পানির অণু একটি-
A
প্যারাচুম্বক
B
ডায়াচুম্বক
C
ফেরােচুম্বক
D
অ্যান্টিফেরােচুম্বক
উত্তরের বিবরণ
প্যারাচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে পদার্থের মধ্যে দুর্বল চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয়।
-
এরা চুম্বকের দিকে ঝুঁকে থাকতে চায়।
-
উদাহরণ: অক্সিজেন, সোডিয়াম, অ্যালুমিনিয়াম, প্লাটিনাম, টিন ইত্যাদি।
ডায়াচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে পদার্থের মধ্যে দুর্বল চুম্বকত্ব সৃষ্টি হয় এবং এরা চৌম্বক ক্ষেত্র থেকে দূরে সরে যায়।
-
সৃষ্ট চুম্বকায়নের অভিমুখ সবসময় বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের বিপরীত দিকে হয়।
-
উদাহরণ: হাইড্রোজেন, পানি, সোনা, রূপা, তামা, বিসমাথ ইত্যাদি।
ফেরোচৌম্বক পদার্থ
-
চৌম্বক ক্ষেত্রে রাখলে পদার্থের মধ্যে অত্যন্ত শক্তিশালী চুম্বকত্ব আবিষ্ট হয়।
-
আবিষ্ট চুম্বকায়নের অভিমুখ বহিঃচৌম্বক ক্ষেত্রের অভিমুখের বরাবর হয়। উদাহরণ: লোহা, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি।
0
Updated: 1 month ago
পিতলের উপাদান হলো-
Created: 2 months ago
A
তামা ও টিন
B
তামা ও নিকেল
C
তামা ও সিসা
D
তামা ও দস্তা
সংকর ধাতু
সংকর ধাতু বলতে বোঝায় এমন ধাতব পদার্থ যা দুই বা ততোধিক ধাতুর মিশ্রণে তৈরি হয়। এই মিশ্রণ থেকে একটি নতুন কঠিন পদার্থ তৈরি হয়, যা কখনও সমসত্ব (homogeneous) বা কখনও অসমসত্ব (heterogeneous) হতে পারে।
উদাহরণ:
-
কাঁসা (Bronze): তামা (Copper) ও টিন (Tin) মিশিয়ে তৈরি করা হয়।
-
পিতল (Brass): তামা (Copper) ও দস্তা (Zinc) মিশ্রণে তৈরি হয়।
পিতলের গঠন:
-
এতে সাধারণত ৬৫% তামা ও ৩৫% দস্তা থাকে।
-
মূল উপাদান হলো তামা, যা শতকরা ৬৫% উপস্থিত থাকে।
উৎস: রসায়ন বিজ্ঞান, নবম-দশম শ্রেণি
0
Updated: 2 months ago

Created: 1 month ago
A
৮
B
১৭
C
৯
D
২৫
আইসোটোপ হলো এমন পরমাণু, যাদের প্রোটন সংখ্যা সমান হলেও ভর সংখ্যা ভিন্ন হয়ে থাকে। এ ধরনের পরমাণু একে অপরের থেকে সামান্য ভৌত বৈশিষ্ট্যে ভিন্নতা প্রদর্শন করে। নিচে বিষয়গুলো পয়েন্ট আকারে তুলে ধরা হলো।
-
আইসোটোপ: যেসব পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা সমান কিন্তু ভর সংখ্যা ভিন্ন, তাদেরকে আইসোটোপ বলা হয়।
-
ভারী আইসোটোপের স্ফুটনাঙ্ক ও গলনাঙ্ক সাধারণত কিছুটা বেশি হয়, তবে এ পার্থক্য অনেকক্ষেত্রে উপেক্ষাযোগ্য।
-
বর্তমানে মোট আইসোটোপের সংখ্যা প্রায় ১৩০০।
ভর সংখ্যা সম্পর্কিত তথ্য:
-
কোনো পরমাণুর ভর সংখ্যা (A) = প্রোটন সংখ্যা (Z) + নিউট্রন সংখ্যা (n)।
-
ভর সংখ্যা থেকে প্রোটন সংখ্যা বাদ দিলে নিউট্রন সংখ্যা পাওয়া যায়।
উদাহরণ:
-
অক্সিজেন (O)-এর ভর সংখ্যা = ১৭, প্রোটন সংখ্যা = ৮
-
নিউট্রন সংখ্যা = ১৭ – ৮ = ৯
0
Updated: 1 month ago
ডিমে কোন ভিটামিন নেই?
Created: 1 month ago
A
ভিটামিন-এ
B
ভিটামিন-বি
C
ভিটামিন-সি
D
ভিটামিন-ডি
ভিটামিন সি (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) এবং এর উৎস
-
ভিটামিন সি-কে অ্যাসকরবিক অ্যাসিড বলা হয়।
-
এটি প্রধানত বিভিন্ন ফল ও সবুজ শাকসবজিতে পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ: পেয়ারা, বাতাবী লেবু, কমলা, আমড়া, বাঁধাকপি, টমেটো, আনারস, কাঁচা মরিচ, তাজা শাকসবজি ইত্যাদি।
-
সবুজ শাকসবজি যেমন: বাঁধাকপি, ফুলকপি, পালং শাকেও ভিটামিন সি থাকে।
-
সবচেয়ে বেশি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল হলো আমলকি।
-
ডিম ও দুধে ভিটামিন সি নেই, তবে এতে অন্যান্য সব ভিটামিন পাওয়া যায়।
অন্য ভিটামিন ও উৎস
-
ভিটামিন এ: দুধ, মাখন, চর্বি, ডিম, গাজর, আম, কাঁঠাল, রঙিন শাকসবজি, মলা মাছ ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন বি: ঈস্ট, ঢেঁকিছাঁটা চাল, আটা, অঙ্কুরিত ছোলা, মুগ ডাল, মটর, ফুলকপি, চিনাবাদাম, শিমের বীচি, কলিজা, হৃদপিন্ড, দুধ, ডিম, মাংস, সবুজ শাকসবজি ইত্যাদিতে থাকে।
-
ভিটামিন ডি: ডিম, দুধ, কলিজা, দুগ্ধজাত দ্রব্য, মাছের তেল, ভোজ্য তেল ইত্যাদিতে থাকে।
উৎস: জীববিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।
0
Updated: 1 month ago