নিচের কোনটি anti-virus সফটওয়্যার নয়?
A
Oracle
B
McAfee
C
Norton
D
Kaspersky
উত্তরের বিবরণ
Oracle হলো একটি ডেটাবেজ প্রোগ্রাম, যা ডেটা সংরক্ষণ, পরিচালনা এবং পুনঃপ্রাপ্তির জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়া কম্পিউটার ও আইসিটি যন্ত্রকে ভাইরাস থেকে রক্ষা করার জন্য এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
এ ধরনের সফটওয়্যার কম্পিউটার ভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত ও প্রতিরোধ করতে ব্যবহৃত হয়।
Anti-virus সফটওয়্যারের কাজগুলো হলো:
-
এটি কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে।
-
ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে যন্ত্রগুলোকে রক্ষা করতে এন্টিভাইরাস ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়।
-
সফটওয়্যারটি প্রথমে আক্রান্ত কম্পিউটারে ভাইরাসের চিহ্নের সাথে পরিচিত ভাইরাসের চিহ্নগুলোর মিল করে।
-
এরপর সংক্রমিত অবস্থান থেকে মূল প্রোগ্রামকে সঠিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।
জনপ্রিয় Anti-virus সফটওয়্যারগুলো হলো:
-
Symantec
-
McAfee
-
AVG Anti-Virus
-
AVIRA
-
AVAST Anti-Virus
-
TREND micro
-
ESET NOD32
-
Kaspersky Anti-Virus
-
Microsoft Security Essential
-
ZoneAlarm Anti-Virus
-
Cobra Anti-Virus
-
Bitdefender
-
Norton Anti-Virus
-
Panda Anti-Virus
-
PC Tools Anti-Virus
0
Updated: 1 month ago
পরম শূন্য তাপমাত্রা কোনটি?
Created: 1 month ago
A
২৭৩° সেন্টিগ্রেড
B
-২৭৩° ফারেনহাইট
C
০° সেন্টিগ্রেড
D
০° কেলভিন
পরম শূন্য তাপমাত্রা এমন একটি তাপমাত্রা যেখানে চার্লস বা গে-লুসাকের সূত্রানুসারে কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। এটি গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য বোঝার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি ধারণা।
পরম শূন্য তাপমাত্রা হলো -২৭৩°C, অর্থাৎ এই তাপমাত্রায় কোনো গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্যে পৌঁছায়। তাপমাত্রাকে শুরু বা শূন্য ধরে প্রতি ডিগ্রি তাপমাত্রার ব্যবধানকে এক ডিগ্রি সেলসিয়াসের সমান ধরে যে স্কেল উদ্ভাবন করা হয়েছে তাকে কেলভিন স্কেল বা পরম তাপমাত্রার স্কেল বলা হয়।
তথ্যগুলো সংক্ষেপে:
-
পরম শূন্য তাপমাত্রা: এমন তাপমাত্রা যেখানে গ্যাসের আয়তন তাত্ত্বিকভাবে শূন্য হয়।
-
মান: -২৭৩°C
-
গুরুত্ব: গ্যাসের তাপগত বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে ব্যবহার হয়।
-
তাপমাত্রার স্কেল: কেলভিন স্কেল, যেখানে শূন্য ধরে তাপমাত্রা পরিমাপ করা হয়।
0
Updated: 1 month ago
জারণ বিক্রিয়ায় ঘটে-
Created: 2 months ago
A
ইলেক্ট্রন বর্জন
B
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
C
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
D
তড়িৎ ধনাত্মক মৌলের বা মূলকের অপসারণ
রেডক্স বিক্রিয়া
-
জারণ-বিজারণ এমন একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া যেখানে ইলেকট্রন এক পদার্থ থেকে অন্য পদার্থে স্থানান্তরিত হয়।
-
এই ধরনের বিক্রিয়াকে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়।
-
"Redox" শব্দটি এসেছে দুটি শব্দ থেকে—Reduction (বিজারণ) এর “Red” এবং Oxidation (জারণ) এর “Ox” অংশ মিলিয়ে। অর্থাৎ, রেডক্স মানে হলো জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া।
-
বিজারণ প্রক্রিয়ায় কোনো পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে, আর জারণ প্রক্রিয়ায় পদার্থটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে।
-
এ ধরনের বিক্রিয়ায় মৌলের জারণ সংখ্যা পরিবর্তিত হয়।
-
সব জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মূলত ইলেকট্রনের স্থানান্তরের মাধ্যমেই সংঘটিত হয়।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 2 months ago
এন্টিবায়োটিকের কাজ-
Created: 2 months ago
A
রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা
B
জীবাণু ধ্বংস করা
C
ভাইরাস ধ্বংস করা
D
দ্রুত রোগ নিরাময় করা
এন্টিবায়োটিক
-
এন্টিবায়োটিক এমন এক ধরনের ঔষধি উপাদান যা সাধারণত ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক (ফাঙ্গাস) থেকে তৈরি হয়।
-
এর কাজ হলো ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাককে ধ্বংস করা অথবা তাদের বৃদ্ধি থামিয়ে দেওয়া।
-
তবে মনে রাখতে হবে—এন্টিবায়োটিক কেবল ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে, ভাইরাসের ক্ষেত্রে একেবারেই কার্যকর নয়।
এন্টিবায়োটিকের ক্ষতিকর দিক
১. এন্টিবায়োটিক অতি মাত্রায় ব্যবহার করলে শরীরে রাসায়নিক ভারসাম্য নষ্ট হয়, যা স্থূলতার ঝুঁকি বাড়ায়।
২. এটি অন্ত্রে থাকা অনেক উপকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে। এর ফলে হজমে সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং অগ্ন্যাশয়ের কার্যক্ষমতা কমে গিয়ে টাইপ-২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
ক্ষতিকর দিক এড়াতে করণীয়
১) সাধারণ রোগে ভুগলেই নিজে থেকে এন্টিবায়োটিক খাওয়া উচিত নয়, অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
২) ডাক্তারের নির্দেশ মতো সঠিক ডোজ ও নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক সেবন করতে হবে।
৩) প্রেসক্রিপশনে কোন ঔষধ কেন দেয়া হয়েছে সে সম্পর্কে চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নেয়া ভালো।
৪) মেয়াদোত্তীর্ণ এন্টিবায়োটিক কখনোই খাওয়া উচিত নয়।
উৎস: প্রাণিবিজ্ঞান, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি।
0
Updated: 2 months ago