রিলেশনাল ডাটাবেজে কোন ধরণের সম্পর্কের ফলে একটি প্যারেন্ট রেকর্ডের সাথে একাধিক চাইল্ড রেকর্ড যুক্ত থাকতে পারে?
A
One-to-one
B
Many-to-many
C
Self-referencing
D
One-to-many
উত্তরের বিবরণ
রিলেশনাল ডাটাবেজে One-to-many সম্পর্কের মাধ্যমে একটি প্যারেন্ট রেকর্ড একাধিক চাইল্ড রেকর্ডকে রেফার করতে পারে, যা ডাটার সংযোগ ও ব্যবস্থাপনাকে সহজ করে। ডাটাবেজ রিলেশন, রিলেশনের প্রকারভেদ এবং প্রতিটি রিলেশনের উদাহরণ নিচে দেওয়া হলো:
-
ডাটাবেজ রিলেশন:
-
বিভিন্ন ডাটা ফাইল থেকে ডাটা নিয়ে কাজ করার জন্য যে সংযোগ স্থাপন করা হয় তাকে ডাটাবেজ রিলেশন বলা হয়।
-
-
রিলেশনের প্রকারভেদ:
-
একাধিক ডাটা ফাইলের মধ্যে উপাত্ত প্রক্রিয়াকরণের প্রয়োজনে প্রাইমারি কী ফিল্ডের ভিত্তিতে রিলেশন স্থাপন করা যায়।
-
ডাটাবেজের অন্তর্গত ডাটা ফাইলের মধ্যকার রিলেশনকে চার ভাগে ভাগ করা যায়।
-
-
Many to One রিলেশন:
-
যদি কোন একটি ফাইলের একাধিক রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন তাদের মধ্যকার রিলেশনকে Many to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: Home ডাটাবেজে Child ফাইলের একাধিক রেকর্ড Parent ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে।
-
-
One to One রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অপর এক বা একাধিক ফাইলের একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন তাদের মধ্যে স্থাপিত রিলেশনকে One to One রিলেশন বলা হয়।
-
উদাহরণ: কলেজ ডাটাবেজের Exam ফাইলের একটি রেকর্ড Personal ফাইলের কেবল একটি রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত হতে পারে।
-
-
One to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একটি ফাইলের একটি রেকর্ড অন্য এক বা একাধিক ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত থাকে, তখন One to Many রিলেশন তৈরি করা সম্ভব।
-
উদাহরণ: Business Center ডাটাবেজে Sales ফাইলের একটি রেকর্ড বিক্রেতাদের তথ্যের জন্য এবং Customer ফাইলের একাধিক রেকর্ড ক্রেতাদের তথ্যের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে।
-
-
Many to Many রিলেশন:
-
যদি কোন ডাটাবেজের একাধিক ডাটা ফাইলের প্রত্যেকটির একটি রেকর্ড অপর ফাইলের একাধিক রেকর্ডের সঙ্গে সম্পর্কিত হয়, তখন Many to Many রিলেশন সৃষ্টি হয়।
-
Many to Many রিলেশন তৈরি করতে হলে তৃতীয় একটি টেবিল তৈরি করতে হয়, যাকে জাংশন টেবিল বলা হয়।
-
জাংশন টেবিলটি One to Many রিলেশনের মতো কাজ করে।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago
F5 কী সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারে কী জন্য ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 week ago
A
পেজ রিফ্রেশ/রিলোড করা
B
নতুন ট্যাব খোলা
C
ব্রাউজার বন্ধ করা
D
ডেভেলপার টুলস খোলা
তথ্য প্রযুক্তি
ডিজিটাল কম্পিউটার
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
ব্রাউজার (Browser)
No subjects available.
উত্তর: ক) পেজ রিফ্রেশ/রিলোড করা
ব্যাখ্যা:
-
F5 কী সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারে বর্তমান পেজ রিফ্রেশ বা রিলোড করার জন্য ব্যবহার করা হয়।
-
এটি সার্ভার থেকে সর্বশেষ তথ্য নিয়ে পেজটি পুনরায় লোড করে, যা নতুন তথ্য দেখতে বা পেজে কোনো সমস্যা সমাধান করতে সহায়ক।
-
F5 চাপার মাধ্যমে ব্যবহারকারী ম্যানুয়ালি রিফ্রেশ করার ঝামেলা এড়াতে পারে।
অন্যান্য ফাংশন কী সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
-
F1: হেল্প মেনু খোলা
-
F2: ফাইল বা ফোল্ডারের নাম পরিবর্তন
-
F3: সার্চ সুবিধা
-
F4: শেষ অ্যাকশন পুনরাবৃত্তি
-
F6: কারসরকে অ্যাড্রেসবারে নিয়ে যাওয়া
-
F7: বানান ও ব্যাকরণ পরীক্ষা
-
F8: Safe Mode চালু করা
-
F9: কুয়ার্ক এক্সপ্রেসের মেজারমেন্ট টুলবার
-
F10: মেনুবার চালু করা
-
F11: ফুলস্ক্রিন মোড
-
F12: ভাষা পরিবর্তন (ইংরেজি ↔ বাংলা)
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 1 week ago
মেটা প্ল্যাটফর্মস কোন জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্মগুলোর অন্তর্ভুক্ত?
Created: 14 hours ago
A
টুইটার, স্ন্যাপচ্যাট
B
ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ
C
ইউটিউব, টিকটক
D
লিঙ্কডইন, পিন্টারেস্ট
মেটা প্ল্যাটফর্মস হলো একটি সামাজিক মাধ্যম জায়ান্ট, যা জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মালিক।
মেটা প্ল্যাটফর্মস-এর বৈশিষ্ট্য
-
ব্যবহারকারীদের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি পরিবেশে মিথস্ক্রিয়া করতে উৎসাহিত করে।
-
মূল কোম্পানি ফেসবুক, যা অক্টোবর ২০২১ সালে নাম পরিবর্তন করে মেটা প্ল্যাটফর্মস রাখে।
-
ফেব্রুয়ারি ২০২৩-এ Mark Zuckerberg ঘোষণা করেন যে কোম্পানি মেটাভার্স থেকে সরে এসে জেনারেটিভ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স-এর ওপর মনোযোগ দেবে।

0
Updated: 14 hours ago
মোবাইল ফোনের কোন প্রজন্ম থেকে গ্রাহকদের জন্য প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয়?
Created: 19 hours ago
A
দ্বিতীয় প্রজন্ম
B
তৃতীয় প্রজন্ম
C
চতুর্থ প্রজন্ম
D
কোনোটিই নয়
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য (Information)
তথ্য প্রযুক্তি
দ্বিতীয় প্রজন্ম Second Generation (১৯৬০-১৯৬৪ খ্রি.)
No subjects available.
দ্বিতীয় প্রজন্মের (2G) মোবাইল ফোন হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা ডিজিটাল রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে এবং প্রিপেইড পদ্ধতির সূচনা করে। এটি প্রথম প্রজন্মের অ্যানালগ প্রযুক্তির তুলনায় অনেক উন্নত সুবিধা প্রদান করে।
-
দ্বিতীয় প্রজন্মের মোবাইল ফোনের বৈশিষ্ট্য:
-
ডিজিটাল সিগন্যাল: প্রথম প্রজন্মের অ্যানালগ সিগন্যালের তুলনায় উন্নতমানের ডিজিটাল রেডিও সিগন্যাল ব্যবহৃত।
-
ডিজিটাল ডেটা ট্রান্সমিশন: সেমিকন্ডাক্টর প্রযুক্তি ও মাইক্রোওয়েভ ডিভাইসের অগ্রগতির ফলে সম্ভব হয়েছে।
-
উন্নত অডিও: ডিজিটাল মডুলেশন ব্যবহৃত।
-
সিগন্যাল এনকোডিং: FDMA, TDMA এবং CDMA পদ্ধতি ব্যবহৃত।
-
প্রিপেইড পদ্ধতি: সর্বপ্রথম এই প্রজন্মে চালু হয়।
-
আন্তর্জাতিক রোমিং: সীমিতমাত্রায় উপলব্ধ।
-
নেটওয়ার্ক প্রকার: শুরুর দিকে সার্কিট-সুইচড নেটওয়ার্ক ব্যবহৃত, পরে GPRS (2.5G) প্রযুক্তির মাধ্যমে ডেটার জন্য প্যাকেট-সুইচড নেটওয়ার্ক যুক্ত করা হয়।
-
মেসেজিং সেবা: এমএমএস এবং এসএমএস কার্যক্রম চালু হয়।
-
ডেটা ও ভয়েস: GSM পদ্ধতিতে উভয়ই প্রেরণ সম্ভব।
-
উৎস:

0
Updated: 19 hours ago