Why is Tess’s life often called a “tragedy of fate”?
A
Because she chooses to die
B
Because fate and coincidence destroy her despite innocence
C
Because she is rich but unhappy
D
Because she is proud
উত্তরের বিবরণ
টেস কোনো দোষ না করেও ধ্বংস হয়। Prince-এর মৃত্যু, চিঠির হারিয়ে যাওয়া, Alec-এর পুনরাগমন—সবই কাকতালীয়ভাবে ঘটে। কিন্তু প্রতিটি ঘটনা তার জীবনকে আরও অন্ধকারে ঠেলে দেয়। Hardy বিশ্বাস করতেন যে মানুষের নিয়তি অদৃশ্য শক্তির হাতে বাঁধা। তাই টেসের ট্র্যাজেডি কেবল ব্যক্তিগত নয়, বরং সার্বজনীন মানবিক ট্র্যাজেডি।
0
Updated: 1 month ago
What is the subtitle of Tess of the d'Urbervilles?
Created: 3 weeks ago
A
A tale of a fallen woman
B
A Pure woman faithfully presented
C
A rural tragedy
D
The story of Wessex
থোমাস হার্ডি তাঁর উপন্যাস Tess of the d’Urbervilles–এর এই সাবটাইটেলটি দিয়েছেন টেসের নৈতিক পবিত্রতা তুলে ধরার জন্য। সমাজ যদিও তাকে “fallen woman” বা “পতিতা নারী” হিসেবে দেখেছে, লেখক এই সাবটাইটেল দিয়ে সেই ধারণার প্রতিবাদ করেছেন।
-
হার্ডির উদ্দেশ্য ছিল দেখানো যে টেস প্রকৃতপক্ষে নৈতিকভাবে নির্মল ও নির্দোষ।
-
“Faithfully Presented” অংশটি লেখকের বাস্তবধর্মী দৃষ্টিভঙ্গিকে প্রকাশ করে, যা টেসের চরিত্রকে সহানুভূতিশীলভাবে উপস্থাপন করে।
0
Updated: 3 weeks ago
Which reading of Stonehenge best aligns with Hardy’s naturalistic fatalism?
Created: 1 month ago
A
Picturesque tourist spot
B
Site of legal justice
C
Prehistoric altar where Tess’s surrender figures as ritual sacrifice to indifferent cosmos
D
Christian sanctuary
স্টোনহেঞ্জ—প্রাগৈতিহাসিক, মনুমেন্টাল, ধর্ম-ইঙ্গিতপূর্ণ কিন্তু কোনো নির্দিষ্ট ‘করুণা’হীন; ভোরের নিরাবেগ আলোয় টেসের আত্মসমর্পণ এখানে সমগ্র মহাবিধানের কাছে ‘আচারগত নিবেদন’—এটাই হার্ডির ন্যাচারালিস্টিক ফেটালিজম।
আইন-সমাজ নয়; প্রকৃতি/সময়—বৃহত্তর এক ‘ইন্ডিফারেন্ট’ সংস্থান টেসকে গ্রেপ্তারের মুহূর্তে ধুয়ে-মুছে দেয়। যেন ব্যক্তি-অপরাধ/নির্দোষতার তর্ক ক্ষুদ্র হয়ে যায়, কেবল ‘মানব বনাম অনমনীয় বিধান’ রয়ে যায়।
0
Updated: 1 month ago
Who is the author of Tess of the d’Urbervilles?
Created: 1 month ago
A
Charles Dickens
B
Thomas Hardy
C
George Eliot
D
William Thackeray
থমাস হার্ডি ছিলেন ভিক্টোরিয়ান যুগের শেষভাগের একজন প্রখ্যাত ঔপন্যাসিক ও কবি। তিনি জন্মেছিলেন ১৮৪০ সালে ডরসেট কাউন্টিতে। তার উপন্যাসগুলোতে গ্রামীণ জীবন, মানবিক ট্র্যাজেডি, সামাজিক কুসংস্কার এবং নিয়তির নিষ্ঠুরতা বিশেষভাবে ফুটে ওঠে।
Tess of the d’Urbervilles তার অন্যতম শ্রেষ্ঠ রচনা। হার্ডি নিজে পেশায় ছিলেন স্থপতি, কিন্তু সাহিত্য তাকে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি দেয়। তার লেখায় গ্রামীণ ইংল্যান্ড, মানুষের সংগ্রাম এবং বিশেষ করে নারীর অসহায়ত্বের কাহিনি বারবার উঠে এসেছে। হার্ডি বিশ্বাস করতেন যে মানুষ নিয়তির হাতে বন্দী, এবং এই বিশ্বাসকে তিনি সাহিত্যিক ভাষায় প্রকাশ করেছেন। টেস অব দ্য ডি’আর্বারভিলস এও দেখা যায় কিভাবে এক নিষ্পাপ মেয়ে টেস সমাজ, পুরুষতন্ত্র এবং নিয়তির হাতে ধ্বংস হয়ে যায়।
হার্ডি শুধু একজন গল্পকার ছিলেন না, বরং একজন সামাজিক সমালোচকও ছিলেন। তাই বলা যায়, থমাস হার্ডি নামটি শুধু এই উপন্যাসের লেখক হিসেবেই নয়, বরং একজন গভীর চিন্তক এবং মানবতাবাদী হিসেবে সাহিত্য ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন।
0
Updated: 1 month ago