নিপাের্ট (NIPORT) কী ধরনের গবেষণা প্রতিষ্ঠান?
A
জনসংখ্যা গবেষণা
B
নদী গবেষণা
C
মিঠাপানি গবেষণা
D
বন্দর গবেষণা
উত্তরের বিবরণ
NIPORT হলো বাংলাদেশের জনসংখ্যা বিষয়ক জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান, যা দেশের জনসংখ্যা নীতি ও পরিকল্পনা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
-
এর পূর্ণরূপ হলো National Institute of Population Research and Training।
-
এটি ১৯৭৭ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সদর দফতর ঢাকার আজিমপুরে অবস্থিত।
-
নিপোর্ট স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারিদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে।

0
Updated: 13 hours ago
প্রাচীন বাংলায় মৌর্য শাসনের প্রতিষ্ঠাতা কে?
Created: 1 week ago
A
অশোক মৌর্য
B
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
C
সমুদ্র গুপ্ত
D
এর কোনোটিই নয়
মৌর্য সাম্রাজ্য
-
প্রাচীন ভারতের ইতিহাসে খ্রিস্টপূর্ব চতুর্থ শতকে মৌর্য সাম্রাজ্যের উত্থান ঘটে।
-
এটি ভারতের প্রথম সর্বভারতীয় সাম্রাজ্য।
-
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যই মৌর্য সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা।
-
বাংলায় মৌর্য সাম্রাজ্যের শাসক ছিলেন সম্রাট আশোক।
-
চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের রাজত্বকাল ছিল খ্রিস্টপূর্ব ৩২২–২৯৮ অব্দ।
-
গ্রিক ঐতিহাসিক মেগাস্থিনিস তার ‘ইন্ডিকা’ গ্রন্থে চন্দ্রগুপ্তের ব্যক্তিগত জীবন এবং শাসনব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত লিখেছেন।
-
তিনি ভারতকে গ্রিক শাসন থেকে মুক্ত করেছিলেন।
-
তাঁর রাজধানী পাটলীপুত্র ছিল একটি বড় ও সুন্দর প্রাসাদ নগরী।
-
প্রায় ২৪ বছর শাসন করার পর তিনি স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ত্যাগ করেছিলেন।
উৎস: ইতিহাস ১ম পত্র, HSC প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
ম্যানগ্রোভ কি?
Created: 3 weeks ago
A
কেওড়া বন
B
শালবন
C
উপকূলীয় বন
D
চিরহরিৎ বন
ম্যানগ্রোভ বন
ম্যানগ্রোভ বলতে সাধারণভাবে সেই বিস্তীর্ণ জলাভূমিকে বোঝায় যা জোয়ার-ভাটার সময় প্লাবিত হয়। অর্থাৎ, এটি এমন উপকূলীয় বন যেখানে জোয়ার-ভাটার কারণে জমি মাঝে মাঝে পানিতে ডুবে যায়। ম্যানগ্রোভ বন সাধারণত লবণাক্ত মাটিতে জন্মায়।
সুন্দরবন
-
সুন্দরবন হলো বিশ্বের বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন।
-
এর মোট আয়তন প্রায় ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার।
-
বাংলাদেশের সুন্দরবন প্রায় ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত, যা মোট সুন্দরবনের প্রায় ৬২%।
-
সুন্দরবন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলার সঙ্গে সংলগ্ন।
-
প্রধান বৃক্ষ হলো সুন্দরী। এছাড়াও এখানে গরান, গেওয়া, কেওড়া, ধুন্দল, গোলপাতা ইত্যাদি গাছ পাওয়া যায়।
-
১৮৭৮ সালে সুন্দরবনের পুরো এলাকা সংরক্ষিত বন হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
-
৭ ডিসেম্বর, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো সুন্দরবনকে বিশ্বের ৭৯৮তম ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ স্থান হিসেবে ঘোষণা করে।
সূত্রঃ বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
যে জেলায় হাজংদের বসবাস নেই-
Created: 2 weeks ago
A
শেরপুর
B
ময়মনসিংহ
C
সিলেট
D
নেত্রকোনা
হাজং
-
হাজং বাংলাদেশে একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এরা মূলত ময়মনসিংহ জেলের পর্বতময় এলাকায় বসবাস করে। এছাড়াও শেরপুর, সিলেট ও নেত্রকোনা অঞ্চলেও হাজং জনগোষ্ঠীর কিছু পরিবার রয়েছে।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে, হাজংদের আদি নিবাস উত্তর বার্মা।
-
বাংলাদেশের হাজংদের প্রধান ভাষা হলো বাংলা। তবে এদের নিজস্ব ভাষাও রয়েছে।
-
হাজং ভাষার জন্য কোনো নিজস্ব বর্ণমালা নেই; লিখনের জন্য তারা অসমীয়া বর্ণমালা ব্যবহার করে।
-
হাজংরা সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং তাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।
নৃগোষ্ঠি সনদ অনুযায়ী
-
হাজং বাংলাদেশ ও ভারতের একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশে এরা নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলায় বসবাস করে।
-
দেশের অন্য কোথাও এদের বসবাসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে হাজংদের সংখ্যা প্রায় ৩,০০০ জন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago