কোনটি দন্ত্য ব্যঞ্জন?
A
ত
B
ন
C
ল
D
র
উত্তরের বিবরণ
দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি হলো সেইসব ধ্বনি, যেগুলো উচ্চারণ করতে জিভের ডগা উপরের দাঁতের সঙ্গে মিলিত হয়ে বায়ুপ্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে। এ কারণে এগুলোকে দন্ত্য ব্যঞ্জন বলা হয়।
-
দন্ত্য ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় জিভের ডগা দাঁতের সঙ্গে ঠেকে যায়।
-
উদাহরণ: ত, থ, দ, ধ – যেমন তাল, থালা, দাদা, ধান।
অন্যদিকে, জিভ দাঁতের গোড়া বা মূলে ঠেকালে যে ব্যঞ্জনধ্বনি সৃষ্টি হয়, তাকে বলা হয় দন্তমূলীয় ব্যঞ্জন।
-
উদাহরণ: ন, র, ল, স – যেমন নানা, রাত, লাল, সালাম।

0
Updated: 14 hours ago
নারীকে সম্বোধনের ক্ষেত্রে কোনটি প্রযোজ্য হবে?
Created: 2 weeks ago
A
সুচরিতেষু
B
কল্যাণীয়েষু
C
প্রীতিভোজনেষু
D
শ্রদ্ধাস্পদাসু
পত্রে সম্বোধনরীতি
বাংলা চিঠি লেখার ক্ষেত্রে সম্বোধন নির্বাচনে ভদ্রতা ও সম্পর্কের মর্যাদা বিশেষভাবে খেয়াল রাখা হয়।
নারীর জন্য সম্বোধন
-
শ্রদ্ধাভাজনাসু
-
শ্রদ্ধাস্পদাসু
-
কল্যাণীয়াসু
এগুলো ব্যবহার করা হয় শ্রদ্ধাভাজন, স্নেহভাজন বা সম্মানিত নারীদের উদ্দেশে।
পুরুষ/বন্ধুর জন্য সম্বোধন
-
শ্রদ্ধাভাজনেষু
-
শ্রদ্ধাস্পদেষু
-
সুচরিতেষু
-
প্রীতিভাজন
এগুলো ব্যবহার করা হয় শ্রদ্ধাভাজন পুরুষ, গুরুজন কিংবা আত্মীয়-বন্ধুদের উদ্দেশে।
তথ্যসূত্র: বাংলা একাডেমি, আধুনিক বাংলা অভিধান

0
Updated: 2 weeks ago
কোনটি অনুবর্ণের অন্তর্ভুক্ত?
Created: 6 days ago
A
অর্ধস্বর অর্ধস্বর
B
অর্ধস্বর
C
দ্বিস্বর
D
বর্ণসংক্ষেপ
ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপ: অনুবর্ণ
বাংলা ব্যঞ্জনবর্ণের বিকল্প রূপকে অনুবর্ণ বলা হয়। অনুবর্ণের মধ্যে প্রধানত তিনটি ধরন রয়েছে: ফলা, রেফ এবং বর্ণসংক্ষেপ।
ফলা
-
ব্যঞ্জনবর্ণের কিছু সংক্ষিপ্ত রূপ অন্য ব্যঞ্জনের নিচে বা ডান পাশে ঝুলে থাকে। এধরনের রূপগুলোকে ফলা বলা হয়।
-
উদাহরণ:
-
ন-ফলা
-
ব-ফলা
-
ম-ফলা
-
য-ফলা
-
র-ফলা
-
ল-ফলা
-
রেফ
-
রেফ হলো র-এর একটি অনুবর্ণ।
-
এটি মূলত অন্য ব্যঞ্জনের উপরে বসে র-এর সংক্ষিপ্ত রূপ প্রকাশ করে।
বর্ণসংক্ষেপ
-
যুক্তবর্ণ লেখার সময় কখনও কখনও ব্যঞ্জনবর্ণকে সংক্ষেপে লেখা প্রয়োজন হয়।
-
এই সংক্ষিপ্ত রূপগুলোকে বর্ণসংক্ষেপ বলা হয়।
-
উদাহরণ:
-
ৎ বর্ণটি ত-এর একটি বর্ণসংক্ষেপ, যা বাংলা বর্ণমালায় স্বতন্ত্র বর্ণ হিসেবে স্বীকৃত।
-
উৎস: বাংলা ভাষার ব্যাকরণ ও নির্মিতি, নবম-দশম শ্রেণি (২০২২ সংস্করণ)

0
Updated: 6 days ago
কোনটি মূর্ধা স্পষ্ট ব্যঞ্জন?
Created: 1 month ago
A
ভ
B
ট
C
ঝ
D
দ
• স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন:
যেসব ব্যঞ্জনধ্বনি উচ্চারণের সময় দুটি বাক্প্রত্যঙ্গ পরস্পরের সংস্পর্শে এসে বায়ুপথে বাধা তৈরি করে, সেগুলোকে স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন বলে। এগুলো স্পর্শ ব্যঞ্জনধ্বনি নামেও পরিচিত।
যথা:
ফল, থলে, ঠাণ্ডা, ছুরি, খেলা শব্দের ফ, থ, ঠ, ছ, খ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জনধ্বনি।
উচ্চারণ স্থান অনুযায়ী এগুলোকে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়।
যথা:
• ওষ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: প, ফ, ব, ভ।
• দন্ত স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ত, থ, দ, ধ।
• মূর্ধা স্পষ্ট ব্যঞ্জন: ট, ঠ, ড, ঢ।
• তালু স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: চ, ছ, জ, ঝ।
• কণ্ঠ স্পৃষ্ট ব্যঞ্জন: ক, খ, গ, ঘ।

0
Updated: 1 month ago