একটি ডেটাবেজ থেকে দ্রুত তথ্য খুঁজে বের করার জন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়?
A
ডেটা মাইনিং
B
এনক্রিপশন
C
ডেটা রিকোভারি
D
ইনডেক্সিং
উত্তরের বিবরণ
ইনডেক্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা ডেটাবেজের ডেটাকে দ্রুত খুঁজে বের করার জন্য সাজানো বা সংগঠিত করে। এটি ডেটা পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়াকে অনেক দ্রুত ও কার্যকর করে।
-
ইনডেক্সিং:
-
ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ইনডেক্স হলো একটি ডেটা স্ট্রাকচার, যা ডেটা দ্রুত খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।
-
এটি অনেকটা কোনো বইয়ের সূচীপত্রের মতো কাজ করে। সূচীপত্রের মাধ্যমে দ্রুত কোনো বিষয়বস্তু খুঁজে পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি ইনডেক্স ব্যবহার করে ডাটাবেজ দ্রুত ডেটা খুঁজে পায়।
-
ডেটাবেজ থেকে দ্রুত ডেটা পুনরুদ্ধার (retrieve) করার জন্য এটি একটি কার্যকর কৌশল।
-
ইনডেক্স ডেটার ফিজিক্যাল লোকেশন (physical location) সংরক্ষণ করে, যা ডাটাবেজকে পুরো টেবিল স্ক্যান না করে সরাসরি নির্দিষ্ট স্থানে যেতে সাহায্য করে।
-
এটি রেকর্ডকে উচ্চ বা নিম্ন ক্রমানুসারে সাজানোর কাজও করে, যেমন সর্ট করা হয়।
-
ডাটাবেজে কোনো রেকর্ড সংশোধন বা সংযোজন করলে ইনডেক্সও আপডেট হয়।
-
সর্টিংয়ের তুলনায় ইনডেক্সিং দ্রুততর, তাই বর্তমানে ডাটাবেজ রেকর্ড সাজানোর জন্য সর্ট না করে ইনডেক্স ব্যবহার করা হয়।
-
সূত্র:

0
Updated: 19 hours ago
ডেটা এনক্রিপশন প্রক্রিয়ায় ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য রূপে রূপান্তরিত করতে কোন উপাদানটি ব্যবহৃত হয়?
Created: 19 hours ago
A
ডিপ্লেইনটেক্সট
B
ফায়ারওয়াল
C
এনক্রিপশন অ্যালগরিদম
D
প্লেইনটেক্সট
ডেটা এনক্রিপশন হলো একটি প্রক্রিয়া, যার মাধ্যমে ডেটাকে পাঠ-অযোগ্য (unreadable) ফর্মে রূপান্তর করা হয় যাতে অননুমোদিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান সেটি পড়তে না পারে। এটি গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করে ইনপুট (প্লেইনটেক্সট) এবং একটি কী (Key) দ্বারা এনক্রিপ্টেড ডেটা (সাইফারটেক্সট) তৈরি করে।
-
ডেটা এনক্রিপশনের উদ্দেশ্য:
-
ডেটার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
-
ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে পাঠানোর আগে বিশেষ পদ্ধতিতে পরিবর্তন করা।
-
প্রাপক ডেটা গ্রহণের আগে ডিক্রিপ্ট করে ব্যবহার করতে পারে।
-
এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
-
-
বহুল ব্যবহৃত স্ট্যান্ডার্ড:
১. সিজার কোড (Caesar Code)
২. ডেটা এনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ড (Data Encryption Standard-DES) -
ডেটা এনক্রিপশনের মূল উপাদান চারটি:
১. প্লেইনটেক্সট: এনক্রিপশন প্রক্রিয়ার আগে থাকা মূল ডেটা।
২. সাইফারটেক্সট: এনক্রিপশন করার পর প্রাপ্ত ডেটা, যা দুর্বোধ্য হয়ে যায়।
৩. এনক্রিপশন অ্যালগরিদম: গাণিতিক ফর্মুলা, যা মেসেজ এনক্রিপ্ট ও ডিক্রিপ্ট করার সময় ব্যবহৃত হয়।
৪. কী: গোপন কোড, যা এনক্রিপ্ট বা ডিক্রিপ্ট করার কাজে ব্যবহৃত হয়।
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস কোনগুলি?
Created: 14 hours ago
A
কম্পাইলার, ইন্টারপ্রেটার, ডিবাগার
B
মেশিন কোড, অ্যাসেম্বলি, জাভা
C
হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক
D
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস:
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
১. অ্যালগরিদম (Algorithm)
-
কোনো সমস্যা সমাধানের ধাপে ধাপে যুক্তিসম্মত নির্দেশাবলী লিখে তৈরি প্রক্রিয়া।
-
প্রোগ্রাম রচনা ও কার্যকর করার জন্য ধাপসমূহের পর্যায়ক্রমিক লিপিবদ্ধকরণ।
-
কম্পিউটারের সাহায্যে সমস্যার সমাধান করার ক্ষেত্রে অ্যালগরিদমের গুরুত্ব অপরিসীম।
২. ফ্লোচার্ট (Flowchart)
-
প্রোগ্রাম বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ধাপসমূহ চিত্রের মাধ্যমে প্রদর্শন করার পদ্ধতি।
-
সাংকেতিক চিহ্ন ও বর্ণনা ব্যবহার করে ধাপগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে দেখানো হয়।
-
এটি মূলত অ্যালগরিদমের চিত্ররূপ, যা সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া সহজে বোঝায়।
৩. সুডো কোড (Pseudo Code)
-
প্রোগ্রামিংয়ের মতো লেখা শব্দভিত্তিক নির্দেশাবলী, যা বাস্তব প্রোগ্রাম নয় কিন্তু ধারাবাহিকভাবে সমস্যার সমাধান দেখায়।
-
প্রায়শই অ্যালগরিদমের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত ইংরেজিতে লেখা হয় এবং বাস্তব কোডের মতোই ধাপগুলো উপস্থাপন করে।

