অ্যাপল প্রথম কোন প্রযুক্তিকে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় করে তোলে?
A
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
B
গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস
C
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
D
বায়োমেট্রিক স্ক্যান
উত্তরের বিবরণ
অ্যাপল প্রথমবারের মতো গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ব্যাপকভাবে প্রচলনে আনে।
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড (Apple Inc.):
-
একটি বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যা ১৯৭৬ সালে স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক প্রতিষ্ঠা করেন।
-
প্রধান কার্যালয়: ক্যুপার্টিনো, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
অ্যাপলের বিশেষত্ব:
-
সফটওয়্যার, পার্সোনাল কম্পিউটার, মোবাইল ট্যাবলেট, স্মার্টফোন, কম্পিউটার পেরিফেরালস এ উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত।
-
প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরি করেছে।
-
GUI প্রথমবারের মতো ব্যাপকভাবে প্রচলিত করেছে।
উল্লেখযোগ্য পণ্যসমূহ:
-
Macintosh (1984): GUI ব্যবহারকারী প্রথম দিকের পার্সোনাল কম্পিউটার।
-
iPod (2001): পোর্টেবল MP3 প্লেয়ার।
-
iPhone (2007): টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন, MP3, ভিডিও এবং ইন্টারনেট সুবিধাসহ।
-
Apple Watch (2015): অ্যাপলের ওয়্যারএবল প্রযুক্তিতে প্রবেশ।
0
Updated: 1 month ago
কোনটি B2C ই-কমার্স মডেলের উদাহরণ?
Created: 1 month ago
A
আলিবাবা ওয়ালমার্টের কাছে বিক্রি করা
B
একটি নির্মাতা কারখানায় পার্টস বিক্রি করা
C
একজন গ্রাহক অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা
D
সরকার অতিরিক্ত মাল নিলামে দেওয়া
B2C (ব্যবসা থেকে গ্রাহক) ই-কমার্স মডেল হলো এমন একটি মডেল যেখানে ব্যবসা সরাসরি শেষ গ্রাহকের কাছে পণ্য বা সেবা বিক্রি করে। উদাহরণস্বরূপ, একজন গ্রাহক অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা—এখানে অ্যামাজন একটি ব্যবসা এবং গ্রাহক সাধারণ ব্যবহারকারী। অন্যদিকে, আলিবাবা ওয়ালমার্টের কাছে বিক্রি করা হলো B2B (ব্যবসা থেকে ব্যবসা) মডেল, কারণ এখানে ব্যবসাগুলো একে অপরের কাছে পণ্য বিক্রি করছে। নির্মাতা কারখানায় পার্টস বিক্রি করাও B2B মডেলের অন্তর্ভুক্ত। সরকার অতিরিক্ত মাল নিলামে দেওয়া হলো সরকারি কার্যক্রম এবং সরাসরি গ্রাহক ভিত্তিক নয়। সুতরাং, B2C ই-কমার্সের সঠিক উদাহরণ হলো গ) অ্যামাজন থেকে পোশাক কেনা।
ই-কমার্স সম্পর্কে তথ্য:
-
ইলেকট্রনিক কমার্সকে সংক্ষেপে ই-কমার্স বলা হয়।
-
ই-বাণিজ্য হলো একটি বাণিজ্য ক্ষেত্র যেখানে ইলেকট্রনিক সিস্টেম ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা ক্রয়-বিক্রয়, লেনদেন এবং অর্থপ্রদানের কার্যক্রম সম্পন্ন হয়।
-
ই-কমার্সের প্রধান মডেলগুলো হলো: B2C (ব্যবসা থেকে গ্রাহক), B2B (ব্যবসা থেকে ব্যবসা), C2C (গ্রাহক থেকে গ্রাহক) এবং C2B (গ্রাহক থেকে ব্যবসা)।
-
B2C মডেল সাধারণত অনলাইন শপিং, পরিষেবা বুকিং, সাবস্ক্রিপশন ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি Spreadsheet Package Program?
