যমুনা সার কারখানায় কোন ধরণের সার উৎপাদন হয়?
A
টিএসপি
B
ইউরিয়া
C
ডিএপি
D
ফসফেট
উত্তরের বিবরণ
যমুনা সার কারখানা:
- যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানী লিঃ কারখানাটি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- যমুনা সার কারখানা জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ীতে অবস্থিত।
- যমুনা সার কারখানায় ইউরিয়া সার উৎপাদন হয়।
- এ ফ্যাক্টরীর বার্ষিক উৎপাদন ক্ষমতা ৫,৬১,০০০ মেট্রিক টন।
0
Updated: 1 month ago
মুক্তিযুদ্ধকালে কোলকাতার ৮, থিয়েটার রােডে “বাংলাদেশ বাহিনী” কখন গঠন করা হয়?
Created: 1 month ago
A
এপ্রিল ১০, ১৯৭১
B
এপ্রিল ১১, ১৯৭১
C
এপ্রিল ১২, ১৯৭১
D
এপ্রিল ১৩, ১৯৭১
তেলিয়াপাড়া বৈঠক ও মুক্তিফৌজ গঠনের প্রেক্ষাপট
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানি সেনাদের নৃশংস হামলার পর বাংলাদেশের বাঙালি সেনা অফিসাররা বিদ্রোহ শুরু করেন। এই বিদ্রোহী অফিসারদের মধ্যে ছিলেন: খালেদ মোশাররফ, শাফায়াত জামিল, জিয়াউর রহমান, এস.এম. রেজা এবং কে.এম. সফিউল্লাহ।
এদের উপস্থিতিতে এম.এ.জি. ওসমানী ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গলের অস্থায়ী সদর দপ্তর তেলিয়াপাড়া তে বৈঠক করেন।
বৈঠকের প্রধান তথ্য:
-
স্থান: তেলিয়াপাড়া চা বাগানের ম্যানেজার বাংলো
-
তারিখ: ৪ এপ্রিল ১৯৭১
-
অংশগ্রহণকারী: ভারতীয় বিএসএফ-এর পূর্বাঞ্চলীয় মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার ভি.সি. পান্ডে ও অন্যান্য প্রতিনিধি
বৈঠকের সিদ্ধান্ত:
-
বিদ্রোহী অফিসাররা পাকিস্তানি সেনার বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
-
সকল বিদ্রোহী ইউনিটের সমন্বয়ে মুক্তিফৌজ গঠনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
-
যুদ্ধকৌশল হিসেবে প্রথমবারের মতো এই পরিকল্পনাকে “তেলিয়াপাড়া রণকৌশল” বলা হয়।
পরবর্তী ঘটনা:
-
বৈঠকের কোনো লিখিত নথি রাখা হয়নি, তবে মৌখিকভাবে নেতৃত্ব, সংগঠন ও যুদ্ধ পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
-
১১ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর বেতার ভাষণে এই বৈঠকের সিদ্ধান্তের কিছু অংশ প্রকাশ করা হয়।
-
সভার শেষে কর্নেল ওসমানী মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা হিসেবে ফাঁকা গুলি ছুঁড়েন।
উপসংহার:
অতএব, ১১ এপ্রিল ১৯৭১ সালে বিদ্রোহী বাঙালি সেনাদের সমন্বয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক মুক্তিযুদ্ধ বাহিনী গঠনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
উৎস:মূলধারা ৭১
0
Updated: 1 month ago
নিম্নের কোনটি সরকারি আইনগত সহায়তার হেল্পলাইন নম্বর হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
১৬৪২০
B
৩৩৩
C
১০৯৮
D
১৬৪৩০
কোটা সংস্কার আন্দোলন সংক্রান্ত মিথ্যা বা হয়রানিমূলক মামলার বিরুদ্ধে আইনি সহায়তা প্রদানের জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় একটি হেল্পলাইন চালু করেছে। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৬৪৩০ নম্বরে ফোন করে সহায়তা নেওয়া যাবে।
-
হেল্পলাইনের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সেবা:
-
৯৯৯: বাংলাদেশের জরুরি কল সেন্টার
-
১০৯: নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ
-
১০৯৮: শিশু সহায়তামূলক কল সেন্টার
-
৩৩৩: জাতীয় তথ্যবাতায়ন কল সেন্টার
-
১০৫: জাতীয় পরিচয়পত্র তথ্য কল সেন্টার
-
১০০: বিটিআরসি কল সেন্টার
-
১৬৪২০: বিটিসিএল কল সেন্টার
-
0
Updated: 1 month ago
বাংলাদেশের প্রথম ‘স্কিন ব্যাংক’ চালু হয়েছে কোথায়?
Created: 1 month ago
A
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
B
বিএমইউ সুপার স্পেশালাইজড হাসপাতাল
C
জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট
D
বারডেম জেনারেল হাসপাতাল
স্কিন ব্যাংক (Skin Bank) – বাংলাদেশে প্রবর্তন
-
সংজ্ঞা ও প্রয়োজনীয়তা:
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্কিন ব্যাংক একটি স্বীকৃত চিকিৎসা পদ্ধতি।-
গুরুতর দগ্ধ রোগীর ক্ষেত্রে যখন নিজের শরীর থেকে চামড়া নেওয়া সম্ভব হয় না, তখন সংরক্ষিত চামড়া (donor skin) স্কিন ব্যাংক থেকে প্রতিস্থাপন করা হয়।
-
-
বাংলাদেশে প্রবর্তন:
-
দেশের প্রথম স্কিন ব্যাংক চালু করা হয়েছে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে।
-
উদ্বোধন: ৯ জানুয়ারি, ২০২৫
-
আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু: ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
-
-
প্রযুক্তি ও সহায়তা:
-
কারিগরি সহায়তা প্রদান করেছে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতাল।
-
উন্নত প্রযুক্তির ৮টি বিশেষ ফ্রিজ ব্যবহার করে চামড়া সংরক্ষণ করা হয়।
-
-
উল্লেখযোগ্য তথ্য:
-
এটি দেশের একমাত্র স্কিন ব্যাংক।
-
গুরুতর দগ্ধ রোগীদের জন্য জীবনরক্ষা ও চিকিৎসার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
-
সংক্ষেপে:
স্কিন ব্যাংক রোগীর শরীরের চামড়া বিকল্প হিসেবে সংরক্ষিত চামড়া সরবরাহের মাধ্যমে দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
0
Updated: 1 month ago