নিচের কোনটি ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়?
A
B
Yahoo
C
DuckDuckGo
D
Firefox
উত্তরের বিবরণ
Firefox হলো একটি ওয়েব ব্রাউজার, এটি কোনো ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন নয়। ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিন উভয়ই ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে এদের ভূমিকা আলাদা।
-
সার্চ ইঞ্জিন:
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ইন্টারনেটে তথ্য বা ছবি খুঁজে বের করে।
-
এটি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে তথ্য সংগ্রহ করে প্রদর্শন করে।
-
ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন সাধারণত ক্রোলার বট ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করে।
-
বিশ্বের প্রথম সার্চ ইঞ্জিন হলো Archie।
-
Bing মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন সার্চ ইঞ্জিন।
-
জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনের মধ্যে রয়েছে: Google, Bing, Yahoo, Yandex, DuckDuckGo, Baidu ইত্যাদি।
-
-
ওয়েব ব্রাউজার:
-
ওয়েব ব্রাউজার হলো একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন, যা ব্যবহারকারীদের ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব অ্যাক্সেস করতে এবং ওয়েব পেজ দেখতে সহায়তা করে।
-
এর প্রধান কাজ হলো HTML ডকুমেন্ট এবং অন্যান্য ডেটা ওয়েব সার্ভার থেকে নিয়ে এসে ব্যবহারকারীর ডিভাইসে প্রদর্শন করা।
-
ওয়েব ব্রাউজারকে ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার গেটওয়ে বলা যেতে পারে।
-
জনপ্রিয় ব্রাউজারের মধ্যে রয়েছে: Google Chrome, Mozilla Firefox, Safari, Opera, Microsoft Edge, Maxthon, Brave, UC Browser।
-
-
ব্রাউজার এবং সার্চ ইঞ্জিনের পার্থক্য:
-
ব্রাউজার হলো ডেটা দেখার মাধ্যম,
-
সার্চ ইঞ্জিন হলো ডেটা খুঁজে বের করার টুল।
-
উদাহরণ: আপনি Firefox ব্রাউজারে Google সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে পারেন।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজ কী?
Created: 3 weeks ago
A
নির্দেশাবলী কার্যকর করা
B
ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা
C
RAM-এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করা
D
সার্কিটকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা
মাইক্রোপ্রসেসর হলো কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিট (CPU), যা কম্পিউটারের মস্তিষ্কের মতো কাজ করে এবং নির্দেশাবলী কার্যকর করার প্রধান কাজ সম্পাদন করে। এটি বিভিন্ন ধরনের ইনপুট যেমন প্রোগ্রামের কোড বা ব্যবহারকারীর নির্দেশ গ্রহণ করে এবং এগুলিকে প্রসেস করে আউটপুট উৎপন্ন করে। মাইক্রোপ্রসেসর গণনা, লজিক্যাল অপারেশন, এবং ডেটা স্থানান্তরসহ নানা কাজ করতে সক্ষম। অন্য অপশন যেমন ডেটা স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ, RAM-এর ক্ষমতা বৃদ্ধি, বা সার্কিটকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা—এগুলো মাইক্রোপ্রসেসরের কাজ নয়, এগুলো আলাদা উপাদান যেমন মেমোরি বা পাওয়ার সাপ্লাই দ্বারা সম্পন্ন হয়।
মাইক্রোপ্রসেসরের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
মাইক্রোপ্রসেসর হলো একটি ক্ষুদ্র ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ, যা CPU-এর গাণিতিক, যুক্তিগত এবং নিয়ন্ত্রণ কার্য সম্পাদন করে।
-
এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট (IC) যা প্রোগ্রামের নির্দেশনা ব্যাখ্যা ও সম্পাদন করতে পারে।
উদ্ভব ও বিকাশ:
-
১৯৭০-এর দশকে LSI (Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে হাজার হাজার যন্ত্রাংশ একত্রে একটি সিলিকন চিপে বসানো সম্ভব হয়।
-
বিশ্বের প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ছিল Intel 4004, যা ১৯৭১ সালে বাজারে আসে।
-
১৯৮০-এর দশকে VLSI (Very Large Scale Integration) প্রযুক্তির মাধ্যমে মাইক্রোপ্রসেসরের ঘনত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়।
-
২০১০-এর দশকে একটি ছোট চিপেই বিলিয়ন সংখ্যক যন্ত্রাংশ বসানো সম্ভব হয়েছে।
মাইক্রোপ্রসেসরের প্রধান কাজগুলো:
-
ইনপুট ও আউটপুট অংশগুলোর সঙ্গে কাজের সমন্বয় সাধন করা।
-
গাণিতিক ও যুক্তি-সম্পর্কিত কাজ সম্পাদন করা।
-
কম্পিউটারের স্মৃতিতে সংরক্ষিত প্রোগ্রাম নির্বাহ করা।
-
স্মৃতি ও গাণিতিক/যুক্তি অংশের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং অন্যান্য অংশের সঙ্গে তথ্য বিনিময় নিয়ন্ত্রণ করা।
0
Updated: 3 weeks ago
এক ন্যানোমিটার সমান = কত?
