একটি রিলেশনাল ডেটাবেজ সারণীতে ডেটার ক্ষুদ্রতম যৌক্তিক একক কোনটি?
A
রেকর্ড
B
ফিল্ড
C
টেবিল
D
ডেটাবেজ
উত্তরের বিবরণ
ডাটাবেজে প্রতিটি রেকর্ডের মধ্যে ডেটার ক্ষুদ্রতম ও একক অংশকে ফিল্ড (Field) বলা হয়। এটি একটি নির্দিষ্ট ধরনের তথ্য ধারণ করে, যেমন একজন ব্যক্তির নাম বা বয়স। ডাটাবেজ হলো সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক টেবিল, ফাইল, ফর্ম, রিপোর্ট ইত্যাদির সমষ্টি, যা তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
ডাটাবেজ (Database):
-
'ডাটা' অর্থ উপাত্ত এবং 'বেজ' অর্থ ঘাঁটি বা সমাবেশ।
-
সম্পর্কযুক্ত এক বা একাধিক ডাটা টেবিল, ফাইল, ফর্ম, রিপোর্ট ইত্যাদির সমষ্টি হলো ডাটাবেজ।
-
-
ডাটাবেজের উপাদান:
১. ডাটা (Data)
২. তথ্য (Information)
৩. রেকর্ড (Record)
৪. ফিল্ড (Field)
৫. রো (Row)
৬. কলাম (Column)
৭. ডাটা টেবিল (Data Table)
৮. ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (DBMS)
৯. রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (RDBMS)
১০. ডিস্ট্রিবিউটেড ডাটাবেজ মডেল (Distributed Database Model) -
ফিল্ড (Field):
-
ফিল্ড হলো ডেটার সেই একক, যা একটি নির্দিষ্ট অ্যাট্রিবিউট বা বৈশিষ্ট্যকে বর্ণনা করে।
-
উদাহরণ: একটি 'শিক্ষার্থী' টেবিলে 'নাম', 'রোল নম্বর', 'শ্রেণি' ইত্যাদি প্রতিটি ফিল্ড।
-
ফিল্ডগুলো একটি রেকর্ডের অংশ হিসেবে কাজ করে এবং ডেটাবেজের তথ্যকে সুসংগঠিত রাখে।
-
-
উল্লেখযোগ্য ধারণা:
-
রেকর্ড (Record): টেবিলের একটি সারি, যা একাধিক ফিল্ডের সমষ্টি।
-
টেবিল (Table): রেকর্ডের সমষ্টি।
-
ডাটাবেজ (Database): এক বা একাধিক টেবিলের সমষ্টি।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
একটি ডেটাবেজ থেকে দ্রুত তথ্য খুঁজে বের করার জন্য কোন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়?
Created: 19 hours ago
A
ডেটা মাইনিং
B
এনক্রিপশন
C
ডেটা রিকোভারি
D
ইনডেক্সিং
ইনডেক্সিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যা ডেটাবেজের ডেটাকে দ্রুত খুঁজে বের করার জন্য সাজানো বা সংগঠিত করে। এটি ডেটা পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়াকে অনেক দ্রুত ও কার্যকর করে।
-
ইনডেক্সিং:
-
ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে ইনডেক্স হলো একটি ডেটা স্ট্রাকচার, যা ডেটা দ্রুত খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।
-
এটি অনেকটা কোনো বইয়ের সূচীপত্রের মতো কাজ করে। সূচীপত্রের মাধ্যমে দ্রুত কোনো বিষয়বস্তু খুঁজে পাওয়া যায়, ঠিক তেমনি ইনডেক্স ব্যবহার করে ডাটাবেজ দ্রুত ডেটা খুঁজে পায়।
-
ডেটাবেজ থেকে দ্রুত ডেটা পুনরুদ্ধার (retrieve) করার জন্য এটি একটি কার্যকর কৌশল।
-
ইনডেক্স ডেটার ফিজিক্যাল লোকেশন (physical location) সংরক্ষণ করে, যা ডাটাবেজকে পুরো টেবিল স্ক্যান না করে সরাসরি নির্দিষ্ট স্থানে যেতে সাহায্য করে।
-
এটি রেকর্ডকে উচ্চ বা নিম্ন ক্রমানুসারে সাজানোর কাজও করে, যেমন সর্ট করা হয়।
-
ডাটাবেজে কোনো রেকর্ড সংশোধন বা সংযোজন করলে ইনডেক্সও আপডেট হয়।
-
সর্টিংয়ের তুলনায় ইনডেক্সিং দ্রুততর, তাই বর্তমানে ডাটাবেজ রেকর্ড সাজানোর জন্য সর্ট না করে ইনডেক্স ব্যবহার করা হয়।
-
সূত্র:

0
Updated: 19 hours ago
নিচের কোনটি একটি ভুল IPv4 ঠিকানা?
