'Untranquil Recollections: The Years of Fulfilment' শীর্ষক গ্রন্থটির লেখক কে?
A
আনিসুর রহমান
B
রেহমান সােবহান
C
নুরুল ইসলাম
D
রওনক জাহান
উত্তরের বিবরণ
অধ্যাপক রেহমান সোবহান বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা অর্থনীতিবিদ, যিনি একদিকে একাডেমিক অবদান রেখেছেন, অন্যদিকে রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনেও সক্রিয় ছিলেন।
তিনি বিশেষভাবে বাঙালি জাতীয়তাবাদ এবং স্বাধীনতার আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। নিচে তাঁর জীবন ও কর্মের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো তুলে ধরা হলো।
-
রেহমান সোবহান একজন বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ।
-
তিনি ষাটের দশকে বাঙালি জাতীয়তাবাদ আন্দোলনের অন্যতম সক্রিয় কর্মী ছিলেন।
-
তিনি সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (CPD)-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
-
১৯৯১ সালে তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অন্যতম উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
-
তাঁর লেখা Untranquil Recollections: The Years of Fulfilment গ্রন্থটি ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয়।
-
১৯৬১ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত লেখা তাঁর নিবন্ধ, কলাম ও সম্পাদকীয় সমন্বয়ে প্রকাশিত হয়েছে From Two Economies to Two Nations: My Journey to Bangladesh নামক গ্রন্থ।
0
Updated: 1 month ago
'সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড' কোথায় অবস্থিত?
Created: 2 months ago
A
যমুনা নদীতে
B
মেঘনার মোহনায়
C
বঙ্গোপসাগরে
D
সন্দ্বীপ চেনেল
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড – বঙ্গোপসাগরের গভীর খাদ
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
প্রকৃতি: সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড হলো খাদাকৃতির সামুদ্রিক অববাহিকা বা গভীর গিরিখাত।
-
অবস্থান: এটি গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র নদী বিভাগের পশ্চিমে অবস্থিত। অনেকে এটিকে “গঙ্গা খাদ” নামেও চেনে।
-
প্রস্থ ও ঢাল: খাদটির প্রস্থ প্রায় ৫–৭ কিলোমিটার। তলদেশ তুলনামূলকভাবে সমতল, এবং পার্শ্ব দেয়ালের ঢাল প্রায় ১২°।
-
গভীরতা: মহীসোপানের কাছাকাছি অংশে খাদটির গভীরতা প্রায় ১,২০০ মিটার।
-
পলল ও স্রোত: বঙ্গীয় ডিপ সি ফ্যানের গবেষণায় দেখা গেছে, সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড ঘোলাটে স্রোত বহন করে এবং পললসমূহ গভীর সমুদ্রে স্থানান্তর করে। বেশিরভাগ পলল গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গমস্থল থেকে উৎপন্ন হয়, যা হিমালয়ের দক্ষিণ ও উত্তর অংশ থেকে আসা নদী ও প্রবাহের মাধ্যমে সাগরে পৌঁছায়।
-
বর্তমান প্রভাব: বর্তমানে স্বল্প পরিমাণ ঘোলাটে স্রোত এবং বালি সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ডের মাধ্যমে মহীসোপান থেকে গভীর সমুদ্রে পলল পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 2 months ago
'e-TIN’ চালু করা হয় কত সালে?
Created: 3 weeks ago
A
২০১৩ সালে
B
২০১৪ সালে
C
২০১৫ সালে
D
২০১৬ সালে
E-TIN এর পূর্ণরূপ হলো Electronic Taxpayer's Identification Number। এটি আসলে করদাতাদের জন্য আধুনিক অনলাইন ভিত্তিক নিবন্ধন ব্যবস্থা, যা সহজে ঘরে বসেই করা যায়। নিচে এর মূল বিষয়গুলো তুলে ধরা হলো
-
E-TIN চালু হওয়ার বছর: ২০১৩ সালে
-
Meaning: ই-টিআইএন মানে হলো Electronic Tax Identification Number, যা আয়কর নিবন্ধনের আধুনিক সংস্করণ
-
Structure: এটি একটি ১২ ডিজিটের নম্বর, যা প্রতিটি করদাতার জন্য ইউনিক থাকে
-
Purpose: করদাতাদের সহজে ও দ্রুত অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করার সুবিধা দেওয়ার জন্য এই ব্যবস্থা চালু করা হয়
-
Registration Process: www.incometax.gov.bdওয়েবসাইটে গিয়ে সহজেই ই-টিআইএন রেজিস্ট্রেশন করা যায়
0
Updated: 3 weeks ago
‘সেকেন্ডারি মার্কেট’ কিসের সাথে সংশ্লিষ্ট?
Created: 1 month ago
A
শ্রম বাজার
B
চাকুরি বাজার
C
স্টক মার্কেট
D
কৃষি বাজার
পুঁজি বাজার বা স্টক মার্কেটকে সাধারণত সেকেন্ডারি মার্কেট হিসাবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে কোম্পানির শেয়ার ক্রয়-বিক্রয় করা হয়। বাংলাদেশে এই বাজার পরিচালনার জন্য দুটি প্রধান স্টক এক্সচেঞ্জ রয়েছে।
-
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE), প্রতিষ্ঠিত ১৯৫৪ সালে, কিন্তু আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করে ১৯৫৬ সালে নারায়ণগঞ্জে। পরবর্তীতে ১৯৫৮ সালে ঢাকার মতিঝিলে স্থানান্তরিত হয়।
-
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (CSE), প্রতিষ্ঠিত ১৯৯৫ সালে।
-
বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ ও তদারকি করে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন (BSEC), যা ১৯৯৩ সালের ৮ জুন প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
এই কমিশনের মূল উদ্দেশ্য হলো গ্রাহকের পুঁজির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং পুঁজি বাজারে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ করা।
0
Updated: 1 month ago