বাংলাদেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা হলেন-
A
আইনমন্ত্রী
B
আইন সচিব
C
অ্যাটর্নি জেনারেল
D
প্রধান বিচারপতি
উত্তরের বিবরণ
বাংলাদেশের প্রধান আইন কর্মকর্তা হচ্ছেন অ্যাটর্নি জেনারেল, যিনি রাষ্ট্রের আইনগত বিষয়গুলোতে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। সংবিধানের ৬৪ নং অনুচ্ছেদে অ্যাটর্নি জেনারেলের নিয়োগ ও কর্তব্য সংক্রান্ত বিস্তারিত উল্লেখ রয়েছে।
-
নিয়োগ: সুপ্রীম কোর্টের বিচারক হওয়ার যোগ্য যে কোনও ব্যক্তিকে রাষ্ট্রপতি অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ দিতে পারেন।
-
দায়িত্ব: অ্যাটর্নি জেনারেল রাষ্ট্রপতির প্রদত্ত সমস্ত দায়িত্ব পালন করবেন।
-
আইনি বক্তব্য: অ্যাটর্নি জেনারেলকে বাংলাদেশের সকল আদালতে রাষ্ট্রের পক্ষে বক্তব্য উপস্থাপন করার অধিকার রয়েছে।
-
পদে স্থায়িত্ব ও পারিশ্রমিক: রাষ্ট্রপতির সন্তোষ অনুযায়ী নির্ধারিত সময় পর্যন্ত অ্যাটর্নি জেনারেল পদে থাকবেন এবং রাষ্ট্রপতি কর্তৃক নির্ধারিত পারিশ্রমিক গ্রহণ করবেন।

0
Updated: 13 hours ago
যে জেলায় হাজংদের বসবাস নেই-
Created: 2 weeks ago
A
শেরপুর
B
ময়মনসিংহ
C
সিলেট
D
নেত্রকোনা
হাজং
-
হাজং বাংলাদেশে একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
এরা মূলত ময়মনসিংহ জেলের পর্বতময় এলাকায় বসবাস করে। এছাড়াও শেরপুর, সিলেট ও নেত্রকোনা অঞ্চলেও হাজং জনগোষ্ঠীর কিছু পরিবার রয়েছে।
-
নৃবিজ্ঞানীদের মতে, হাজংদের আদি নিবাস উত্তর বার্মা।
-
বাংলাদেশের হাজংদের প্রধান ভাষা হলো বাংলা। তবে এদের নিজস্ব ভাষাও রয়েছে।
-
হাজং ভাষার জন্য কোনো নিজস্ব বর্ণমালা নেই; লিখনের জন্য তারা অসমীয়া বর্ণমালা ব্যবহার করে।
-
হাজংরা সনাতন ধর্মাবলম্বী এবং তাদের সমাজ পিতৃতান্ত্রিক।
নৃগোষ্ঠি সনদ অনুযায়ী
-
হাজং বাংলাদেশ ও ভারতের একটি আদিবাসী জনগোষ্ঠী।
-
বাংলাদেশে এরা নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা ও দুর্গাপুর উপজেলায় বসবাস করে।
-
দেশের অন্য কোথাও এদের বসবাসের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে হাজংদের সংখ্যা প্রায় ৩,০০০ জন।
উৎস: বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 2 weeks ago
পাকিস্তান কবে বাংলাদেশকে একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়?
Created: 5 days ago
A
ফেব্রুয়ারি ২০, ১৯৭৪
B
ফেব্রুয়ারি ২১, ১৯৭৪
C
ফেব্রুয়ারি ২২, ১৯৭৪
D
ফেব্রুয়ারি ২৩, ১৯৭৪
মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ স্বাধীন দেশ হিসেবে অনেক দেশ স্বীকৃতি দিলেও পাকিস্তান ও কয়েকটি ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশ তখনও স্বীকৃতি দেয়নি।
অবশেষে ১৯৭৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ওআইসির ইসলামিক সম্মেলনের আগে বিষয়টি নতুন রূপ নিল। মুসলিম দেশগুলো পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী জুলফিকার আলী ভুট্টোকে চাপ প্রয়োগ করে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়ে সম্মেলনে আমন্ত্রণ জানাতে বলেছিল। এর ফলে, ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ পাকিস্তান অবশেষে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিল। এর পরদিন, ২৩ ফেব্রুয়ারি, বঙ্গবন্ধু ইসলামিক সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তান সফর করেন।
এরপর, ৫–৯ এপ্রিল নয়াদিল্লিতে বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনার পর একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, যার মাধ্যমে উপমহাদেশে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের পাশাপাশি ১৯৫ জন পাকিস্তানি যুদ্ধাপরাধী দেশে ফিরে যায়।
উল্লেখযোগ্যভাবে, পাকিস্তানের পাশাপাশি ১৯৭৪ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি তুরস্ক ও ইরানও বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়।
উৎস: বিভিন্ন পত্রিকা রিপোর্ট ও বাংলাপিডিয়া।

0
Updated: 5 days ago
(তৎকালীন 'সাম্প্রতিক প্রশ্ন'। তখনকার সময়ের সঠিক উত্তর এখন আর গুরুত্বপূর্ণ নয়। অনুগ্রহ করে ব্যাখ্যা থেকে বর্তমান তথ্য দেখে নিন) বাংলাদেশের জিডিপিতে (GDP) কৃষি খাতের (ফসল, বন, প্রাণিসম্পদ, মৎস্যসহ) অবদান কত শতাংশ?
Created: 1 week ago
A
১৪.৭৯ শতাংশ
B
১৬.০০ শতাংশ
C
১২.০০ শতাংশ
D
১৮.০০ শতাংশ
[এই প্রশ্নের তথ্য পরিবর্তনশীল। অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন।]
অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩ অনুযায়ী,
জিডিপিতে বিভিন্ন খাতের অবদান:
- সেবা খাতের অবদান ৫১.২৪ শতাংশ।
- শিল্প খাতের অবদান ৩৭.৫৬ শতাংশ।
- কৃষি খাতের অবদান ১১.২০ শতাংশ।
- সেবা খাতের অবদান সবচেয়ে বেশি।
অন্যদিকে,
- অর্থনীতি/জিডিপিতে কৃষিখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৪৫.৩৩%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে শিল্পখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ১৭.০২%।
- অর্থনীতি/জিডিপিতে সেবাখাতে নিয়োজিত জনশক্তির পরিমাণ - ৩৭.৬৫%।
তথ্যসূত্র: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২৩।

0
Updated: 1 week ago