মোবাইল ফোনের কোন প্রজন্ম থেকে গ্রাহকদের জন্য প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয়?
A
দ্বিতীয় প্রজন্ম
B
তৃতীয় প্রজন্ম
C
চতুর্থ প্রজন্ম
D
কোনোটিই নয়
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল ফোন হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা ডিজিটাল রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে এবং প্রিপেইড পদ্ধতির সূচনা করে। এটি প্রথম প্রজন্মের অ্যানালগ প্রযুক্তির তুলনায় অনেক উন্নত সুবিধা প্রদান করে।
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য:
-
ডিজিটাল সিগন্যাল: প্রথম প্রজন্মের অ্যানালগ সিগন্যালের তুলনায় উন্নতমানের ডিজিটাল রেডিও সিগন্যাল ব্যবহৃত।
-
ডিজিটাল ডেটা ট্রান্সমিশন: সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি ও মাইক্রোওয়েভ ডিভাইসের অগ্রগতির ফলে সম্ভব হয়েছে।
-
উন্নত অডিও: ডিজিটাল মডুলেশন ব্যবহৃত।
-
সিগন্যাল এনকোডিং: FDMA, TDMA এবং CDMA পদ্ধতি ব্যবহৃত।
-
প্রিপেইড পদ্ধতি: সর্বপ্রথম এই প্রজন্মে চালু হয়।
-
আন্তর্জাতিক রোমিং: সীমিতমাত্রায় উপলব্ধ।
-
নেটওয়ার্ক প্রকার: শুরুর দিকে সার্কিট-সুইচড নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত, পরে GPRS (2.5G) প্রযুক্তির মাধ্যমে ডেটার জন্য প্যাকেট-সুইচড নেটওয়ার্ক যুক্ত করা হয়।
-
মেসেজিং সেবা: এমএমএস এবং এসএমএস কার্যক্রম চালু হয়।
-
ডেটা ও ভয়েস: GSM পদ্ধতিতে উভয়ই প্রেরণ সম্ভব।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার নাম কী?
Created: 1 week ago
A
অ্যালেক্সা
B
সিরি
C
জেমিনি
D
কোরটানা
তথ্য প্রযুক্তি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence - AI )
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা – জেমিনি (Gemini)
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
জেমিনি (Gemini) হলো গুগলের সর্বশেষ ও উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
-
এটি ব্যবহারকারীদের জটিল তথ্য বিশ্লেষণ, প্রশ্নোত্তর, লেখালিখি এবং বিভিন্ন কার্য সম্পাদনে সহায়তা করে।
-
জেমিনি সাধারণ ডিজিটাল অ্যাসিস্ট্যান্টের মতো নয়; এটি আরও উন্নত, শিক্ষণীয় এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে শেখার ক্ষমতা সম্পন্ন মডেল।
-
ব্যবহারকারীরা জেমিনির মাধ্যমে সহজে তথ্য সংগ্রহ, সমস্যা সমাধান এবং দৈনন্দিন কাজ আরও দক্ষভাবে সম্পন্ন করতে পারে।
অপশন বিশ্লেষণ:
-
ক) অ্যালেক্সা: অ্যামাজনের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
খ) সিরি: অ্যাপলের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
-
গ) জেমিনি: গুগলের তৈরি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। ✅
-
ঘ) কোরটানা: মাইক্রোসফটের ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য:
-
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) হলো এমন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি যা কম্পিউটারে মানবসদৃশ চিন্তা, সমস্যা সমাধান, শেখার এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা প্রদান করে।
মূল বৈশিষ্ট্যসমূহ:
১. বিষয় সংক্রান্ত ধারণা গ্রহণ।
২. সমস্যা বিশ্লেষণ ও সমাধানের পথ নির্দেশ।
৩. সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা।
৪. নতুন জ্ঞান অর্জন এবং ব্যবহার।
৫. ভাষা বোঝার ক্ষমতা।
৬. মানুষের অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষমতা।
৭. জটিল অবস্থা অনুধাবন ও পরিচালনা।
৮. নতুন পরিস্থিতিতে খাপ খাইয়ে নেওয়ার ক্ষমতা।
৯. ভুল বা অসম্পূর্ণ তথ্য পরিচালনা।
১০. সম্পর্কিত বিষয়গুলো অনুধাবন এবং সাড়া দেওয়ার ক্ষমতা।
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এইচএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
অ্যাপল প্রথম কোন প্রযুক্তিকে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় করে তোলে?
Created: 14 hours ago
A
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
B
গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস
C
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
D
বায়োমেট্রিক স্ক্যান
অ্যাপল প্রথমবারের মতো গ্রাফিকাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ব্যাপকভাবে প্রচলনে আনে।
অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড (Apple Inc.):
-
একটি বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি, যা ১৯৭৬ সালে স্টিভ জবস ও স্টিভ ওজনিয়াক প্রতিষ্ঠা করেন।
-
প্রধান কার্যালয়: ক্যুপার্টিনো, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্র।
অ্যাপলের বিশেষত্ব:
-
সফটওয়্যার, পার্সোনাল কম্পিউটার, মোবাইল ট্যাবলেট, স্মার্টফোন, কম্পিউটার পেরিফেরালস এ উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত।
-
প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল পার্সোনাল কম্পিউটার তৈরি করেছে।
-
GUI প্রথমবারের মতো ব্যাপকভাবে প্রচলিত করেছে।
উল্লেখযোগ্য পণ্যসমূহ:
-
Macintosh (1984): GUI ব্যবহারকারী প্রথম দিকের পার্সোনাল কম্পিউটার।
-
iPod (2001): পোর্টেবল MP3 প্লেয়ার।
-
iPhone (2007): টাচস্ক্রিন স্মার্টফোন, MP3, ভিডিও এবং ইন্টারনেট সুবিধাসহ।
-
Apple Watch (2015): অ্যাপলের ওয়্যারএবল প্রযুক্তিতে প্রবেশ।

0
Updated: 14 hours ago
IPv6 অ্যাড্রেস কত বিট নিয়ে গঠিত?
Created: 19 hours ago
A
৩২ বিট
B
৬৪ বিট
C
১২৮ বিট
D
২৫৬ বিট
IP Address (Internet Protocol Address) হলো এমন একটি ঠিকানা যা ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত প্রতিটি কম্পিউটার বা ডিভাইসকে অদ্বিতীয়ভাবে সনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। IP Address তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এর ব্যবস্থাপনা ICANN (Internet Corporation for Assigned Names and Numbers) দ্বারা করা হয়।
-
আইপি অ্যাড্রেসের ধরন:
১. IPv4 (Internet Protocol Version 4)
২. IPv6 (Internet Protocol Version 6) -
IPv4:
-
চারটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত এবং 32 বিটের অ্যাড্রেসিং সিস্টেম।
-
IPv4 ব্যবহার করে 2³² বা ৪,২৯৪,৯৬৭,২৯৬ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করা যায়।
-
ডটেড ডেসিমাল নোটেশনে লেখা হয়, উদাহরণ: 192.168.1.1।
-
কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে।
-
-
IPv6:
-
IPv4-এর সীমাবদ্ধতা দূর করার জন্য ১৯৯৫ সালে তৈরি করা হয়।
-
এটি 128 বিটের অ্যাড্রেসিং সিস্টেম, যা 2¹²⁸ সংখ্যক ডিভাইসকে সনাক্ত করতে সক্ষম।
-
হেক্সাডেসিমাল ফরম্যাটে লেখা হয়, উদাহরণ: 2001:0db8:85a3::8a2e:0370:7334।
-
IPv6 এর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয় ইন্টারনেটের বিস্তৃতি বৃদ্ধির কারণে এবং অসংখ্য কম্পিউটার, সার্ভার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস ও অন্যান্য ডিজিটাল ডিভাইস সংযুক্ত করার জন্য।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago