RFID সাধারণত কী কাজে ব্যবহৃত হয়?
A
ইন্টারনেট গতি পরিমাপ করে
B
মোবাইল সংযোগ স্থাপন করতে
C
বস্তু বা প্রাণী শনাক্ত করে
D
তথ্য সংরক্ষণ করে
উত্তরের বিবরণ
RFID (Radio Frequency Identification) হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা বস্তু, ব্যক্তি বা প্রাণী শনাক্তকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
RFID-এর বৈশিষ্ট্য
-
পাতলা ও ছোট ডিভাইস, ক্রেডিট কার্ডের মতো আকৃতির।
-
ভিতরে থাকে একটি ছোট চিপ, কয়েল, এবং অ্যান্টেনা।
-
প্রাণীর ক্ষেত্রে RFID ট্যাগগুলো সাধারণের থেকে ভিন্ন, ক্যাপসুল আকৃতির, এবং পোষা প্রাণীর দেহে সিরিঞ্জের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করা হয়।
RFID-এর ব্যবহার
-
প্রাণীর অবস্থান নির্ণয় ও ট্র্যাকিং।
-
গাছ বা কাঠের জিনিসে RFID ট্যাগ লাগিয়ে আইডেন্টিফিকেশন সুবিধা।
-
অফিস বা বাসায় মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ।
-
দোকানে পণ্যের মধ্যে RFID ট্যাগ লাগিয়ে চুরি প্রতিরোধ।
-
শিপিং কন্টেইনার ও ভারী যন্ত্রপাতি পরিবহণে পরিচয় নির্ধারণ।
0
Updated: 1 month ago
প্রধানত ডিবাগিং-এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 1 month ago
A
কোড কম্পাইল করা
B
ডকুমেন্টেশন লেখা
C
কোডে ত্রুটি খুঁজে বের করে তা সংশোধন করা
D
পারফরম্যান্স উন্নত করা
ডিবাগিং-এর প্রধান উদ্দেশ্য হলো কোডে থাকা ত্রুটি বা বাগ খুঁজে বের করা এবং তা সংশোধন করা (গ)। প্রোগ্রাম লেখার সময় অনিচ্ছাকৃত ভুল ঘটতে পারে, যা কোডকে সঠিকভাবে কার্যকর হতে বাধা দেয়। ডিবাগিং প্রক্রিয়া শুধু সিনট্যাক্স জনিত ভুল নয়, বরং লজিক্যাল বা রানটাইম ত্রুটি শনাক্ত করতেও সাহায্য করে। এর মাধ্যমে প্রোগ্রামার বুঝতে পারে কোন অংশে সমস্যা হচ্ছে এবং কোন পরিবর্তন করলে কোডটি সঠিকভাবে কাজ করবে।
প্রোগ্রাম ডিবাগিং সম্পর্কে তথ্য:
-
প্রোগ্রাম তৈরির সময় বিভিন্ন কারণে ত্রুটি (Bug) দেখা দিতে পারে, যা প্রোগ্রামের সঠিক কার্যকারিতাকে বাধাগ্রস্ত করে।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রোগ্রামার কোডের ত্রুটিপূর্ণ অংশ সনাক্ত এবং সংশোধন করে।
-
এটি সফটওয়্যার উন্নয়নের একটি অপরিহার্য ধাপ, যা প্রোগ্রামের স্থায়িত্ব এবং নির্ভরযোগ্যতা নিশ্চিত করে।
-
ডিবাগিং শুধুমাত্র কোড পরীক্ষা নয়, বরং প্রোগ্রামিং দক্ষতা বৃদ্ধিরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
0
Updated: 1 month ago
আইফোনে চালিত অ্যাপল নির্মিত অপারেটিং সিস্টেমের নাম কী?
Created: 1 month ago
A
Windows Mobile
B
iOS
C
HarmonyOS
D
Android
আইফোনে যে অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হয় তার নাম হলো iOS। এটি অ্যাপল নিজস্বভাবে তৈরি করেছে এবং শুধুমাত্র আইফোন, আইপ্যাড ও আইপড টাচের মতো অ্যাপল ডিভাইসগুলোতেই ব্যবহৃত হয়। iOS মূলত সহজ ব্যবহারযোগ্যতা, উচ্চ নিরাপত্তা এবং দ্রুত কর্মক্ষমতার জন্য পরিচিত। ব্যবহারকারীরা এতে অ্যাপ স্টোর থেকে বিভিন্ন অ্যাপ ডাউনলোড করতে পারে, যা তাদের জন্য নানা ধরণের সুবিধা ও সেবা প্রদান করে। অন্য অপারেটিং সিস্টেম যেমন Windows Mobile, HarmonyOS বা Android আইফোনে ব্যবহৃত হয় না। তাই সঠিক উত্তর হলো— iOS, অ্যাপলের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সফল মোবাইল অপারেটিং সিস্টেম।
অপারেটিং সিস্টেমের সংজ্ঞা ও গুরুত্ব:
-
অপারেটিং সিস্টেম হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের মধ্যে সেতুবন্ধ তৈরি করে।
-
কম্পিউটার বুটিং থেকে বন্ধ হওয়া পর্যন্ত সব কাজ অপারেটিং সিস্টেমের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়।
বিভিন্ন ধরনের অপারেটিং সিস্টেম:
সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম:
-
একই সময়ে শুধুমাত্র একজন ব্যবহারকারী যদি কোনো সিস্টেম ব্যবহার করে, তাকে সিঙ্গেল ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়।
-
একে সিঙ্গেল টাস্কিং অপারেটিং সিস্টেমও বলা হয়।
-
উদাহরণ: CP/M, Symbian OS, Palm OS, MS-DOS, PC-DOS, Windows 95/98
মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম:
-
একাধিক ব্যবহারকারী একই সময়ে একটি কম্পিউটার সিস্টেম ব্যবহার করতে পারলে সেই সিস্টেমকে মাল্টি ইউজার অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়।
-
উদাহরণ: Windows NT Server, Android, Windows 2003/2008 Server, Unix, Linux
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
নেটওয়ার্কের মধ্যে ডিভাইস সংযোগের ধরনকে কী বলে?
Created: 1 month ago
A
প্রোটোকল
B
নোড
C
টপোলজি
D
প্যাকেজ
নেটওয়ার্ক টপোলজি (Network Topology) হলো একটি নেটওয়ার্কে বিভিন্ন ডিভাইস যেমন কম্পিউটার, রাউটার, সুইচ ইত্যাদি কীভাবে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকবে তা বর্ণনা করার পদ্ধতি। সহজভাবে বলতে গেলে, এটি নেটওয়ার্কের গঠন বা কাঠামো নির্দেশ করে।
-
নেটওয়ার্ক সিস্টেমের ফিজিক্যাল ডিভাইস বা উপাদানগুলো যেভাবে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে, তাকেই নেটওয়ার্ক টপোলজি বলা হয়।
-
সাধারণত নেটওয়ার্ক টপোলজি বলতে নেটওয়ার্ক সিস্টেমের ফিজিক্যাল অবস্থার বা ডিজাইনের বর্ণনাই বোঝানো হয়।
নেটওয়ার্ক টপোলজির প্রধান ধরনগুলো হলো:
১। বাস টপোলজি
২। রিং টপোলজি
৩। স্টার টপোলজি
৪। ট্রি টপোলজি
৫। হাইব্রিড টপোলজি
৬। মেশ টপোলজি
উৎস:
0
Updated: 1 month ago