GSM কে কোন প্রজন্মের মোবাইল ফোন সিস্টেম বলা হয়?
A
প্রথম প্রজন্ম
B
দ্বিতীয় প্রজন্ম
C
তৃতীয় প্রজন্ম
D
চতুর্থ প্রজন্ম
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
GSM (Global System for Mobile Communication) হলো দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোন সিস্টেম (2G) এবং বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল টেলিফোনি স্ট্যান্ডার্ড।
GSM-এর বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা
-
রোমিং সুবিধা: মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটরদের রোমিং চুক্তির কারণে বিশ্বের যে কোনো স্থানে GSM ব্যবহার করা যায়।
-
স্বল্পমূল্যের SMS: GSM স্বল্পমূল্যের শর্ট মেসেজ সার্ভিস (SMS) বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে পথিকৃত।
-
সেবা: কল ফরওয়ার্ডিং, আউটগোয়িং ও ইনকামিং কল নিয়ন্ত্রণ, কল হোল্ডিং, কলার আইডি, কল ওয়েটিং, মাল্টিপার্টি সার্ভিস ইত্যাদি।
-
নেটওয়ার্ক: সেলুলার নেটওয়ার্ক ভিত্তিক, নির্দিষ্ট এলাকায় মোবাইলগুলো GSM-এর সাথে সংযুক্ত হয়।
-
সর্বোচ্চ দূরত্ব: ৩৫ কিলোমিটার
-
ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড: 900 MHz বা 1800 MHz
-
হ্যান্ডসেট ট্রান্সমিশন ক্ষমতা: ১–২ ওয়াট
প্রযুক্তি: GSM ব্যবহার করে TDMA (Time Division Multiple Access) ভিত্তিক মোবাইল ফোন সার্ভিস পরিচালিত হয়।

0
Updated: 14 hours ago
IBM কোন ধরনের কম্পিউটার তৈরিতে বিশেষভাবে পরিচিত ছিলো?
Created: 14 hours ago
A
ল্যাপটপ কম্পিউটার
B
মেইনফ্রেম কম্পিউটার
C
মিনি কম্পিউটার
D
স্মার্টফোন
IBM (International Business Machines) হলো একটি প্রখ্যাত আমেরিকান কম্পিউটার প্রস্তুতকারক কোম্পানি, যা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর সদর দপ্তর নিউ ইয়র্কের আরমঙ্কে অবস্থিত।
IBM-এর ইতিহাস ও বিশেষত্ব
-
১৯১১ সালে তিনটি ছোট কোম্পানি একত্রিত হয়ে “Computing-Tabulating-Recording Company” নামে IBM প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
প্রাথমিকভাবে তারা পাঞ্চ-কার্ড ট্যাবুলেটর এবং অন্যান্য অফিস সরঞ্জাম তৈরি করত।
-
IBM বিশেষভাবে পরিচিত মেইনফ্রেম কম্পিউটার তৈরির জন্য, যা মধ্যম থেকে বৃহৎ আকারের কম্পিউটার এবং বিশাল সংখ্যার ডিজিটাল তথ্য দ্রুত প্রক্রিয়া করতে সক্ষম।
-
১৯৮১ সালে IBM বাজারে আনে Personal Computer।
-
১৯৯৫ সালে IBM অধিগ্রহণ করে Lotus Development Corporation, যা গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ছিল।
-
IBM-এর সুপারকম্পিউটার বিভাগ তোশিবা ও সনি কর্পোরেশনের সঙ্গে যৌথভাবে সেল ব্রডব্যান্ড ইঞ্জিন ডিজাইন করেছে।

0
Updated: 14 hours ago
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস কোনগুলি?
Created: 14 hours ago
A
কম্পাইলার, ইন্টারপ্রেটার, ডিবাগার
B
মেশিন কোড, অ্যাসেম্বলি, জাভা
C
হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক
D
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস:
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
১. অ্যালগরিদম (Algorithm)
-
কোনো সমস্যা সমাধানের ধাপে ধাপে যুক্তিসম্মত নির্দেশাবলী লিখে তৈরি প্রক্রিয়া।
-
প্রোগ্রাম রচনা ও কার্যকর করার জন্য ধাপসমূহের পর্যায়ক্রমিক লিপিবদ্ধকরণ।
-
কম্পিউটারের সাহায্যে সমস্যার সমাধান করার ক্ষেত্রে অ্যালগরিদমের গুরুত্ব অপরিসীম।
২. ফ্লোচার্ট (Flowchart)
-
প্রোগ্রাম বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ধাপসমূহ চিত্রের মাধ্যমে প্রদর্শন করার পদ্ধতি।
-
সাংকেতিক চিহ্ন ও বর্ণনা ব্যবহার করে ধাপগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে দেখানো হয়।
-
এটি মূলত অ্যালগরিদমের চিত্ররূপ, যা সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া সহজে বোঝায়।
৩. সুডো কোড (Pseudo Code)
-
প্রোগ্রামিংয়ের মতো লেখা শব্দভিত্তিক নির্দেশাবলী, যা বাস্তব প্রোগ্রাম নয় কিন্তু ধারাবাহিকভাবে সমস্যার সমাধান দেখায়।
-
প্রায়শই অ্যালগরিদমের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত ইংরেজিতে লেখা হয় এবং বাস্তব কোডের মতোই ধাপগুলো উপস্থাপন করে।

0
Updated: 14 hours ago
সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্কে 'হোস্ট' বলতে কী বোঝায়?
Created: 14 hours ago
A
টার্মিনাল
B
স্টোরেজ ডিভাইস
C
ডেটাবেজ
D
প্রধান কম্পিউটার
সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্কে ‘হোস্ট’ বলতে প্রধান কম্পিউটারকে বোঝানো হয়, যা নেটওয়ার্কের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে।
সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক (Centralized Network)
-
এটি গঠিত হয় একটি প্রধান কম্পিউটার (হোস্ট/সার্ভার) এবং একাধিক টার্মিনাল দ্বারা।
-
হোস্ট নেটওয়ার্কের সকল প্রসেসিং ও নিয়ন্ত্রণ পরিচালনা করে।
-
নেটওয়ার্কে হোস্ট ও টার্মিনালের সংখ্যা অনুযায়ী ক্লায়েন্ট-সার্ভার নেটওয়ার্ককে দুটি ভাগে ভাগ করা হয়:
১. সেন্ট্রালাইজড নেটওয়ার্ক (Centralized Network)
২. ডিস্ট্রিবিউটেড নেটওয়ার্ক (Distributed Network)

0
Updated: 14 hours ago