প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলাে-
A
হাইড্রোজেন
B
নাইট্রোজেন
C
মিথেন
D
ইথেন
উত্তরের বিবরণ
প্রাকৃতিক গ্যাস হলো এক ধরনের জ্বালানি যা মূলত হাইড্রোকার্বনের সমন্বয়ে গঠিত। এটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হওয়ার পাশাপাশি শিল্পক্ষেত্রেও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
-
প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন।
-
সাধারণভাবে এতে থাকে: মিথেন ৮০%–৯০%, ইথেন ১৩%, এবং প্রোপেন ৩%।
-
এটি মূলত কম সংখ্যক কার্বন বিশিষ্ট হাইড্রোকার্বনের (C1–C4) একটি মিশ্রণ।
-
এছাড়াও এতে বিউটেন, আইসোবিউটেন, পেন্টেন প্রভৃতি উপাদানও থাকে।
-
বাংলাদেশের প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি, যা প্রায় ৯৫%–৯৯% পর্যন্ত হয়।

0
Updated: 16 hours ago
রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতিকর রশ্মি বের হয়?
Created: 1 month ago
A
গামা রশ্মি
B
বিটা রশ্মি
C
কসমিক রশ্মি
D
রঞ্জন রশ্মি
রঙিন টেলিভিশন ও রঞ্জন রশ্মি
রঙিন টেলিভিশন থেকে সামান্য পরিমাণে ক্ষতিকর রঞ্জন রশ্মি (X-ray জাতীয়) বের হতে পারে। তবে এই পরিমাণ খুবই কম, যা সাধারণভাবে মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং উপেক্ষাযোগ্য।
রঙিন টেলিভিশনে সাদাকালো টেলিভিশনের মতো একই ধরণের প্রধান যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয়। শুধু রঙিন ছবি দেখানোর জন্য এতে কিছু বাড়তি যন্ত্র যুক্ত থাকে।
রঙিন ছবি ধারণের জন্য টেলিভিশনের ক্যামেরায় লাল, সবুজ ও নীল রঙের জন্য আলাদা আলাদা ইলেকট্রন টিউব থাকে।
এছাড়া, রঙিন টিভির স্ক্রিনেও এই তিনটি রঙের (লাল, সবুজ, নীল) জন্য তিনটি ইলেকট্রন গান (electron gun) থাকে, যা স্ক্রিনে রঙিন ছবি তৈরি করে।
পর্দায় থাকে তিন রকম ফসফর দানা, যেগুলো আলাদা আলাদা রঙের আলো তৈরি করে।
যখন ইলেকট্রন গান থেকে বের হওয়া ইলেকট্রন এই দানাগুলোতে পড়ে, তখন প্রত্যেক ফসফর দানা তার নির্দিষ্ট রঙের আলো তৈরি করে। এইভাবে স্ক্রিনে লাল, সবুজ, নীল বিন্দু ফুটে ওঠে এবং সেগুলোর মিশ্রণে আমরা রঙিন ছবি দেখতে পাই।
তবে যখন ইলেকট্রন ফসফরের উপর আঘাত করে, তখন খুবই সামান্য পরিমাণে রঞ্জন রশ্মি নির্গত হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর নয়।
উৎস: বিজ্ঞান, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
চাঁদ দিগন্তের কাছে অনেক বড় দেখায় কেন?
Created: 1 month ago
A
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণে
B
আলোর বিচ্ছুরণে
C
অপাবর্তনে
D
দৃষ্টিভ্রমে
চাঁদ থেকে আলোক রশ্মি পৃথিবীপৃষ্ঠে আসার সময় পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আলোর প্রতিসরণ ঘটে অর্থাৎ আলোক রশ্মি বেঁকে যায়।
চাঁদ যখন দিগন্তের কাছে থাকে তখন আলোক রশ্মি তুলনামূলকভাবে অধিক পরিমাণে বেঁকে যায়।
বায়ুমণ্ডলীয় প্রতিসরণের কারণে দিগন্তের নিকটে চাঁদ ও সূর্যকে ডিম্বাকৃতি এবং তুলনামূলকভাবে বড় দেখা যায়।
উৎস: scientificamerican.com

0
Updated: 1 month ago
AC কে DC করার যন্ত্র-
Created: 1 week ago
A
রেকটিফায়ার
B
অ্যামপ্লিফায়ার
C
ট্রানজিস্টর
D
ডায়োড
রেকটিফায়ার (Rectifier)
-
যে প্রক্রিয়ায় পরিবর্তনশীল ধারা (AC) সরলধারায় (DC) রূপান্তরিত হয়, তাকে একমুখীকরণ বা রেকটিফিকেশন বলে।
-
এই কাজটি সম্পাদনের জন্য যে যন্ত্র বা উপাদান ব্যবহার করা হয় তাকে একমুখীকারক বা রেকটিফায়ার বলা হয়।
-
মূলত, ডায়োড রেকটিফায়ারের কাজ করে।
-
রেকটিফায়ার AC প্রবাহকে DC প্রবাহে রূপান্তরিত করে।
-
রেকটিফায়ারের প্রধান দুই প্রকার আছে:
-
অর্ধ-তরঙ্গ রেকটিফায়ার (Half-wave rectifier)
-
পূর্ণ-তরঙ্গ রেকটিফায়ার (Full-wave rectifier)
-
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, শাহজাহান তপন

0
Updated: 1 week ago