RFID সাধারণত কী কাজে ব্যবহৃত হয়?
A
ইন্টারনেট গতি পরিমাপ করে
B
মোবাইল সংযোগ স্থাপন করতে
C
বস্তু বা প্রাণী শনাক্ত করে
D
তথ্য সংরক্ষণ করে
উত্তরের বিবরণ
RFID (Radio Frequency Identification) হলো একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস যা বস্তু, ব্যক্তি বা প্রাণী শনাক্তকরণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
RFID-এর বৈশিষ্ট্য
-
পাতলা ও ছোট ডিভাইস, ক্রেডিট কার্ডের মতো আকৃতির।
-
ভিতরে থাকে একটি ছোট চিপ, কয়েল, এবং অ্যান্টেনা।
-
প্রাণীর ক্ষেত্রে RFID ট্যাগগুলো সাধারণের থেকে ভিন্ন, ক্যাপসুল আকৃতির, এবং পোষা প্রাণীর দেহে সিরিঞ্জের মাধ্যমে প্রতিস্থাপন করা হয়।
RFID-এর ব্যবহার
-
প্রাণীর অবস্থান নির্ণয় ও ট্র্যাকিং।
-
গাছ বা কাঠের জিনিসে RFID ট্যাগ লাগিয়ে আইডেন্টিফিকেশন সুবিধা।
-
অফিস বা বাসায় মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণ।
-
দোকানে পণ্যের মধ্যে RFID ট্যাগ লাগিয়ে চুরি প্রতিরোধ।
-
শিপিং কন্টেইনার ও ভারী যন্ত্রপাতি পরিবহণে পরিচয় নির্ধারণ।

0
Updated: 14 hours ago
স্মার্টফোনে সাধারণত কোন ধরণের স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়?
Created: 14 hours ago
A
CRT
B
OCD
C
LCD
D
OLD
স্মার্টফোনে সাধারণত লিকুইড ক্রিস্টাল ডিসপ্লে (LCD) স্ক্রিন ব্যবহৃত হয়।
স্মার্টফোন সংক্ষেপে
-
বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
ডিসপ্লে স্ক্রিন: সাধারণত LCD
-
বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রোগ্রাম: ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই ইত্যাদি
-
অপারেটিং সিস্টেম (OS)
-
-
স্মার্টফোনকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ধরা যায়।
-
প্রথম ডিজাইন: IBM
-
বাজারে প্রথম প্রবেশ: ১৯৯৩, IBM "Simon" এবং BellSouth
-
প্রথম স্মার্টফোনে টাচস্ক্রিন ও বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন ছিল, যেমন ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটর।
-
ডেটা স্থানান্তর: প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করে উচ্চগতিসম্পন্ন।

0
Updated: 14 hours ago
রিলেশনাল ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে (RDBMS) কোনো ডেটা টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে শনাক্ত করার জন্য কোন কী ব্যবহৃত হয়?
Created: 19 hours ago
A
প্রাইমারি কী
B
ফরেন কী
C
কম্পোজিট কী
D
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
ডেটাবেজে প্রতিটি রেকর্ডকে সনাক্ত করার জন্য কী ফিল্ড ব্যবহৃত হয়, যা রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে চিহ্নিত করে। ডেটাবেজ সিস্টেমে কী ফিল্ড প্রধানত তিন ধরনের হয়: প্রাইমারি কী, কম্পোজিট কী এবং ফরেন কী। বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
-
প্রাইমারি কী:
-
যে ফিল্ড কোনো একটি রেকর্ডকে অদ্বিতীয়ভাবে (Unique) সনাক্ত করতে পারে তাকে প্রাইমারি কী বলে।
-
উদাহরণ: একটি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর একটিই থাকে, তাই রোল নম্বরটি প্রাইমারি কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
-
ফরেন কী:
-
কোনো একটি টেবিলের প্রাইমারি কী যদি অন্য টেবিলে ব্যবহৃত হয়, তাহলে ঐ কী-কে ফরেন কী বলা হয়।
-
ফরেন কীর মাধ্যমে একটি টেবিলের সঙ্গে অন্য টেবিলের রিলেশন বা সম্পর্ক স্থাপন করা যায়।
-
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী:
-
যখন কোনো ডেটাবেজ ফাইলে কোনো একক প্রাইমারি কী থাকে না, তখন একাধিক ফিল্ডকে একত্রে প্রাইমারি কী ফিল্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
-
এ ধরনের কী-কে কম্পোজিট প্রাইমারি কী ফিল্ড বলা হয়।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 week ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago