ডেটা এনক্রিপশন প্রক্রিয়ায় ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য রূপে রূপান্তরিত করতে কোন উপাদানটি ব্যবহৃত হয়?
A
ডিপ্লেইনটেক্সট
B
ফায়ারওয়াল
C
এনক্রিপশন অ্যালগরিদম
D
প্লেইনটেক্সট
উত্তরের বিবরণ
ডেটা এনক্রিপশন হলো একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য (unreadable) ফর্মে রূপান্তর করা হয় যাতে অননুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেটি পড়তে না পারে। এটি গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ইনপুট (প্লেইনটেক্সট) এবং একটি কী (Key) দ্বারা এনক্রিপ্টেড ডেটা (সাইফারটেক্সট) তৈরি করে।
-
ডেটা এনক্রিপশনের উদ্দেশ্য:
-
ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
-
ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে পাঠানোর আগে বিশেষ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা।
-
প্রাপক ডেটা গ্রহণের আগে ডিক্রিপ্ট করে ব্যবহার করতে পারে।
-
এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
-
-
বহুল ব্যবহৃত স্ট্যান্ডার্ড:
১. সিজার কোড (Caesar Code)
২. ডেটা এনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ড (Data Encryption Standard-DES) -
ডেটা এনক্রিপশনের মূল উপাদান চারটি:
১. প্লেইনটেক্সট: এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার আগে থাকা মূল ডেটা।
২. সাইফারটেক্সট: এনক্রিপশন করার পর প্রাপ্ত ডেটা, যা দুর্বোধ্য হয়ে যায়।
৩. এনক্রিপশন অ্যালগরিদম: গাণিতিক ফর্মুলা, যা মেসেজ এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার সময় ব্যবহৃত হয়।
৪. কী: গোপন কোড, যা এনক্রিপ্ট বা ডিক্রিপ্ট করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
What is the shortcut to undo the previous action?
Created: 1 month ago
A
Ctrl + Z
B
Ctrl + Y
C
Ctrl + X
D
Ctrl + V
Ctrl + Z হলো পূর্ববর্তী ক্রিয়া পূর্বাবস্থায় ফেরানোর (Undo) শর্টকাট।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু কমান্ড:
-
Ctrl + O: ডকুমেন্ট খুলুন
-
Ctrl + N: নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করুন
-
Ctrl + S: ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করুন
-
Ctrl + W: ডকুমেন্ট বন্ধ করুন
-
Ctrl + C: নির্বাচিত বিষয়বস্তু কপি করুন
-
Ctrl + V: কপিকৃত বিষয়বস্তু পেস্ট করুন
-
Ctrl + B: লেখা বোল্ড করুন
-
Ctrl + I: লেখা ইটালিক করুন
-
Ctrl + U: লেখা আন্ডারলাইন করুন
-
Ctrl + [ (Left bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট হ্রাস
-
Ctrl + ] (Right bracket): ফন্ট সাইজ ১ পয়েন্ট বৃদ্ধি
-
Ctrl + E: লেখা সেন্টার করুন
-
Ctrl + L: লেখা বামদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Ctrl + R: লেখা ডানদিকে সারিবদ্ধ করুন
-
Esc: কমান্ড বাতিল করুন
-
Ctrl + Z: পূর্ববর্তী ক্রিয়া Undo
-
Ctrl + Y: পূর্ববর্তী Undo পুনরায় করুন (Redo)
-
Alt + W: জুম মাপ সমন্বয় করুন
তথ্যসূত্র:
0
Updated: 1 month ago
Unicode মূলত কী সরবরাহ করে?