0
Updated: 14 hours ago
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কে প্রধানত কোন ধরনের নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত হয়?
Created: 14 hours ago
A
সার্কিট সুইচিং
B
MPLS নেটওয়ার্ক
C
IP ভিত্তিক নেটওয়ার্ক
D
ব্লুটুথ ভিত্তিক নেটওয়ার্ক
চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্কে প্রধানত IP ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত হয়।
চতুর্থ প্রজন্ম (4G):
-
প্রধান বৈশিষ্ট্য: সার্কিট সুইচিং বা প্যাকেট সুইচিংয়ের পরিবর্তে IP ভিত্তিক নেটওয়ার্ক ব্যবহার।
-
গতি: হাই মোবিলিটির জন্য প্রতি সেকেন্ডে ১০০ Mbps, লো মোবিলিটির জন্য প্রতি সেকেন্ডে ১ Gbps।
-
ব্যান্ডউইথ: সাধারণত ৫–২০ MHz, কিছু ক্ষেত্রে ৪০ MHz পর্যন্ত।
-
সুবিধা: সর্বোচ্চ গতিতে তথ্য আদান-প্রদান সম্ভব, হাই ডেফিনিশন টেলিভিশন এবং ভিডিও কনফারেন্সিং সমর্থন।
মোবাইল ফোনের ইতিহাস:
-
১৯৪০ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মার্কিন সামরিক বাহিনী প্রথম মোবাইল ফোন ব্যবহার শুরু করে।
-
যুক্তরাষ্ট্রে Motorola DynaTAC (Total Access Communication System) প্রথম হ্যান্ড মোবাইল সেট চালু করে।
-
১৯৭৯ সালে জাপানের NTTC প্রথম বাণিজ্যিকভাবে অটোমেটেড সেলুলার নেটওয়ার্ক চালু করে, যা 1G-এর সূচনা।
মোবাইল ফোনের প্রজন্মসমূহ:
১. প্রথম প্রজন্ম (1G): 1979–1990
২. দ্বিতীয় প্রজন্ম (2G): 1991–2000
৩. তৃতীয় প্রজন্ম (3G): 2001–2008
৪. চতুর্থ প্রজন্ম (4G): 2009–2020
৫. পঞ্চম প্রজন্ম (5G): 2020–বর্তমান

0
Updated: 14 hours ago