সম্প্রতি, এশিয়ার কোন দেশের প্রধানমন্ত্রীকে পদচ্যুত করা হয়েছে? [সেপ্টেম্বর, ২০২৫]
A
মিয়ানমার
B
থাইল্যান্ড
C
শ্রীলংকা
D
নেপাল
উত্তরের বিবরণ
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রাকে নৈতিকতা লঙ্ঘনের অভিযোগে পদচ্যুত করেছেন দেশের সাংবিধানিক আদালত।
-
আদালতের রায়: ৬-৩ ভোটে পেতংতার্নকে পদচ্যুত করার সিদ্ধান্ত
-
অভিযোগের প্রেক্ষাপট: গত জুনে ফাঁস হওয়া এক ফোনালাপে পেতংতার্নকে নৈতিকতা লঙ্ঘন করতে দেখা যায়
-
ফোনালাপের বিষয়: তিনি কম্বোডিয়ার সাবেক নেতা হুন সেনের কাছে নতি স্বীকার করতে শোনা গিয়েছিলেন, যা সেই সময় দুই দেশের মধ্যে সীমান্ত সংঘাতের উপক্রম হওয়ার প্রেক্ষাপটে হয়েছিল
-
ঐতিহাসিক তথ্য: পেতংতার্ন থাইল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে কনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী ছিলেন
-
প্রসঙ্গ: ২০০৮ সালের পর তিনি আদালতের রায়ে পদচ্যুত হওয়া থাইল্যান্ডের পঞ্চম প্রধানমন্ত্রী
অতিরিক্তভাবে বলা যায়, এই ঘটনা থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে নৈতিকতা ও রাষ্ট্রীয় স্বচ্ছতার গুরুত্বকে আবারও সামনে এনেছে।

0
Updated: 10 hours ago
’সাদা হাতির দেশ’ বলা হয়-
Created: 4 weeks ago
A
শ্রীলঙ্কা
B
থাইল্যান্ড
C
নিউজিল্যান্ড
D
বাহারাইন
ভৌগলিক উপনাম ও তাদের দেশসমূহ
সাদা হাতির দেশ: থাইল্যান্ড
সাদা হাতি থাইল্যান্ডে পবিত্র, রাজকীয় ও সৌভাগ্যের প্রতীক।
ধর্ম, ইতিহাস ও সংস্কৃতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
সোনালী প্যাগোডার দেশ: মিয়ানমার
লিলি ফুলের দেশ: কানাডা
ক্যাঙ্গারুর দেশ: অস্ট্রেলিয়া
সিল্ক রুটের দেশ: ইরান
মার্বেলের দেশ: ইতালি
উৎস: Britannica

0
Updated: 4 weeks ago
'প্রেয়াহ বিহার' মন্দির নিয়ে কোন দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়েছে?
Created: 2 days ago
A
থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া
B
ভারত ও পাকিস্তান
C
মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড
D
ভারত ও নেপাল
প্রেয়াহ বিহার (Preah Vihear) সংক্রান্ত তথ্য:
-
সংজ্ঞা: প্রেয়াহ বিহার একটি ঐতিহাসিক হিন্দু মন্দির, যা কম্বোডিয়ার সীমান্তে অবস্থিত।
-
সীমান্ত দ্বন্দ্ব: মন্দিরটি নিয়ে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের বিরোধ রয়েছে।
-
থাইল্যান্ডও মালিকানা দাবি করে আসছে।
-
১৯৬২ সালে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (ICJ) রায় দেয়, মন্দির কম্বোডিয়ার অধীনে থাকবে।
-
প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব:
-
প্রেয়াহ বিহার কেবল একটি স্থাপনা নয়; এটি সম্মানের প্রতীক, ইতিহাসের প্রতিচ্ছবি এবং ভূখণ্ডের দাবি।
-
এমারেল্ড ট্রায়াঙ্গেলে মিলেছে থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া ও লাওস—এই অঞ্চলের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থাপনা হলো প্রায় ১১০০ শতকে নির্মিত প্রেয়াহ বিহার।
-
১৯০৭ সালে উপনিবেশিক শাসকরা একটি মানচিত্র তৈরি করেন, যেখানে প্রেয়াহ বিহার কম্বোডিয়ার অংশ হিসেবে দেখানো হয়।
-
পরবর্তীতে থাইল্যান্ড দাবি তোলে, মন্দিরটি তাদের সীমানার মধ্যে আছে।
-
২০০৮ সালে ইউনেস্কো প্রেয়াহ বিহারকে কম্বোডিয়ার অংশ হিসেবে বিশ্ব ঐতিহ্য ঘোষণা করে, যা উত্তেজনা আবার তীব্র করে।
উল্লেখযোগ্য:
-
মন্দিরটির স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গুরুত্ব সীমান্ত ও ঐতিহ্যগত মূল্যায়নের কারণে অত্যন্ত সংবেদনশীল।
-
এটি থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে কূটনৈতিক ও সাংস্কৃতিক বিরোধের কেন্দ্রবিন্দু।

0
Updated: 2 days ago