একটি রিলেশনাল ডেটাবেজ সারণীতে ডেটার ক্ষুদ্রতম যৌক্তিক একক কোনটি?
A
রেকর্ড
B
ফিল্ড
C
টেবিল
D
ডেটাবেজ
উত্তরের বিবরণ
ডাটাবেজে প্রতিটি রেকর্ডের মধ্যে ডেটার ক্ষুদ্রতম ও একক অংশকে ফিল্ড (Field) বলা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য ধারণ করে, যেমন একজন ব্যক্তির নাম বা বয়স। ডাটাবেজ হলো সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক টেবিল, ফাইল, ফর্ম, রিপোর্ট ইত্যাদির সমষ্টি, যা তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
ডাটাবেজ (Database):
-
'ডাটা' অর্থ উপাত্ত এবং 'বেজ' অর্থ ঘাঁটি বা সমাবেশ।
-
সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ডাটা টেবিল, ফাইল, ফর্ম, রিপোর্ট ইত্যাদির সমষ্টি হলো ডাটাবেজ।
-
-
ডাটাবেজের উপাদান:
১. ডাটা (Data)
২. তথ্য (Information)
৩. রেকর্ড (Record)
৪. ফিল্ড (Field)
৫. রো (Row)
৬. কলাম (Column)
৭. ডাটা টেবিল (Data Table)
৮. ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)
৯. রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS)
১০. ডিস্ট্রিবিউটেড ডাটাবেজ মডেল (Distributed Database Model) -
ফিল্ড (Field):
-
ফিল্ড হলো ডেটার সেই একক, যা একটি নির্দিষ্ট অ্যাট্রিবিউট বা বৈশিষ্ট্যকে বর্ণনা করে।
-
উদাহরণ: একটি 'শিক্ষার্থী' টেবিলে 'নাম', 'রোল নম্বর', 'শ্রেণি' ইত্যাদি প্রতিটি ফিল্ড।
-
ফিল্ডগুলো একটি রেকর্ডের অংশ হিসেবে কাজ করে এবং ডেটাবেজের তথ্যকে সুসংগঠিত রাখে।
-
-
উল্লেখযোগ্য ধারণা:
-
রেকর্ড (Record): টেবিলের একটি সারি, যা একাধিক ফিল্ডের সমষ্টি।
-
টেবিল (Table): রেকর্ডের সমষ্টি।
-
ডাটাবেজ (Database): এক বা একাধিক টেবিলের সমষ্টি।
-
উৎস:
0
Updated: 1 month ago
স্ট্যাটিক র্যাম কোন উপাদান দিয়ে তৈরি?
Created: 3 weeks ago
A
ট্রানজিস্টর
B
রেজিস্টার
C
ফ্লিপ-ফ্লপ
D
ক্যাপাসিটর
স্ট্যাটিক র্যাম (SRAM) মূলত ফ্লিপ-ফ্লপ (Flip-Flop) ব্যবহার করে তৈরি হয়। একটি ফ্লিপ-ফ্লপ হলো এমন একটি সার্কিট যা এক বিট বা এক বাইট তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে এবং বিদ্যুৎ চলমান অবস্থায় তা ধরে রাখতে পারে। SRAM-এ প্রতিটি মেমরি সেল সাধারণত চার থেকে ছয়টি ট্রানজিস্টর দিয়ে গঠিত ফ্লিপ-ফ্লপ ব্যবহার করে, যা ডেটা সংরক্ষণ এবং রিড/রাইট অপারেশন সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। এর ফলে SRAM অনেক দ্রুত এবং DRAM-এর তুলনায় স্থিতিশীল থাকে, কারণ এটি রিফ্রেশের প্রয়োজন হয় না। SRAM মূলত ক্যাশ মেমরি এবং প্রসেসরের ব্লকে দ্রুত ডেটা অ্যাক্সেসের জন্য ব্যবহৃত হয়।
স্ট্যাটিক র্যাম (Static RAM) সম্পর্কে তথ্য:
-
স্ট্যাটিক র্যাম ফ্লিপ-ফ্লপ দ্বারা গঠিত, যা বাইনারি বিট ০ ও ১ ধারণ করে।
-
ধারণকৃত ডেটা মেমোরিতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকে।
-
বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলে মেমোরিতে সংরক্ষিত ডেটা মুছে যায়।
-
স্ট্যাটিক র্যাম অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন, তাই এটি ভিডিও র্যাম, ক্যাশ মেমোরি ইত্যাদিতে ব্যবহৃত হয়।
ফ্লিপ-ফ্লপ সম্পর্কিত তথ্য:
-
ফ্লিপ-ফ্লপ হলো লজিক গেইট দিয়ে তৈরি এক ধরনের ডিজিটাল সার্কিট, যা এক বিট তথ্য ধারণ করতে পারে।
-
প্রতিটি ফ্লিপ-ফ্লপে এক বা একাধিক ইনপুটের জন্য দুটি আউটপুট পাওয়া যায়।
-
ফ্লিপ-ফ্লপ মূলত সিঙ্গেল বিট নিয়ে কাজ করে এবং একাধিক বিট ধারণ করতে পারে না।
-
এটি এক বিটের "০ অথবা ১" হতে পারে।
-
এজন্য ফ্লিপ-ফ্লপকে বাইস্টেবল মাল্টিভাইব্রেটর বলা হয়।
0
Updated: 3 weeks ago
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস কোনগুলি?