Created: 1 month ago
A
Oracle
B
MS Excel
C
FoxPro
D
WordStar
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
এক্সেল (MS Excel)
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
MS Excel একটি Spreadsheet Package Program। এটি অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারের একটি উদাহরণ, যা মূলত ডেটা প্রক্রিয়াকরণ ও টেবিল আকারে তথ্য ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
• Application Software
-
অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার হলো এমন ধরনের সফটওয়্যার যা কম্পিউটারে বিভিন্ন ব্যবহারিক কাজ সম্পাদনের জন্য তৈরি করা হয়।
-
কাজের প্রকৃতি অনুযায়ী বিভিন্ন ধরণের ব্যবহারিক প্রোগ্রাম তৈরি হয়ে থাকে।
-
যে সকল সফটওয়্যার ব্যবহার করে ব্যবহারিক সমস্যা সমাধান, তথ্য সংরক্ষণ, হিসাব-নিকাশ বা ডেটা প্রক্রিয়াকরণ করা যায়, তাদেরকে অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম বা ব্যবহারিক সফটওয়্যার বলা হয়।
• অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারের ধরন ও উদাহরণ
১। Word Processing Package Program : WordStar, WordPerfect, MS Word
২। Spreadsheet Package Program : Lotus 1-2-3, MS Excel, Quattro Pro
৩। Database Package Program : dBase, FoxPro, Oracle, Informix, Access
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
ডিএনএ ম্যাপিং, ড্রাগ ডিজাইন- এইগুলো কোন বৈজ্ঞানিক ক্ষেত্রে অন্তর্গত?
Created: 3 weeks ago
A
বায়োইনফরমেটিক্স
B
ন্যানোটেকনোলজি
C
ক্রায়োসার্জারি
D
জেনেটিক অ্যালগরিদম
ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন হলো বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্গত গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম। বায়োইনফরমেটিক্স হলো জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং তথ্যপ্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা জীবজগতের ডেটা বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যায় ব্যবহৃত হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্স বা জিনোম ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে জেনেটিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হয়, যা রোগ শনাক্তকরণ এবং ব্যক্তিগতকৃত চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একইভাবে, ড্রাগ ডিজাইন-এ বায়োইনফরমেটিক্স ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রোটিন বা লক্ষ্য অণুর সাথে সঠিক ও কার্যকরী ওষুধ আবিষ্কার করা যায়। এই প্রক্রিয়ায় কম্পিউটার অ্যালগরিদম এবং সিমুলেশন প্রযুক্তি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বায়োইনফরমেটিক্স:
-
বায়োইনফরমেটিক্স হলো এমন একটি শাখা, যেখানে জীববিজ্ঞানের তথ্য বিশ্লেষণের জন্য কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
বায়োইনফরমেটিক্সের ব্যবহার:
-
প্যাটার্ন রিকগনিশন
-
ডেটা মাইনিং
-
মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যালগরিদম
-
ভিজ্যুয়ালাইজেশন
গবেষণায় বায়োইনফরমেটিক্সের প্রয়োগ:
-
সিকোয়েন্স এলাইনমেন্ট
-
ডিএনএ ম্যাপিং ও এনালাইসিস
-
জিন ফাইন্ডিং ও জিনোম সমাগম
-
ড্রাগ নকশা ও ড্রাগ আবিষ্কার
-
প্রোটিনের গঠন এবং ভবিষ্যত গঠন
-
জিন সূত্রের ভবিষ্যত
-
প্রোটিন-প্রোটিনের মিথষ্ক্রিয়া
-
জিনোমের ব্যাপ্তি এবং বিবর্তনের মডেলিং
🔹 উপসংহার: ডিএনএ ম্যাপিং এবং ড্রাগ ডিজাইন স্পষ্টভাবে বায়োইনফরমেটিক্সের অন্তর্ভুক্ত।
0
Updated: 3 weeks ago