জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর গণনায় কোন পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে?
A
স্ট্যান্ডার্ড ডি-ফ্যাক্টো
B
মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো
C
ডি-জুরে-ফ্যাক্টো
D
ডি-ফ্যাক্টো-সার্ভে
উত্তরের বিবরণ
জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২:
- বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (BBS) জনশুমারি পরিচালনা করে।
- ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ অনুষ্ঠিত হয় : ১৫-২১ জুন ২০২২ সালে।
- এটি দেশের প্রথম ডিজিটাল শুমারি।
- জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২ এর তথ্য সংগ্রহে যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে - CAPI.
- CAPI এর পূর্ণরূপ - Computer Assisted Personal Interviewing.
- গণনায় যে পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়েছে- মোডিফাইড ডি-ফ্যাক্টো (Modified De-facto) পদ্ধতি।
- মোট জনসংখ্যা: ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার ৯১১ জন।
- সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা (১০০৬৭ জন)।
- সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- রাঙ্গামাটি (১০৬ জন)।
0
Updated: 1 month ago
ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংগঠন কোনটি?
Created: 2 months ago
A
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ
B
ছাত্রলীগ
C
তমদ্দুন মজলিশ
D
রাষ্ট্রভাষা বাংলা কমিটি
বাংলাদেশ বিষয়াবলি
জনশুমারি ও গৃহ গণনা
বাংলা উপন্যাস
বাংলাদেশ জাতীয় আর্কাইভ
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও উপজাতি
ভাষা আন্দোলন
ভাষা আন্দোলন
-
প্রথম সংগঠন:
-
ভাষা আন্দোলনের প্রথম সংগঠন ছিল তমদ্দুন মজলিশ।
-
এটি ছিল ইসলামী আদর্শভিত্তিক একটি সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।
-
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আবুল কাশেমের উদ্যোগে ১৯৪৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এর নামকরণ করা হয় পাকিস্তান তমদ্দুন মজলিশ।
-
-
প্রাসঙ্গিক ইতিহাস:
-
ভাষা আন্দোলন মূলত ছিল বাঙালি সংস্কৃতির স্বাধিকার আন্দোলন।
-
১৯০৬ সালে নিখিল ভারত মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার সময় প্রথম উর্দু বনাম বাংলা বিতর্ক দেখা দেয়।
-
১৯৩৭ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ মুসলিম লীগের দাপ্তরিক ভাষা উর্দু করার প্রস্তাব দিলে, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হক এর প্রবল বিরোধিতা করেন।
-
ভাষা আন্দোলনের প্রথম পুস্তিকা প্রকাশ করেছিল তমদ্দুন মজলিশ।
-
-
গুরুত্ব:
-
বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের প্রথম ধাপ ছিল ভাষা আন্দোলন।
-
এই আন্দোলনের মধ্য দিয়েই বাঙালি জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ও বিকাশ ঘটে।
-
ভাষা আন্দোলনের সূচনা হয় ১৯৪৭ সালে এবং এটি চূড়ান্ত রূপ লাভ করে ১৯৫২ সালে।
-
📖 তথ্যসূত্র:
বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, নবম-দশম শ্রেণি; বাংলাপিডিয়া।
0
Updated: 2 months ago
বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষাকর্তা-
Created: 1 month ago
A
প্রেসিডেন্ট
B
জাতীয় সংসদ
C
বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট
D
হাই কোর্ট
বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষাকর্তা এবং সংবিধান
♦ সংবিধানের রক্ষক
→ বাংলাদেশের সংবিধানের রক্ষক হল সুপ্রীম কোর্ট।
→ সুপ্রীম কোর্ট সংবিধানের অভিভাবক ও ব্যাখ্যাকারক।
→ সুপ্রীম কোর্টের ক্ষমতা ও কার্যাবলী অপরিসীম।
→ সর্বোচ্চ আদালত হিসেবে সুপ্রীম কোর্ট দেশের সকল আদালতের কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
→ সংবিধান বহির্ভূত যেকোনো কার্যকলাপকে সুপ্রীম কোর্ট অবৈধ ঘোষণা করতে পারে।
→ সুপ্রীম কোর্ট জনগণের মৌলিক অধিকারের সংরক্ষক এবং সংবিধানের রক্ষক।
♦ উল্লেখযোগ্য তথ্য
→ বাংলাদেশের সংবিধান গণপরিষদের মাধ্যমে প্রণীত হয়।
→ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান ১৯৭২ সালের ৪ নভেম্বর গণপরিষদে গৃহীত হয়।
→ সংবিধান কার্যকর হয় ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭২ সালে।
→ সংবিধানের খসড়া প্রণয়ের জন্য ১৯৭২ সালের ১১ এপ্রিল একটি কমিটি গঠন করা হয়।
→ কমিটিতে মোট ৩৪ জন সদস্য ছিলেন।
→ কমিটির প্রধান বা সভাপতি ছিলেন ড. কামাল হোসেন।
→ সংবিধান রচনা কমিটির একমাত্র মহিলা সদস্য ছিলেন বেগম রাজিয়া বানু।
0
Updated: 1 month ago
স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রথম সাঁতারু হিসেবে ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেন কে?
Created: 1 month ago
A
ব্রজেন দাস
B
মোশাররফ হোসেন
C
মোহন দাস
D
আবদুল মালেক
ইংলিশ চ্যানেল
তথ্যগুলো হলো:
-
অবস্থান: আটলান্টিক মহাসাগরের একটি অংশ, যুক্তরাজ্যের দক্ষিণ অংশকে ফ্রান্সের উত্তর অংশ থেকে আলাদা করেছে।
-
মাপ: দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬০ কিলোমিটার; প্রস্থ সর্বোচ্চ ২৪০ কিলোমিটার থেকে সর্বনিম্ন ৩৪ কিলোমিটার।
-
সাঁতার কাটা: ইতিহাসে বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ ম্যারাথন হিসেবে পরিচিত।
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
ব্রজেন দাস: প্রথম দক্ষিণ এশীয় ব্যক্তি যিনি ১৯৫৮ সালের ১৮ আগস্ট ইংলিশ চ্যানেল পাড়ি দেন। তিনি মোট ৬ বার চ্যানেল পার হন।
-
মোশাররফ হোসেন: স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রথম সাঁতারু হিসেবে ১৯৮৮ সালে মুন্সিগঞ্জের এই সাঁতারু ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করেন।
0
Updated: 1 month ago