আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস কোন তারিখে পালিত হয়?
A
১৫ সেপ্টেম্বর
B
১৫ অক্টোবর
C
১৫ নভেম্বর
D
১৫ ডিসেম্বর
উত্তরের বিবরণ
আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস প্রতি বছর ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হয়। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোতে গণতন্ত্র সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং গণতান্ত্রিক চর্চাকে উৎসাহিত করার উদ্দেশ্যে এ দিবসের সূচনা করা হয়।
২০০৭ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ এ দিবসের ঘোষণা দেয় এবং তারপর থেকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের উদ্যোগে প্রতিবছর তা পালিত হচ্ছে।
-
১৫ সেপ্টেম্বর – আন্তর্জাতিক গণতন্ত্র দিবস
-
২০০৭ সাল – জাতিসংঘ দিবসটির ঘোষণা দেয়
-
উদ্দেশ্য – গণতন্ত্র সম্পর্কে আগ্রহ সৃষ্টি ও গণতান্ত্রিক চর্চা উৎসাহিত করা
-
আয়োজক – জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ
অন্যদিকে আরও কিছু দিবস একই মাসের ভিন্ন তারিখে পালিত হয়।
-
১৫ অক্টোবর – বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস
-
১৫ নভেম্বর – আন্তর্জাতিক কারারুদ্ধ লেখক দিবস

0
Updated: 1 day ago
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর পূর্ব-পশ্চিম দ্বন্দ্বের ফলে সৃষ্ট পূর্বের অর্থনৈতিক জোটটির নাম ছিল-
Created: 3 weeks ago
A
কমিন্টার্ন
B
কমিনফর্ম
C
কমেকন
D
কোনোটিই নয়
COMECON (কোমেকন)
-
COMECON এর পূর্ণরূপ হলো Council for Mutual Economic Assistance।
-
এটি সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার সহযোগী পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সমন্বয় ঘটানোর উদ্দেশ্যে ১৯৪৯ সালের জানুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
প্রতিষ্ঠাতা দেশগুলো ছিল সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং পোল্যান্ড।
-
পরে এতে পূর্ব জার্মানি, আলবেনিয়া, উত্তর কোরিয়া, উত্তর ভিয়েতনাম সদস্য হিসেবে যোগ দেয়।
-
COMECON কার্যকর ছিল ১৯৪৯ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত।
উৎস: Encyclopaedia Britannica

0
Updated: 3 weeks ago
ট্রাম্প-কিম শীর্ষ বৈঠকটি সিঙ্গাপুরের কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
Created: 1 week ago
A
ইস্টানা আইল্যান্ড
B
সেনার আয়ল্যান্ড
C
ম্যারিনা বে
D
সেন্তোসা
২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত উত্তর কোরিয়া–যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ সম্মেলন, যাকে সাধারণভাবে সিঙ্গাপুর সামিট বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক ছিল। এই শীর্ষ সম্মেলনটি ১২ জুন ২০১৮ তারিখে সিঙ্গাপুরের ক্যাপেলা হোটেল, সেন্টোসাতে অনুষ্ঠিত হয়।
উৎস: BBC

0
Updated: 1 week ago
বর্তমান বিশ্বের কোন দেশটির সংবিধানকে 'শান্তি সংবিধান' বলা হয়?
Created: 3 weeks ago
A
জাপান
B
পেরু
C
কোস্টারিকা
D
সুইজারল্যান্ড
জাপানের সংবিধান ও ‘শান্তির সংবিধান’
জাপানের সংবিধানকে প্রায়শই ‘শান্তির সংবিধান’ বলা হয়। এর প্রধান কারণ হলো সংবিধানের ৯ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, জাপান আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
প্রেক্ষাপট:
-
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর জাপান পরাজিত হলে বর্তমান সংবিধান প্রণয়ন করা হয়।
-
১৯৪৬ সালের এপ্রিল মাসে জাপানের সংসদ (ডায়েট) সংবিধান প্রস্তাব করে এবং ৩ নভেম্বর ১৯৪৬ সালে এটি গৃহীত হয়।
-
কার্যকর হয় ৩ মে ১৯৪৭ সালে।
-
সংবিধান প্রণয়নে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি প্রভাব ছিল।
-
এটি পূর্বে প্রযোজ্য মেইজি সংবিধান (Meiji Constitution)-এর পরিবর্তে প্রণয়িত হয়।
Article 9 (যুদ্ধ বর্জন):
"Aspiring sincerely to an international peace based on justice and order, the Japanese people forever renounce war as a sovereign right of the nation and the threat or use of force as means of settling international disputes. In order to accomplish the aim of the preceding paragraph, land, sea, and air forces, as well as other war potential, will never be maintained. The right of belligerency of the state will not be recognized."
সংক্ষেপে, এই অনুচ্ছেদ জাপানকে আত্মরক্ষা ব্যতীত কোনো সামরিক আক্রমণ বা যুদ্ধের অংশগ্রহণ থেকে বিরত রাখে।
তবে, ২০১৫ সালে সংবিধান সংশোধনের মাধ্যমে কিছু ক্ষেত্রে যুদ্ধ বা সামরিক পদক্ষেপের অনুমতি দেওয়া হয়, যার ফলে অনেকেই এখন জাপানের সংবিধানকে সম্পূর্ণ শান্তির সংবিধান হিসেবে মানতে নারাজ।
উৎস: এনসাইক্লোপেডিয়া ব্রিটানিকা ও জাপানের সরকারি ওয়েবসাইট

0
Updated: 3 weeks ago