Created: 1 month ago
A
কম্পাইলার, ইন্টারপ্রেটার, ডিবাগার
B
মেশিন কোড, অ্যাসেম্বলি, জাভা
C
হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক
D
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস:
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
১. অ্যালগরিদম (Algorithm)
-
কোনো সমস্যা সমাধানের ধাপে ধাপে যুক্তিসম্মত নির্দেশাবলী লিখে তৈরি প্রক্রিয়া।
-
প্রোগ্রাম রচনা ও কার্যকর করার জন্য ধাপসমূহের পর্যায়ক্রমিক লিপিবদ্ধকরণ।
-
কম্পিউটারের সাহায্যে সমস্যার সমাধান করার ক্ষেত্রে অ্যালগরিদমের গুরুত্ব অপরিসীম।
২. ফ্লোচার্ট (Flowchart)
-
প্রোগ্রাম বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ধাপসমূহ চিত্রের মাধ্যমে প্রদর্শন করার পদ্ধতি।
-
সাংকেতিক চিহ্ন ও বর্ণনা ব্যবহার করে ধাপগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে দেখানো হয়।
-
এটি মূলত অ্যালগরিদমের চিত্ররূপ, যা সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া সহজে বোঝায়।
৩. সুডো কোড (Pseudo Code)
-
প্রোগ্রামিংয়ের মতো লেখা শব্দভিত্তিক নির্দেশাবলী, যা বাস্তব প্রোগ্রাম নয় কিন্তু ধারাবাহিকভাবে সমস্যার সমাধান দেখায়।
-
প্রায়শই অ্যালগরিদমের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত ইংরেজিতে লেখা হয় এবং বাস্তব কোডের মতোই ধাপগুলো উপস্থাপন করে।
0
Updated: 1 month ago
স্মার্টওয়াচ সাধারণত কোন ডিভাইসের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে?
Created: 1 month ago
A
প্রজেক্টর
B
রাউটার
C
স্মার্টফোন
D
স্ক্যানার
স্মার্টওয়াচ হলো এমন একটি পরিধেয় কম্পিউটিং ডিভাইস যা সাধারণ হাত ঘড়ির মতো হাতে পরিধান করা যায় এবং সাধারণত স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে।
স্মার্টওয়াচের বৈশিষ্ট্য ও কার্যক্রম
-
সময় প্রদর্শনের পাশাপাশি স্মার্টওয়াচগুলোতে ব্লুটুথ সংযোগ থাকে, যা স্মার্টফোনের ক্ষমতা ঘড়িতে প্রসারিত করতে সাহায্য করে।
-
ব্যবহারকারী স্মার্টওয়াচ ব্যবহার করে কল রিসিভ ও ডায়াল, ইমেইল পড়া, আবহাওয়ার তথ্য জানা, সঙ্গীত শোনা, এবং ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টকে প্রশ্ন করা সম্ভব।
-
ইতিহাস:
-
১৯৭৫ সালে Calcron প্রথম ক্যালকুলেটর ঘড়ি তৈরি করে।
-
১৯৮০-এর দশকে Seiko কম্পিউটিং সুবিধাসম্পন্ন ঘড়ি বাজারে আনে।
-
২০১৪ সালে Google স্মার্টওয়াচের জন্য Android Wear অপারেটিং সিস্টেম তৈরি করে।
-
স্মার্টওয়াচের প্রধান কাজসমূহ (Functions)
-
কল, এসএমএস, ইমেইল এবং অ্যাপ নোটিফিকেশন প্রদর্শন।
-
কিছু স্মার্টওয়াচ থেকে সরাসরি ফোন কল করা যায়।
-
স্বাস্থ্য পর্যবেক্ষণে পেডোমিটার ও হার্ট রেট মনিটর থাকে।
-
টাচস্ক্রিন বা বোতামের মাধ্যমে পরিচালনা করা যায়।
-
স্মার্টফোনের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে বিভিন্ন তথ্য প্রদর্শন।
-
ডিসপ্লে হতে পারে রঙিন বা সাদা-কালো ই-পেপার।
0
Updated: 1 month ago