In which year was China forced to sign the Treaty of Nanking?
A
In 1842
B
In 1845
C
In 1832
D
In 1835
উত্তরের বিবরণ
নানকিং চুক্তি চীনের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা, যা চীনের সঙ্গে ব্রিটেনের আফিম যুদ্ধের পর স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির মাধ্যমে চীনের ওপর বিদেশি শক্তির প্রভাব বৃদ্ধি পায় এবং ব্রিটেনের বাণিজ্যিক স্বার্থ সুরক্ষিত হয়।
-
চীন ১৮৪২ সালে নানকিং চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।
-
চুক্তিটি আফিম যুদ্ধের পর স্বাক্ষরিত হয়।
-
আফিম যুদ্ধের কারণ ছিল চীনে আফিমের চোরাচালান।
উল্লেখযোগ্য পটভূমি
-
চীনা শাসকরা ১৮৩৯ সালে আফিম আমদানি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন।
-
ব্রিটিশরা আফিম আমদানিতে অব্যাহত থাকায় চীন ও ব্রিটেনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়।
-
যুদ্ধে চীনের পরাজয়ের পর ব্রিটেনের শর্ত মেনে চীনের পক্ষ থেকে নানকিং চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

0
Updated: 1 day ago
নিচের কোন চুক্তিটি যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটে অনুমোদিত হয়নি?
Created: 1 month ago
A
এবিএম চুক্তি (ABM)
B
সল্ট-১ চুক্তি (SALT-1)
C
সল্ট-২ চুক্তি (SALT-2)
D
স্টার্ট-২ চুক্তি (START-2)
SALT
- SALT-এর পূর্ণরূপ: Strategic Arms Limitation Talks।
- আলোচ্য বিষয়: কৌশলগত অস্ত্র সীমাবদ্ধতা।
- এই আলোচনা শুরু হয়েছিল ফিনল্যান্ডের রাজধানী হেলসিংকিতে।
- আলোচনার সময়: ১৯৬৯ সাল।
- পক্ষ: যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত ইউনিয়ন।
- দুইটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যা SALT-I ও SALT-II নামে পরিচিত।
- SALT-I চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল: ২৬ মে, ১৯৭২ সালে।
- SALT-II চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল: ১৮ জুন, ১৯৭৯ সালে।
উল্লেখ্য,
- ১৮ জুন, ১৯৭৯ মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার ও সোভিয়েত প্রেসিডেন্ট লিওনিদ ব্রেজনভের মধ্যে স্বাক্ষরিত SALT-2 চুক্তিটি মার্কিন সিনেটে অনুমোদন লাভ করেনি।
- ১৯৭৯ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন কর্তৃক আফগানিস্তান সৈন্য প্রেরণ করলে তার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট SALT-2 চুক্তিটি অনুমোদন করে নি।
অন্যদিকে,
- ABM Treaty (Anti Ballistic Missile ) ১৯৭২ সালের ৩ আগস্ট মার্কিন সিনেটে অনুমোদিত হয়।
- SALT-I (Strategic Arms Limitation Talks) ৩০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭২ মার্কিন সিনেটে অনুমোদন লাভ করে।
- START-2 (Strategic Arms Reduction Traty) চুক্তি মার্কিন সিনেটে অনুমোদিত হয় ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭ সালে।
উৎস: Arms Control Association ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago
ইসরাইল-প্যালেস্টাইন 'রোডম্যাপ' কর্মসূচির উদ্দেশ্য কি?
Created: 1 month ago
A
সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে স্বাধীন প্যালেস্টাইন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা
B
দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন
C
দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে অবাধ বাণিজ্য স্থাপন
D
দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সীমানা চিহ্নিতকরণ
নিকারাগুয়ার ‘কন্ট্রা’ বিদ্রোহীরা
নিকারাগুয়ার একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী ছিল ‘কন্ট্রা’, যারা দেশটির তৎকালীন বামপন্থি সরকারকে উৎখাতের উদ্দেশ্যে আন্দোলন চালায়। এই বিদ্রোহীদের পেছনে সরাসরি সমর্থন জুগিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।
ইসরায়েল-প্যালেস্টাইন শান্তি প্রক্রিয়া ও ‘অসলো চুক্তি’:
১৯৯৩ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে এক ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তিতে উপনীত হয় ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন।
যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের মধ্যস্থতায় এই সমঝোতায় পৌঁছান ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইতজাক রাবিন। চুক্তিটি ‘অসলো চুক্তি’ নামে পরিচিত হয়ে ওঠে। এতে ফিলিস্তিনিদের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দেন পিএলও পার্টির নেতা ইয়াসির আরাফাত।
চুক্তির মূল উদ্দেশ্য ছিল দীর্ঘদিনের সংঘাত বন্ধ করে শান্তিপূর্ণ উপায়ে দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে যাওয়া। যদিও হামাসসহ বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠী তখন থেকেই এই চুক্তির বিরোধিতা করে আসছে।
পরবর্তীতে, ফিলিস্তিনে একটি নির্বাচিত সরকার গঠনের পরিকল্পনা করা হয়, যারা পশ্চিম তীর ও গাজা অঞ্চল মিলিয়ে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পরিচালনা করবে। ফিলিস্তিনিদের পক্ষ থেকে বারবার দাবি জানানো হয়েছে যে, তাদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রের রাজধানী হতে হবে পূর্ব জেরুসালেম।
অসলো চুক্তির ধারাবাহিকতায় ১৯৯৫, ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের মধ্যে একাধিক দফায় আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর ২০০০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে প্রেসিডেন্ট ক্লিনটনের উদ্যোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী এহুদ বারাক ও ইয়াসির আরাফাতের মধ্যে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
২০০০ সালের সেপ্টেম্বরে ইসরায়েলি দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের নতুন এক আন্দোলন শুরু হয়, যা ‘দ্বিতীয় ইন্তিফাদা’ নামে পরিচিত। এই সহিংস পরিস্থিতি ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থায়ী ছিল।
২০০৩ সালে, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং জাতিসংঘের যৌথ উদ্যোগে একটি ‘রোডম্যাপ’ ঘোষণা করা হয়। এর লক্ষ্য ছিল, সহিংসতা বন্ধ করে ২০০৫ সালের মধ্যে শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের পথ সুগম করা।
তথ্যসূত্র:
১. বিবিসি বাংলা (প্রকাশিত: ৯ অক্টোবর ২০২৩)
২. ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব স্টেট (.gov)

0
Updated: 1 month ago
START-2 কী?
Created: 1 month ago
A
টিভিতে সম্প্রচারিত একটি সিরিয়াল
B
বাণিজ্য সংক্রান্ত একটি চুক্তি
C
কৌশলগত অস্ত্র হ্রাস সংক্রান্ত চুক্তি
D
এর কোনোটিই নয়
START চুক্তি
-
START অর্থাৎ Strategic Arms Reduction Treaty, একটি কৌশলগত অস্ত্র হ্রাস সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক চুক্তি।
-
এই চুক্তিটি যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়।
-
এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিল কৌশলগত অস্ত্রের পরিমাণ হ্রাস ও নিয়ন্ত্রণ করা।
-
START-1 চুক্তির স্বাক্ষর হয় ৩১ জুলাই ১৯৯১ সালে।
-
এরপর START-2 চুক্তিতে স্বাক্ষর হয় ৩ জানুয়ারি ১৯৯৩ সালে।
সূত্র: U.S. Department of State এর সরকারি ওয়েবসাইট।

0
Updated: 1 month ago