ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি কি?
A
HTTP
B
TCP/IP
C
FTP
D
SMTP
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
TCP/IP (Transmission Control Protocol/Internet Protocol) হলো ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি, যা বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ককে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ প্রদান করে।
-
TCP/IP এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি একটি প্রোটোকল সেট, যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
-
ইন্টারনেটে সকল কম্পিউটার কমান্ড এবং ডেটা আদান-প্রদানের জন্য TCP/IP ব্যবহার করে।
-
TCP (Transmission Control Protocol) → ডেটা সঠিকভাবে এবং সিকোয়েন্স অনুযায়ী প্রেরণ নিশ্চিত করে।
-
IP (Internet Protocol) → প্রতিটি ডেটা প্যাকেটকে নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিকানায় পাঠায়।
-
TCP/IP হলো ইন্টারনেটের backbone, যা ডেটা ট্রান্সফার এবং কমিউনিকেশন পরিচালনা করে।
-
-
অন্যান্য প্রোটোকল:
-
HTTP (Hypertext Transfer Protocol): ওয়েব ব্রাউজার এবং সার্ভারের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য।
-
FTP (File Transfer Protocol): সার্ভার ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ফাইল স্থানান্তরের জন্য।
-
SMTP (Simple Mail Transfer Protocol): ই-মেইল পাঠানোর জন্য।
-
সূত্র:

0
Updated: 19 hours ago
সি প্রোগ্রামিং ভাষা প্রথমে কোথায় প্রয়োগ করা হয়?
Created: 14 hours ago
A
Windows OS
B
Unix OS
C
Linux OS
D
Mac OS
সি (C) প্রোগ্রামিং ভাষা এবং তার ইতিহাস:
১. উদ্ভব ও জনক
-
সি প্রোগ্রামিং ভাষা তৈরি করেন ডেনিস রিচি (Dennis Ritchie)।
-
১৯৭০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বেল ল্যাবরেটরিতে C ভাষার উদ্ভব।
-
ডেনিস রিচিকে সি প্রোগ্রামিং ভাষার জনক বলা হয়।
২. মূল প্রয়োগ
-
প্রথমে C ভাষা ব্যবহার করা হয় Unix অপারেটিং সিস্টেমে, DEC PDP-11 মেশিনে।
-
সি ভাষার মূল উদ্দেশ্য ছিল সিস্টেম প্রোগ্রামিং সহজ ও কার্যকর করা।
৩. উদ্ভবের প্রেক্ষাপট
-
C ভাষার উদ্ভবের আগে BCPL নামের একটি কম্পিউটার ভাষা ছিল।
-
BCPL থেকে ‘B’ ভাষা তৈরি হয়, এবং তার উন্নয়ন ঘটিয়ে ‘C’ ভাষা আসে।
-
অর্থাৎ: BCPL → B → C।
৪. বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব
-
Unix OS-এ প্রথম প্রয়োগের পর, C ভাষার ব্যবহার বহুভাবে বিস্তার লাভ করে।
-
সি প্রোগ্রামিং ভাষা এখনও দ্রুতগতিসম্পন্ন, বহুমুখী এবং প্রচলিত।

0
Updated: 14 hours ago
যদি একাধিক ফিল্ডকে প্রাইমারি কী হিসেবে ধরা হয়, তখন তাকে কী বলা হয়?
Created: 1 week ago
A
প্রাইমারি কী
B
ফরেন কী
C
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
D
অল্টারনেট কী
তথ্য প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
উত্তর: গ) কম্পোজিট প্রাইমারি কী
ব্যাখ্যা:
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী হলো একটি প্রাইমারি কী যা একাধিক ফিল্ড বা কলামের সমন্বয়ে তৈরি হয়।
-
সাধারণত প্রাইমারি কী একটি টেবিলের প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করার জন্য ব্যবহার হয়। কিন্তু কখনও কখনও একটি কলাম যথেষ্ট নয়, তখন দুই বা ততোধিক কলাম একত্রিত করে রেকর্ডের অনন্য সনাক্তকরণ নিশ্চিত করা হয়।
-
এটি রিলেশনাল ডেটাবেজ ডিজাইনে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি ডেটার সংহতি বজায় রাখে এবং অনন্য রেকর্ড শনাক্ত করতে সাহায্য করে।
মূল সম্পর্কিত কী-এর ধরনসমূহ:
-
প্রাইমারি কী (Primary Key): একক ফিল্ড যা প্রতিটি রেকর্ডকে অনন্যভাবে শনাক্ত করে।
-
ফরেন কী (Foreign Key): অন্য টেবিলের প্রাইমারি কীকে বর্তমান টেবিলে ব্যবহার করে সম্পর্ক স্থাপন করে।
-
কম্পোজিট প্রাইমারি কী: একাধিক ফিল্ডকে একত্রিত করে একটি অনন্য কী তৈরি করা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়

0
Updated: 1 week ago
"হ্যাপটিক গ্লাভস" - কোন ডিভাইস হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 week ago
A
ইনপুট ডিভাইস
B
আউটপুট ডিভাইস
C
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
D
কোনোটিই নয়
তথ্য প্রযুক্তি
ইনপুট ডিভাইস (Input Device)
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
উত্তর: গ) ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
ব্যাখ্যা:
-
হ্যাপটিক গ্লাভস ব্যবহারকারীর হাতের গতি শনাক্ত করে (ইনপুট) এবং একই সময়ে স্পর্শের অনুভূতি প্রদান করে (আউটপুট)।
-
এটি VR বা AR পরিবেশে ভার্চুয়াল অবজেক্ট স্পর্শ করলে বাস্তবের মতো প্রতিক্রিয়া দেয়।
-
তাই এটি ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস, যা ব্যবহারকারী এবং কম্পিউটার সিস্টেমের মধ্যে দুইমুখী যোগাযোগের মাধ্যম।
অন্যান্য পেরিফেরাল ডিভাইসের ধরন:
-
ইনপুট ডিভাইস: Keyboard, Mouse, Scanner, Digital Camera ইত্যাদি।
-
আউটপুট ডিভাইস: Monitor, Printer, Speaker, Projector ইত্যাদি।
-
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস: Hard Disk, CD/DVD, Touch Screen, Pendrive ইত্যাদি।
উৎস: মৌলক কম্পিউটার শিক্ষা (বিবিএ প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়), Cornell University.

0
Updated: 1 week ago