
আলোচ্য বিষয়:
-
আন্তর্জাতিক শান্তি রক্ষার জন্য একটি প্রতিষ্ঠান, যা পরবর্তীতে জাতিসংঘ (United Nations) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
জার্মানির ভবিষ্যৎ ভাগ্য।
-
পোল্যান্ডের ভবিষ্যত ও রাজনৈতিক সমস্যা।
-
-
গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যদের ভেটো ক্ষমতা (Veto Power) নির্ধারণ করা হয়।
ইয়াল্টা সম্মেলনকে ক্রিমিয়া সম্মেলন হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।
উৎস: History.com

0
Updated: 3 weeks ago
কোপেনহেগেন কোন দেশের রাজধানী?
Created: 4 weeks ago
A
ডেনমার্ক
B
বেলজিয়াম
C
ভিয়েতনাম
D
আর্মেনিয়া
ডেনমার্ক
ডেনমার্ক ইউরোপের উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত একটি দেশ। এটি স্ক্যান্ডিনেভিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং নর্ডিক দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম। সরকারিভাবে দেশটির নাম “কিংডম অফ ডেনমার্ক”। রাজধানী হল কোপেনহেগেন, আর বৃহত্তম শহরগুলোর মধ্যে আরহুস এবং আলব্রোগা রয়েছে। ডেনমার্কের সরকারি ভাষা হলো ডেনিশ, এবং দেশের জাতীয় পতাকা ১২১৯ সাল থেকে ব্যবহৃত হচ্ছে।
অন্য দেশের উদাহরণ:
-
বেলজিয়ামের রাজধানী: ব্রাসেলস
-
ভিয়েতনামের রাজধানী: হানয়
-
আর্মেনিয়ার রাজধানী: ইয়েরেভান
উৎস: Britannica

0
Updated: 4 weeks ago