ওরাওঁ জনগােষ্ঠী কোন অঞ্চলে বসবাস করে?
A
রাজশাহী-দিনাজপুর
B
বরগুনা-পটুয়াখালী
C
রাঙামাটি-বান্দরবান
D
সিলেট-হবিগঞ্জ
উত্তরের বিবরণ
ওরাওঁ জনগোষ্ঠী বাংলাদেশের একটি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত। এ জনগোষ্ঠীর মানুষ প্রধানত রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলে বসবাস করে এবং তাদের নিজস্ব ভাষা ও সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
-
অবস্থান: ওরাওঁ জনগোষ্ঠী মূলত রাজশাহী, রংপুর ও দিনাজপুরে বসবাস করে।
-
ভাষা: তারা কুঁড়ুখ ভাষায় কথা বলে, যা দ্রাবিড় ভাষা পরিবারের অন্তর্গত একটি আদি ও কথ্য ভাষা।
-
লিপি: কুঁড়ুখ ভাষার নিজস্ব বর্ণমালা নেই।
-
অতিরিক্ত ভাষা: কুঁড়ুখ ভাষার পাশাপাশি ওরাওঁ জনগোষ্ঠীর মধ্যে সাদরি ভাষাও প্রচলিত রয়েছে।
-
সাংস্কৃতিক উৎসব: ওরাওঁ সমাজের পার্বণিক উৎসবের মধ্যে প্রধান হল ফাগুয়া।
0
Updated: 1 month ago
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট কোথায় অবস্থিত?
Created: 2 months ago
A
ঢাকায়
B
খুলনায়
C
নারায়ণগঞ্জে
D
চাঁদপুরে
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও অন্যান্য মৎস্য গবেষণা কেন্দ্র
-
ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (মৎস্য প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট) চাঁদপুর জেলার বাবুরহাটে অবস্থিত। এখানে মৎস্য খাতের কর্মকর্তাদের, কর্মচারীদের এবং মৎস্য চাষীদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
-
নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট ফরিদপুর শহরের কাছাকাছি এলাকায় অবস্থিত।
-
সামুদ্রিক মৎস্য ও প্রযুক্তি কেন্দ্র কক্সবাজারে অবস্থান করছে।
-
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট ময়মনসিংহে, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সংলগ্ন এলাকায় আছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া, ফিশারিজ ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট
0
Updated: 2 months ago
NILG এর পূর্ণরূপ-
Created: 2 months ago
A
National Information Legal Guide
B
National Institute of Local Government
C
National Identity Licence Guide
D
National Industrial League Group
NILG (জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট)
-
পূর্ণরূপ: National Institute of Local Government (NILG)
-
মূল কাজ: বাংলাদেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় কর্মরত মানুষদের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নিয়োজিত একটি স্বনামধন্য শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান।
-
প্রতিষ্ঠার ইতিহাস: প্রতিষ্ঠানটি ১৯৬৯ সালের ১ জুলাই “ইস্ট পাকিস্তান গভর্নমেন্ট এডুকেশনাল অ্যান্ড ট্রেনিং ইনস্টিটিউশনস অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১” অনুযায়ী ‘স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট’ নামে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
নাম পরিবর্তন: ১৯৮০ সালে এর নাম পরিবর্তন করে জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট (NILG) রাখা হয়।
-
প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণ: NILG স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয় এবং এটি “জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট আইন, ১৯৯২”-এর মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে।
তথ্যসূত্র: জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিটিউট ওয়েবসাইট।
0
Updated: 2 months ago
চাকমা জনগোষ্ঠীর লোকসংখ্যা সর্বাধিক-
Created: 1 month ago
A
রাঙ্গামাটি জেলায়
B
খাগড়াছড়ি জেলায়
C
বান্দরবান জেলায়
D
সিলেট জেলায়
চাকমা জনগোষ্ঠী
-
চাকমা বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
তারা নিজেদের পরিচয় দেয় চাঙমা নামে।
-
মূলত পার্বত্য চট্টগ্রামের মধ্য ও উত্তরাঞ্চলে তাদের বসতি।
-
চাকমাদের ৯০% এর বেশি রাঙ্গামাটি ও খাগড়াছড়ি জেলায় বাস করে।
-
বাংলাদেশের বাইরে ভারতের অরুণাচল, মিজোরাম ও ত্রিপুরা রাজ্যেও কিছু চাকমা জনগোষ্ঠী বসবাস করে।
-
ইতিহাস অনুসারে, চাকমারা মধ্য মায়ানমার ও আরাকান অঞ্চলের অধিবাসী ছিলেন।
-
তাদের প্রধান বর্ষবরণ উৎসব হলো বিজু।
-
চাকমা ভাষার নিজস্ব লিপি রয়েছে, তবে বর্তমানে তা খুব বেশি ব্যবহৃত হয় না।
-
এখন চাকমা ভাষা সাধারণত বাংলা লিপিতে লেখা হয়।
জনসংখ্যা সংক্রান্ত তথ্য
-
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুযায়ী, দেশের ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মোট জনসংখ্যা ১৬ লাখ ৫০ হাজার ১৫৯ জন।
-
এর মধ্যে শুধু চট্টগ্রাম বিভাগেই বসবাস করছে প্রায় ৯ লাখ ৯০ হাজার ৮৬০ জন।
-
জেলার হিসেবে সবচেয়ে বেশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর মানুষ থাকে রাঙ্গামাটিতে – মোট ৩ লাখ ৭২ হাজার ৮৬৪ জন।
এদের মধ্যে চাকমা জনগোষ্ঠী সংখ্যায় সবার শীর্ষে। -
এরপরের অবস্থানে আছে খাগড়াছড়ি জেলা, যেখানে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যা প্রায় ৩ লাখ ৪৯ হাজার ৩৭৮ জন।
উৎস ঃ বাংলাপিডিয়া
0
Updated: 1 month ago