Created: 1 week ago
A
256.1.1.1
B
100.64.0.1
C
198.51.100.23
D
172.31.255.255
তথ্য প্রযুক্তি
আইপি এড্রেস (IP Address)
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
IPv4 ঠিকানা ও বৈধতা
IPv4 ঠিকানা:
-
IPv4 হলো ৩২-বিটের সংখ্যা, যা সাধারণত চারটি অক্টেট (Octet) আকারে লেখা হয়, প্রতিটি ৮-বিটের।
-
প্রতিটি অক্টেটের মান হতে পারে 0–255।
-
উদাহরণ: 192.168.0.1
ভুল ঠিকানা:
-
“256.1.1.1” অবৈধ, কারণ প্রথম অক্টেট 256, যা 0–255 সীমার বাইরে।
-
অন্যান্য ঠিকানা যেমন 100.64.0.1, 198.51.100.23, 172.31.255.255 বৈধ।
আইপি অ্যাড্রেসের ধরন:
-
ডটেড ডেসিমেল নোটেশন: 192.168.15.5
-
হেক্সাডেসিম্যাল নোটেশন: CO.A8.0F.05
-
বাইনারি নোটেশন: 11000000.10101000.00001111.00000101
IPv4 vs IPv6:
-
IPv4: ৩২ বিট, চারটি অক্টেট।
-
IPv6: ১২৮ বিট, ২¹²⁸ ডিভাইস সনাক্ত করতে সক্ষম।
উত্তর: ক) 256.1.1.1
উৎস: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, এসএসসি প্রোগ্রাম, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস কোনগুলি?
Created: 14 hours ago
A
কম্পাইলার, ইন্টারপ্রেটার, ডিবাগার
B
মেশিন কোড, অ্যাসেম্বলি, জাভা
C
হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক
D
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
প্রোগ্রাম ডিজাইনের প্রধান টুলস:
অ্যালগরিদম, ফ্লোচার্ট, সুডো কোড
১. অ্যালগরিদম (Algorithm)
-
কোনো সমস্যা সমাধানের ধাপে ধাপে যুক্তিসম্মত নির্দেশাবলী লিখে তৈরি প্রক্রিয়া।
-
প্রোগ্রাম রচনা ও কার্যকর করার জন্য ধাপসমূহের পর্যায়ক্রমিক লিপিবদ্ধকরণ।
-
কম্পিউটারের সাহায্যে সমস্যার সমাধান করার ক্ষেত্রে অ্যালগরিদমের গুরুত্ব অপরিসীম।
২. ফ্লোচার্ট (Flowchart)
-
প্রোগ্রাম বা তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ধাপসমূহ চিত্রের মাধ্যমে প্রদর্শন করার পদ্ধতি।
-
সাংকেতিক চিহ্ন ও বর্ণনা ব্যবহার করে ধাপগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে দেখানো হয়।
-
এটি মূলত অ্যালগরিদমের চিত্ররূপ, যা সমস্যা সমাধানের প্রক্রিয়া সহজে বোঝায়।
৩. সুডো কোড (Pseudo Code)
-
প্রোগ্রামিংয়ের মতো লেখা শব্দভিত্তিক নির্দেশাবলী, যা বাস্তব প্রোগ্রাম নয় কিন্তু ধারাবাহিকভাবে সমস্যার সমাধান দেখায়।
-
প্রায়শই অ্যালগরিদমের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
-
সাধারণত ইংরেজিতে লেখা হয় এবং বাস্তব কোডের মতোই ধাপগুলো উপস্থাপন করে।

0
Updated: 14 hours ago