কোন দেশে সর্ব প্রথম ‘ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র’ ব্যবহার করা হয়?
A
ফিলিস্তিন
B
রাশিয়া
C
ইউক্রেন
D
উপরের কোনটি নয়
উত্তরের বিবরণ
ক্ষেপণাস্ত্র:
- ওরেশনিক, রাশিয়ায় যার অর্থ ‘হ্যাজেল ট্রি’ (বিশেষ ধরনের একটি বৃক্ষ) এক নতুন মাঝারি পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।
- ‘আরএস–২৬ রুবেজ’ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের (আইসিবিএম) ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয় ওরেশনিক।
- ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র শব্দের চেয়ে ১০ গুণ গতিতে যেতে পারে।
- এ ক্ষেপণাস্ত্রের তিন থেকে ছয়টি ওয়ারহেড (ক্ষেপণাস্ত্রের মুখ বা যে অংশ বিস্ফোরক থাকে) রয়েছে।
- ইউক্রেনের নিপ্রোতে ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রথম ব্যবহার করে রাশিয়া।

0
Updated: 13 hours ago
নিচের কোন দেশটি পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্র নয়?
Created: 4 weeks ago
A
ফ্রান্স
B
ভারত
C
জার্মানি
D
পাকিস্তান
জার্মানির পারমাণবিক অবস্থান:
-
জার্মানি পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ নয়।
-
এটি NPT (Non-Proliferation Treaty) এর সদস্য এবং তার নিরাপত্তা নির্ভর করে NATO ও যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক ছাউনি/নিরাপত্তার ওপর।
-
জার্মান ভূখণ্ডে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন আছে, তবে নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রের হাতে।
পারমাণবিক অস্ত্রধারী রাষ্ট্রের উদাহরণ:
-
চীন (১৯৬৪)
-
ভারত (১৯৭৪, "Smiling Buddha")
-
পাকিস্তান (১৯৯৮)
উৎস: Britannica, The Daily Star।

0
Updated: 4 weeks ago
ভিয়েনা কনভেনশন-এর আওতায় নিম্নের কোন প্রটোকলটি গৃহীত হয়?
Created: 2 weeks ago
A
মন্ট্রিল প্রটোকল
B
কার্টাগেনা প্রটোকল
C
কিয়েটো প্রটোকল
D
নাগোয়া প্রটোকল
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি
আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী
আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক সংস্থা
আন্তর্জাতিক রেড ক্রস
আন্তর্জাতিক সংস্থা
মনট্রিল প্রটোকল
No subjects available.
ভিয়েনা কনভেনশন (Vienna Convention)
-
পূর্ণরূপ: The Vienna Convention for the Protection of the Ozone Layer
-
ধরন: জাতিসংঘের ওজোন স্তর সংরক্ষণ ও সুরক্ষা বিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি
-
প্রস্তাব ও কার্যকর:
-
গৃহীত: ২২ মার্চ, ১৯৮৫
-
কার্যকর: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৮
-
-
স্থান: ভিয়েনা, অস্ট্রিয়া
-
স্বাক্ষরকারী দেশ: ২৮টি
-
অনুমোদনকারী দেশ: ১৯৮টি
-
বৈশ্বিক অনুমোদন লাভ: ২০০৯
-
পর্যবেক্ষণ: সংশ্লিষ্ট পক্ষরা প্রতি ৩ বছরে চুক্তির অগ্রগতি ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে বৈঠক করে
প্রেক্ষাপট ও উদ্দেশ্য
-
ওজোন স্তর ক্ষয়কারী গ্যাস:
-
ক্লোরোফ্লোরোকার্বন (CFC), হ্যালন, কার্বন টেট্রাক্লোরাইড, মিথাইল ক্লোরোফর্ম, মিথাইল ব্রোমাইড, মিথেন, নাইট্রাস অক্সাইড, হাইড্রোব্রোমোফ্লোরোকার্বন ইত্যাদি।
-
-
সমস্যা: ওজোন স্তর ক্ষয় হচ্ছে, ফলে ওজোন হোল বা গর্ত তৈরি হচ্ছে।
-
প্রভাব: এই গ্যাসগুলো অধিকাংশ ক্ষেত্রে গ্রিনহাউস গ্যাস হিসেবে কাজ করে এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
-
ব্যবহার: রেফ্রিজারেশন, এয়ার কন্ডিশনিং, অ্যাজমা ইনহেলার, ফ্যান, প্লাস্টিক ফোম, মাইক্রোইলেকট্রনিক সার্কিট পরিস্কার ইত্যাদি।
-
প্রয়োজন: সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে মানবসভ্যতাকে রক্ষার জন্য ওজোন স্তরের সুরক্ষা অত্যাবশ্যক।
গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ
-
ভিয়েনা কনভেনশন হলো ওজোন স্তর রক্ষার জন্য প্রথম আন্তর্জাতিক উদ্যোগ।
-
১৯৮৭ সালে মন্ট্রিল প্রটোকল গৃহীত হয়, যা ওজোন ক্ষয়কারী পদার্থের ব্যবহার কমাতে যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত।
উৎস:
i) UNEP ওয়েবসাইট
ii) Ozone Secretariat
iii) তথ্য অধিদফতর (PID)

0
Updated: 2 weeks ago
বাব-এল-মান্দেব প্রণালী কোন দুটি স্থলভাগের মাঝে অবস্থিত?
Created: 4 weeks ago
A
সৌদি আরব ও ইরান
B
সোমালিয়া ও ওমান
C
সুদান ও সৌদি আরব
D
ইয়েমেন ও জিবুতি
বাব এল-মান্দেব প্রণালী:
-বাব এল-মান্দেব প্রণালী আরব এবং আফ্রিকা (দক্ষিণ-পশ্চিম) মধ্যবর্তী প্রণালী।
- ইয়েমেন ও জিবুতি/ইরিত্রিয়া দুটি স্থলভাগের মাঝে অবস্থিত।
- এটি লোহিত সাগর ও এডেন উপসাগর এবং ভারত মহাসাগর (দক্ষিণ-পূর্ব) এর সাথে সংযুক্ত করে।
- এশিয়া-আফ্রিকা মহাদেশকে পৃথক করেছে বাব এল-মান্দেব প্রণালী।
- প্রণালীটি ৩২ কিমি প্রশস্ত এবং পেরিম দ্বীপ দ্বারা দুটি চ্যানেলে বিভক্ত। পশ্চিম চ্যানেলটি ২৬কিমি জুড়ে এবং পূর্ব দিকে ৩ কিমি প্রশস্ত।
- প্রণালীটির আরবি নামের অর্থ 'কান্নার দ্বার'।

0
Updated: 4 weeks ago