একটি আদর্শ তড়িৎ উৎসের অভ্যন্তরীণ রােধ কত?
A
শূন্য
B
অসীম
C
অতিক্ষুদ্র
D
যে কোনাে মান
উত্তরের বিবরণ
একটি আদর্শ কারেন্ট সোর্স সবসময় নির্দিষ্ট পরিমাণ কারেন্ট সরবরাহ করে, যা লোড বা ভোল্টেজ পরিবর্তনের কারণে প্রভাবিত হয় না। এ কারণে এর অভ্যন্তরীণ রোধকে অসীম ধরা হয়, যাতে ভোল্টেজ পরিবর্তন হলেও কারেন্ট স্থির থাকে।
-
অভ্যন্তরীণ রোধ অসীম হলে ভোল্টেজ পরিবর্তন হলেও কারেন্ট অপরিবর্তিত থাকে।
-
যদি রোধ শূন্য হতো, তবে ওহমের সূত্র V = IR অনুযায়ী সামান্য ভোল্টেজ পরিবর্তনেই অসীম বা অত্যধিক কারেন্ট প্রবাহিত হতো, যা বাস্তবে সম্ভব নয়।
-
একটি আদর্শ কারেন্ট সোর্স সব লোড অবস্থায় নির্দিষ্ট কারেন্ট সরবরাহ করতে সক্ষম হয় শুধুমাত্র এর অভ্যন্তরীণ রোধ অসীম হওয়ার কারণে।

0
Updated: 16 hours ago
গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয় কেন?
Created: 1 month ago
A
উষ্ণতা থেকে রক্ষার জন্য
B
অত্যধিক ঠাণ্ডা থেকে রক্ষার জন্য
C
আলো থেকে রক্ষার জন্য
D
ঝড়-বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য
গ্রিন হাউজ
-
শীতের সময় বেশি ঠান্ডা থেকে গাছকে বাঁচাতে কাঁচ দিয়ে তৈরি এক ধরনের ঘর বানানো হয়।
-
এই কাঁচের ঘরকে বলা হয় গ্রিন হাউজ।
-
এতে সূর্যের আলো ভেতরে ঢুকে ঘরের ভিতরটা গরম রাখে, যা গাছের জন্য উপকারি।
-
তাই ঠান্ডা জায়গায় গাছ বাঁচিয়ে রাখতে গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয়।

0
Updated: 1 month ago
জারণ বিক্রিয়ায় ঘটে-
Created: 1 month ago
A
ইলেক্ট্রন বর্জন
B
ইলেক্ট্রন গ্রহণ
C
ইলেক্ট্রন আদান-প্রদান
D
তড়িৎ ধনাত্মক মৌলের বা মূলকের অপসারণ
রেডক্স বিক্রিয়া
-
জারণ-বিজারণ এমন একটি রাসায়নিক বিক্রিয়া যেখানে ইলেকট্রন এক পদার্থ থেকে অন্য পদার্থে স্থানান্তরিত হয়।
-
এই ধরনের বিক্রিয়াকে রেডক্স (Redox) বিক্রিয়া বলা হয়।
-
"Redox" শব্দটি এসেছে দুটি শব্দ থেকে—Reduction (বিজারণ) এর “Red” এবং Oxidation (জারণ) এর “Ox” অংশ মিলিয়ে। অর্থাৎ, রেডক্স মানে হলো জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া।
-
বিজারণ প্রক্রিয়ায় কোনো পদার্থ ইলেকট্রন গ্রহণ করে, আর জারণ প্রক্রিয়ায় পদার্থটি ইলেকট্রন ত্যাগ করে।
-
এ ধরনের বিক্রিয়ায় মৌলের জারণ সংখ্যা পরিবর্তিত হয়।
-
সব জারণ-বিজারণ বিক্রিয়া মূলত ইলেকট্রনের স্থানান্তরের মাধ্যমেই সংঘটিত হয়।
উৎস: রসায়ন প্রথম পত্র, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 month ago
অ্যালটিমিটার (Altimeter) কি?
Created: 4 weeks ago
A
তাপ পরিমাপক যন্ত্র
B
উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র
C
গ্যাসের চাপ পরিমাপক যন্ত্র
D
উচ্চতা পরিমাপক যন্ত্র
অ্যালটিমিটার – এটি একটি যন্ত্র যা উড়োজাহাজ বা অন্যান্য যানবাহনের উচ্চতা মাপতে সাহায্য করে।
-
ক্যালরিমিটার – তাপমাত্রা পরিবর্তন পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
-
ম্যানোমিটার – গ্যাস বা বায়ুর চাপ নির্ণয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
ট্যাকোমিটার – এটি উড়োজাহাজের চলমান গতি বা RPM (প্রতি মিনিটে ঘূর্ণনের সংখ্যা) পরিমাপ করে।
-
ওডোমিটার – মোটরগাড়ির মোট চলমান দূরত্ব পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
-
অডিওমিটার – শব্দের তীব্রতা বা উচ্চতা পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র।
উৎস: ব্রিটানিকা বিশ্বকোষ (Encyclopedia Britannica)

0
Updated: 4 weeks ago