Created: 3 weeks ago
A
একটি প্রোগ্রামিং ভাষা
B
ফাইল কম্প্রেস করার একটি পদ্ধতি
C
সব ভাষার অক্ষরের জন্য একটি এঙ্কোডিং স্ট্যান্ডার্ড
D
একটি ডেটাবেস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম
ইউনিকোড (Unicode) হলো একটি আন্তর্জাতিক অক্ষর এনকোডিং স্ট্যান্ডার্ড, যা পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার বর্ণমালা, সংখ্যা, প্রতীক ও বিশেষ চিহ্নকে একটি অভিন্ন কোডে প্রকাশ করে। এর মূল উদ্দেশ্য হলো—সব ভাষার অক্ষর যেন একইভাবে কম্পিউটার, মোবাইল, ওয়েব বা অন্য যেকোনো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সঠিকভাবে প্রদর্শিত হয়।
ইউনিকোডের মূল বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব:
-
এটি একটি আন্তর্জাতিক মান (International Standard) যা পৃথিবীর প্রায় সব ভাষার জন্য একক এনকোডিং ব্যবস্থা সরবরাহ করে।
-
Unicode ব্যবহারের ফলে একই অক্ষর সব ডিভাইস ও সফটওয়্যারে একইভাবে প্রদর্শিত হয়।
-
উদাহরণস্বরূপ, ইংরেজি, বাংলা, আরবি, চীনা ইত্যাদি প্রতিটি ভাষার জন্য Unicode আলাদা আলাদা কোড পয়েন্ট নির্ধারণ করেছে।
-
Unicode ব্যবহারের মাধ্যমে বহুভাষিক ডকুমেন্ট তৈরি, ওয়েব কনটেন্ট প্রকাশ, ও ডেটা বিনিময় সহজ হয়।
ইউনিকোডের ইতিহাস ও প্রযুক্তিগত তথ্য:
-
১৯৯১ সালে Apple Computer Corporation এবং Xerox Corporation-এর একদল প্রকৌশলী যৌথভাবে এটি উদ্ভাবন করেন।
-
ইউনিকোডের প্রাথমিক সংস্করণে ২ বাইট (১৬ বিট) কোড ব্যবহৃত হতো, যা দিয়ে ৬৫,৫৩৬টি অক্ষর প্রকাশ করা যেত।
-
বর্তমানে Unicode-এর সর্বশেষ সংস্করণে ১,০০,০০০-এরও বেশি অক্ষর অন্তর্ভুক্ত আছে।
-
Unicode মূলত বিশ্বের আধুনিক ও প্রাচীন ভাষার লিখিত পাঠ্যের ইলেকট্রনিক আদান-প্রদান, প্রক্রিয়াকরণ ও প্রদর্শন সহজ করার জন্য তৈরি।
-
Unicode চালুর আগে বিভিন্ন এনকোডিং সিস্টেম (যেমন ASCII) ব্যবহৃত হতো, কিন্তু সেগুলো সীমিত অক্ষর সমর্থন করত এবং ভাষাভেদে আলাদা ছিল।
-
Unicode-এর বিশেষত্ব হলো—এর প্রতিটি অক্ষরের জন্য নির্ধারিত একটি ইউনিক নম্বর (Code Point) থাকে, যা যে কোনো Unicode-সমর্থিত সিস্টেমে একই থাকে।
🔹 সঠিক উত্তর: (গ) — Unicode হলো এমন একটি এনকোডিং স্ট্যান্ডার্ড যা সব ভাষার অক্ষরের জন্য ব্যবহৃত হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
নিচের কোন তথ্যটি ওয়াইফাই (Wi-Fi) সম্পর্কিত সঠিক নয়?
Created: 1 month ago
A
এর কাভারেজ অল্প জায়গা জুড়ে থাকে
B
এটি হাফ-ডুপ্লেক্স মোডে কাজ করে
C
এটি লাইসেন্সবিহীন স্পেকট্রাম ব্যবহার করে
D
এর গতি ওয়াইম্যাক্স (Wi-Max) এর চেয়ে বেশি
Wi-Max এবং Wi-Fi হলো দুটি জনপ্রিয় তারবিহীন প্রযুক্তি, যা ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কের সাথে ডিভাইস সংযোগে ব্যবহৃত হয়। Wi-Max এর গতি Wi-Fi এর তুলনায় অনেক বেশি এবং এর কাভারেজও বিস্তৃত। বিস্তারিত তথ্য নিচে দেওয়া হলো:
-
Wi-Fi:
-
ওয়াই-ফাই বা Wireless Fidelity হলো একটি জনপ্রিয় তারবিহীন প্রযুক্তি, যা রেডিও ওয়েভ ব্যবহার করে ডিভাইসকে উচ্চ গতিসম্পন্ন ইন্টারনেট বা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে।
-
ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন কম্পিউটার, স্মার্টফোন এবং অন্যান্য গ্যাজেটকে ইন্টারনেট বা লোকাল নেটওয়ার্কের সাথে ওয়্যারলেসভাবে সংযুক্ত করে।
-
ঘরের ভিতরে প্রায় ৩২ মিটার এবং বাইরে প্রায় ১০০ মিটার পর্যন্ত এর কাভারেজ থাকে।
-
এটি লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে প্রবেশ করতে লাইসেন্সবিহীন স্পেকট্রাম ব্যবহার করে।
-
গতি অপেক্ষাকৃত কম, প্রায় ১০-৫০ Mbps।
-
এতে হাফ ডুপ্লেক্স মোড ব্যবহার করা হয়।
-
বর্তমানে এটি IEEE 802.11g স্ট্যান্ডার্ড নামে পরিচিত।
-
-
Wi-Max:
-
Wi-Max হলো একটি যোগাযোগ প্রযুক্তি, যা বিস্তৃত ভৌগলিক অঞ্চলে দ্রুত গতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান করে।
-
এর কাভারেজ প্রায় ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত।
-
এর খরচ অপেক্ষাকৃত বেশি।
-
গতি অনেক বেশি, দূরত্বের উপর নির্ভর করে ১০-১০০ Mbps হতে পারে।
-
এতে ফুল ডুপ্লেক্স মোড ব্যবহার করা হয়।
-
এটি IEEE 802.16 স্ট্যান্ডার্ড নামে পরিচিত।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago