জাতিসংঘের সিডও (Convention on the Elimination of all forms of Discrimination Against Women)-এর Monitoring কমিটির চেয়ারপার্সন একজন বাঙালি মহিলা। তিনি কে?
A
সালামা সোবহান
B
সালমা খান
C
নাজমা চৌধুরী
D
হামিদা হোসেন
উত্তরের বিবরণ
[এটি তৎকালীন সাম্প্রতিক প্রশ্ন যা পরিবর্তনশীল। পরিবর্তনশীল তথ্যগুলো অনুগ্রহ করে সাম্প্রতিক তথ্য থেকে দেখে নিন। সাম্প্রতিক আপডেট তথ্য জানার জন্য Live MCQ ডাইনামিক ইনফো প্যানেল, সাম্প্রতিক সমাচার বা অথেনটিক সংবাদপত্র দেখুন। অপশনে সঠিক উত্তর না থাকায় প্রশ্নটি বাতিল করা হলো।]
CEDAW (Convention on the Elimination of All Forms of Discrimination Against Women) হলো নারীর প্রতি সব ধরনের বৈষম্য বিলোপে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত একটি ঐতিহাসিক সনদ। এটি নারী অধিকার সংরক্ষণে আন্তর্জাতিকভাবে একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে বিবেচিত।
গৃহীত ও কার্যকর হওয়ার তারিখ:
-
গৃহীত হয়: ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭৯
-
কার্যকর হয়: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯৮১
গঠন ও কাঠামো:
-
পরিচ্ছেদ (Parts): ৬টি
-
ধারা (Articles): মোট ৩০টি
-
কমিটি সদস্য সংখ্যা: ২৩ জন আন্তর্জাতিক নারী অধিকার বিশেষজ্ঞ
বাংলাদেশ ও CEDAW:
-
বাংলাদেশ এই সনদ অনুমোদন করে: ৪ নভেম্বর, ১৯৮৪
-
বাংলাদেশি প্রথম সদস্য: সালমা খান
-
দ্বিতীয় সদস্য: ফেরদৌস আরা বেগম
👩⚖️ বর্তমান নেতৃত্ব:
-
চেয়ারপারসন (২০২৪ অনুযায়ী): আনা পেলেজ নারভেজ
CEDAW-এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
-
গৃহস্থালি নির্যাতন রোধ
-
নারীর প্রজনন অধিকার রক্ষা
-
রাজনৈতিক ও আইনগত অধিকারে সমতা
-
নারীদের প্রতি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য দূরীকরণ
বিশেষ দিন:
-
৩ সেপ্টেম্বর: আন্তর্জাতিক CEDAW দিবস হিসেবে পালিত হয়
🔗 উল্লেখ্য, এই সনদটি জাতিসংঘের একটি অগ্রণী পদক্ষেপ যা বৈশ্বিকভাবে নারী-পুরুষ সমতার ভিত্তি প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সাম্প্রতিক তথ্য জানতে বিশ্বসংশ্লিষ্ট সংবাদ মাধ্যম, ইউএন ওয়েবসাইট ও Live MCQ প্যানেলের সহায়তা নিতে অনুরোধ করা হচ্ছে।

0
Updated: 2 months ago
জাতিসংঘের সদর দপ্তর কোথায় অবস্থিত?
Created: 1 month ago
A
জেনেভা
B
নিউইয়র্ক
C
হেগ
D
প্যারিস
জাতিসংঘ হলো বিশ্বের বৃহত্তম ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক সংস্থা, যা বিশ্বশান্তি, নিরাপত্তা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করে। এটি জাতিপুঞ্জের (League of Nations) উত্তরসূরী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।
প্রতিষ্ঠাকালীন ইতিহাস:
-
সনদ স্বাক্ষর: ২৬ জুন ১৯৪৫
-
প্রতিষ্ঠা দিবস: ২৪ অক্টোবর ১৯৪৫
-
স্থান: সানফ্রান্সিসকো, যুক্তরাষ্ট্র
-
প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যসংখ্যা: ৫১টি দেশ
-
বর্তমান সদস্য সংখ্যা: ১৯৩টি
-
সর্বশেষ সদস্য রাষ্ট্র: দক্ষিণ সুদান
প্রশাসনিক ও সাংগঠনিক তথ্য:
-
সদর দপ্তর: ম্যানহাটন, নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
-
বর্তমান মহাসচিব: আন্তোনিও গুতেরেস
-
দাপ্তরিক ভাষা (৬টি):
-
ইংরেজি
-
ফ্রেঞ্চ
-
চীনা
-
রুশ
-
স্প্যানিশ
-
আরবি
-
-
কার্যকরী দাপ্তরিক ভাষা (২টি): ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ
-
স্থায়ী পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র (২টি):
-
ভ্যাটিকান সিটি
-
ফিলিস্তিন
-
জাতিসংঘের ছয়টি প্রধান অঙ্গসংস্থা:
-
সাধারণ পরিষদ
-
নিরাপত্তা পরিষদ
-
অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ
-
আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালত
-
অছি পরিষদ
-
জাতিসংঘ সচিবালয়
তথ্যসূত্র: জাতিসংঘের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট

0
Updated: 1 month ago
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন -
Created: 4 days ago
A
ভিক্টরিয়া নুল্যান্ড
B
আনালেনা বায়েরবোক
C
ফিলেমন ইয়াং
D
তিজ্জানি মোহাম্মদ-বান্ডে
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ও ৮০তম অধিবেশনের সভাপতি
-
৮০তম অধিবেশনের সভাপতি: আনালেনা বায়েরবোক (Annalena Baerbock)
-
জার্মানির প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
-
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে দায়িত্ব গ্রহণ করবেন।
-
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ (General Assembly):
-
জাতিসংঘের প্রধান অঙ্গ সংস্থা।
-
সকল সদস্য রাষ্ট্র (বর্তমানে ১৯৩টি) এর প্রতিনিধিত্ব থাকে।
-
বাৎসরিক অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়, যা সাধারণ অধিবেশন নামে পরিচিত।
-
সংবিধানের চতুর্থ অধ্যায় (৯–২২ অনুচ্ছেদ) এ সাধারণ পরিষদ সম্পর্কিত নির্দেশনা রয়েছে।
পূর্ববর্তী সভাপতি:
-
৭৯তম অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন ফিলেমন ইয়াং, ক্যামেরুনের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

0
Updated: 4 days ago
জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য কয়টি?
Created: 1 day ago
A
১১
B
১৫
C
১৭
D
২১
সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (SDG) হলো ২০১৫ সালে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন সম্মেলনে নির্ধারিত একটি আন্তর্জাতিক কাঠামো, যা বিশ্বের সকল দেশের জন্য ২০৩০ সালের মধ্যে সামাজিক, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত উন্নয়ন নিশ্চিত করতে গৃহীত হয়।
এর মূল নীতি হলো “Leaving no one behind”, অর্থাৎ কারও পিছনে ফেলা হবে না। এই লক্ষ্যমাত্রাগুলো বাস্তবায়নের জন্য ১৭টি প্রধান লক্ষ্য এবং ১৬৯টি নির্দিষ্ট টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর মেয়াদকাল ২০১৬ থেকে ২০৩০ সাল পর্যন্ত এবং বাস্তবায়ন শুরু হয় ১ জানুয়ারি, ২০১৬ থেকে, যার শেষ তারিখ ৩১ ডিসেম্বর, ২০৩০।
এসডিজির ১৭টি মূল লক্ষ্যমাত্রা হলো:
-
দারিদ্র্য বিলোপ
-
ক্ষুধা মুক্তি
-
সুস্বাস্থ্য ও কল্যাণ
-
মানসম্মত শিক্ষা
-
লিঙ্গ সমতা
-
নিরাপদ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন
-
সাশ্রয়ী ও দূষণমুক্ত জ্বালানি
-
শোভন কাজ ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি
-
শিল্প, উদ্ভাবন ও অবকাঠামো
-
অসমতার হ্রাস
-
টেকসই নগর ও জনপদ
-
পরিমিত ভোগ ও উৎপাদন
-
জলবায়ু কার্যক্রম
-
জলজ জীবন
-
স্থলজ জীবন
-
শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান
-
অভীষ্ট অর্জনে অংশীদারিত্ব

0
Updated: 1 day ago