Created: 1 month ago
A
১ মিটারের ১ মিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ
B
১ মিটারের ১ লাখ ভাগের ১ ভাগ
C
১ মিটারের ১ হাজার ভাগের ১ ভাগ
D
১ মিটারের ১ বিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ
ন্যানোমিটার হলো একটি দৈর্ঘ্যের একক, যা মিটার স্কেলের অত্যন্ত ক্ষুদ্র অংশ নির্দেশ করে। ১ ন্যানোমিটার (nm) সমান ১ মিটারের ১ বিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ। এটি সাধারণত অণু, পরমাণু, এবং কোষীয় কাঠামোর মাপ পরিমাপে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, একটি ডিএনএ অণুর প্রস্থ প্রায় ২ ন্যানোমিটার, আর একটি মানব চুলের প্রস্থ প্রায় ৮০,০০০ থেকে ১,০০,০০০ ন্যানোমিটার। এই ক্ষুদ্র মাত্রা বোঝাতে ন্যানোমিটার গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে ন্যানোটেকনোলজি এবং আধুনিক জীববিজ্ঞানে।
সঠিক উত্তর: ঘ) ১ মিটারের ১ বিলিয়ন ভাগের ১ ভাগ
ন্যানোটেকনোলজি:
-
ন্যানোটেকনোলজি হলো পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার বিজ্ঞান, যেখানে ধাতব ও অন্যান্য বস্তুকে সুনিপুণভাবে ব্যবহার করা হয়।
-
ন্যানোমিটার স্কেলে ডিভাইস তৈরি করে নতুন বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত সমাধান উদ্ভাবন করা সম্ভব।
-
এক ন্যানোমিটার হলো ১ মিটারের ১ বিলিয়ন ভাগ, যা অণু ও পরমাণুর মাপ বোঝার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
0
Updated: 1 month ago
ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি কি?
Created: 1 month ago
A
HTTP
B
TCP/IP
C
FTP
D
SMTP
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
ডেটা ট্রান্সমিশন মেথড (Data Transmission Method)
তথ্য (Information)
তথ্য প্রযুক্তি
TCP/IP (Transmission Control Protocol/Internet Protocol) হলো ইন্টারনেটে ডেটা ট্রান্সমিশনের মূল ভিত্তি, যা বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার এবং নেটওয়ার্ককে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগের সুযোগ প্রদান করে।
-
TCP/IP এর বৈশিষ্ট্য:
-
এটি একটি প্রোটোকল সেট, যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
-
ইন্টারনেটে সকল কম্পিউটার কমান্ড এবং ডেটা আদান-প্রদানের জন্য TCP/IP ব্যবহার করে।
-
TCP (Transmission Control Protocol) → ডেটা সঠিকভাবে এবং সিকোয়েন্স অনুযায়ী প্রেরণ নিশ্চিত করে।
-
IP (Internet Protocol) → প্রতিটি ডেটা প্যাকেটকে নির্দিষ্ট গন্তব্য ঠিকানায় পাঠায়।
-
TCP/IP হলো ইন্টারনেটের backbone, যা ডেটা ট্রান্সফার এবং কমিউনিকেশন পরিচালনা করে।
-
-
অন্যান্য প্রোটোকল:
-
HTTP (Hypertext Transfer Protocol): ওয়েব ব্রাউজার এবং সার্ভারের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য।
-
FTP (File Transfer Protocol): সার্ভার ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ফাইল স্থানান্তরের জন্য।
-
SMTP (Simple Mail Transfer Protocol): ই-মেইল পাঠানোর জন্য।
-
সূত্র:
0
Updated: 1 month ago