তথ্য অধিকার আইন কোন সালে চালু হয়?
A
২০০২
B
২০০৬
C
২০০৯
D
২০১১
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশে তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। এই আইনটি প্রণয়ন ও কার্যকর হওয়ার বিভিন্ন ধাপ নিচের মতো:
-
২৯ মার্চ, ২০০৯: বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ দ্বারা তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ পাস করা হয়।
-
৫ এপ্রিল, ২০০৯: মহামান্য রাষ্ট্রপতির সম্মতি লাভ করে আইনটি।
-
৬ এপ্রিল, ২০০৯: আইনটি বাংলাদেশ গেজেটে প্রকাশিত হয়।
-
আইনটির ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ব্যতিত অন্যান্য ধারা ২০ অক্টোবর, ২০০৮ থেকে কার্যকর হয়।
-
ধারা ৮, ২৪ এবং ২৫ ১ জুলাই, ২০০৯ থেকে কার্যকর হয়।
তথ্য অধিকার আইন মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত।

0
Updated: 12 hours ago
বাংলাদেশে তৈরি জাহাজ 'স্টেলা মেরিস' রপ্তানি হয়েছে-
Created: 2 weeks ago
A
ফিনল্যান্ডে
B
ডেনমার্কে
C
নরওয়েতে
D
সুইডেনে
জাহাজ রপ্তানি: বাংলাদেশ
বাংলাদেশ থেকে জাহাজ রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয় ২০০৮ সালে, যখন ঢাকার আনন্দ শিপইয়ার্ড ডেনমার্কের জন্য ছোট আকারের “স্টেলা মরিস” জাহাজ রপ্তানি করে। প্রতিষ্ঠানটি সেই বছর ডেনমার্কে অত্যাধুনিক কন্টেইনার জাহাজ “স্টেলা মেরিস” রপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের জন্য জাহাজ রপ্তানির নতুন পথ উন্মুক্ত করে এবং দেশটিকে জাহাজ রপ্তানিকারক হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি দেয়।
বাংলাদেশে জাহাজ নির্মাণ শিল্প সম্ভাবনাময় রপ্তানি খাত হিসেবে বিবেচিত। এর পর চট্টগ্রামের ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ড জার্মানির গ্রোনা শিপিং কোম্পানি থেকে ৮৫ মিলিয়ন ডলারের জন্য ৮টি জাহাজ নির্মাণের অর্ডার পায়।
বাংলাদেশে নির্মিত জাহাজগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় ও উচ্চ গতিসম্পন্ন জাহাজ হলো ‘এনজিয়ান’, যা জার্মান ক্রেতা প্রতিষ্ঠান জার্মান কমরোসকি মারিটিম জিএমবিএইচ-এর প্রতিনিধির কাছে হস্তান্তর করা হয়।
উৎস: আনন্দ শিপইয়ার্ড ওয়েবসাইট, বাংলাপিডিয়া, দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকা রিপোর্ট।

0
Updated: 2 weeks ago
'সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড' কোথায় অবস্থিত?
Created: 3 weeks ago
A
যমুনা নদীতে
B
মেঘনার মোহনায়
C
বঙ্গোপসাগরে
D
সন্দ্বীপ চেনেল
সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড – বঙ্গোপসাগরের গভীর খাদ
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
-
প্রকৃতি: সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড হলো খাদাকৃতির সামুদ্রিক অববাহিকা বা গভীর গিরিখাত।
-
অবস্থান: এটি গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র নদী বিভাগের পশ্চিমে অবস্থিত। অনেকে এটিকে “গঙ্গা খাদ” নামেও চেনে।
-
প্রস্থ ও ঢাল: খাদটির প্রস্থ প্রায় ৫–৭ কিলোমিটার। তলদেশ তুলনামূলকভাবে সমতল, এবং পার্শ্ব দেয়ালের ঢাল প্রায় ১২°।
-
গভীরতা: মহীসোপানের কাছাকাছি অংশে খাদটির গভীরতা প্রায় ১,২০০ মিটার।
-
পলল ও স্রোত: বঙ্গীয় ডিপ সি ফ্যানের গবেষণায় দেখা গেছে, সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড ঘোলাটে স্রোত বহন করে এবং পললসমূহ গভীর সমুদ্রে স্থানান্তর করে। বেশিরভাগ পলল গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্রের সঙ্গমস্থল থেকে উৎপন্ন হয়, যা হিমালয়ের দক্ষিণ ও উত্তর অংশ থেকে আসা নদী ও প্রবাহের মাধ্যমে সাগরে পৌঁছায়।
-
বর্তমান প্রভাব: বর্তমানে স্বল্প পরিমাণ ঘোলাটে স্রোত এবং বালি সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ডের মাধ্যমে মহীসোপান থেকে গভীর সমুদ্রে পলল পরিবহণ নিয়ন্ত্রণ করছে।
উৎস: বাংলাপিডিয়া

0
Updated: 3 weeks ago
১৯৭১ সালে মুজিবনগর সরকার কর্তৃক প্রকাশিত পত্রিকার নাম ছিল-
Created: 3 days ago
A
জয় বাংলা
B
বাংলাদেশ
C
স্বাধীনতা
D
মুক্তির ডাক
সাপ্তাহিক জয়বাংলা ছিল ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিবনগর থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বাংলা সাপ্তাহিক মুখপত্র। এটি মূলত প্রবাসী বাংলাদেশের সরকারের একটি প্রচার মাধ্যম হিসেবে কাজ করত। পত্রিকার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি ও মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব সাধারণ জনগণের কাছে তুলে ধরা এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক সমর্থন ও বিশ্বজনমত সৃষ্টি করা।
-
প্রকাশের সময়: ১৯৭১ সালের ১১ মে (২৭ বৈশাখ ১৩৭৮)
-
প্রকাশস্থল: মুজিবনগর
-
প্রধান উদ্দেশ্য: মুক্তিযুদ্ধের অগ্রগতি জানানো, মুক্তিযোদ্ধাদের কৃতিত্ব প্রকাশ করা, আন্তর্জাতিক সমর্থন অর্জন
-
অফিস ঠিকানা: কলকাতার পার্ক সার্কাস, ২১/১ বালু হাক্কাক লেন

0
Updated: 3 days ago