কোনটি একই সাথে ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস হিসেবে কাজ করে?
A
হেডফোন
B
জয়স্টিক
C
গ্রাফিক্স প্যাড
D
মডেম
উত্তরের বিবরণ
Modem (Modulator–Demodulator)
- 
একটি বিশেষ ডিভাইস, যা কম্পিউটারকে ইন্টারনেট বা নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে। 
- 
এটি Input ও Output উভয় কাজই করে। - 
Modulation → ডিজিটাল সিগন্যাল → অ্যানালগ সিগন্যাল (Output)। 
- 
Demodulation → অ্যানালগ সিগন্যাল → ডিজিটাল সিগন্যাল (Input)। 
 
- 
ইনপুট ডিভাইস
- 
যেসব ডিভাইস দিয়ে কম্পিউটারে তথ্য বা কমান্ড দেওয়া হয়। 
- 
উদাহরণ: কী-বোর্ড, মাউস, মাইক্রোফোন, স্ক্যানার, ওয়েবক্যাম, জয়স্টিক, লাইট পেন, গ্রাফিক্স প্যাড, অপটিকাল রিডার, OCR ইত্যাদি। 
আউটপুট ডিভাইস
- 
যেসব ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটার থেকে তথ্য পাওয়া যায়। 
- 
উদাহরণ: মনিটর, প্রিন্টার, প্রজেক্টর, স্পিকার, হেডফোন, প্লটার ইত্যাদি। 
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস
- 
যেসব ডিভাইস ইনপুট ও আউটপুট উভয় কাজ করে। 
- 
উদাহরণ: - 
পেনড্রাইভ (ডাটা পড়া ও লেখা দুইই সম্ভব) 
- 
টাচ স্ক্রিন (কমান্ড দেওয়া ও আউটপুট দেখা) 
- 
মডেম (Modulation ও Demodulation) 
 
- 
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি হার্ডডিস্কের ধরন নয়?
Created: 1 month ago
A
IDE/PATA
B
SATA
C
SCSI
D
USB
USB হার্ডডিস্কের ধরন নয়।
হার্ডডিস্ক (Hard Disk):
- হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
- হার্ডডিস্কে রক্ষিত তথ্যসমূহ সহজে নষ্ট হয় না বলে প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ এবং গুরুত্বপূর্ণ তথাসমূহ হার্ডডিস্কে সংরক্ষণ করা হয়।
- ডিস্কটি অধিক ধারণক্ষম বিধায় এখানে অনেক তথ্য সংরক্ষণ করা যায়।
- যে ডিভাইসের সাহায্যে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive) বা সংক্ষেপে HDD বলে।
- হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো তথ্য লিখন ও পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
বিভিন্ন ধরনের হার্ডডিস্ক ড্রাইভ:
- কম্পিউটারের হার্ডডিস্ককে প্রধানত চার ভাগে ভাগ করা যায়। এগুলো হলো:
1. আইডিই বা পাটা (IDE/PATA) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
2. সাটা (SATA) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
3. স্ক্যাজি (SCSI) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ,
4. সাস (SAS) হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ।
উৎস: কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি-2, এসএসসি ও দাখিল (ভোকেশনাল)।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
কোনটি ইনপুট ডিভাইস নয়?
Created: 3 weeks ago
A
প্লটার
B
ডিজিটাইজার
C
লাইটপেন
D
ট্র্যাকবল
প্লটার একটি আউটপুট ডিভাইস, এটি কম্পিউটারের ডিজিটাল তথ্যকে বড় আকারের কাগজে ছবি, গ্রাফ বা নকশা আকারে অঙ্কন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি কোনো ইনপুট ডিভাইস নয়। অন্যদিকে, ডিজিটাইজার, লাইটপেন এবং ট্র্যাকবল ইনপুট ডিভাইস। ডিজিটাইজার হল একটি ট্যাবলেটের মতো ডিভাইস যা ব্যবহারকারীর অঙ্কন বা নকশাকে ডিজিটাল ফরম্যাটে রূপান্তর করে। লাইটপেন একটি সেন্সিটিভ পেন যা সরাসরি স্ক্রিনে টাচের মাধ্যমে ইনপুট দেয়। ট্র্যাকবল একটি বল এবং বোতামের মাধ্যমে কন্ট্রোল সরবরাহ করে, যা মাউসের মতো কাজ করে। তাই শুধুমাত্র প্লটার কম্পিউটারের আউটপুট প্রদর্শনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ইনপুট ডিভাইস:
- 
যে যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে আমরা কম্পিউটারকে নির্দেশ দিই বা তথ্য দিই, সেগুলো ইনপুট ডিভাইস। 
- 
এদের মাধ্যমে কম্পিউটার ডেটা গ্রহণ করে। 
ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ:
- 
কি-বোর্ড (Keyboard) 
- 
ওএমআর (OMR) 
- 
মাউস (Mouse) 
- 
ওসিআর (OCR) 
- 
ট্র্যাকবল (Trackball) 
- 
স্ক্যানার (Scanner) 
- 
জয়স্টিক (Joystick) 
- 
ডিজিটাইজার (Digitizer) 
- 
টাচ স্ক্রিন (Touch Screen) 
- 
লাইটপেন (Lightpen) 
- 
বার কোড রিডার (Bar Code Reader) 
- 
গ্রাফিক্স প্যাড (Graphics Pad) 
- 
পয়েন্ট অফ সেল (Point-of-Sale) 
- 
ডিজিটাল ক্যামেরা (Digital Camera) 
আউটপুট ডিভাইস:
- 
কম্পিউটারে প্রক্রিয়াজাত ডেটা থেকে পাওয়া ফলাফল বা তথ্যকে আউটপুট বলা হয়। 
আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ:
- 
মনিটর (Monitor) 
- 
প্রিন্টার (Printer) 
- 
প্লটার (Plotter) 
- 
স্পিকার (Speaker) 
- 
মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর (Multimedia Projector) 
- 
ইমেজ সেটার (Image Setter) 
- 
হেডফোন (Headphone) 
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইস:
- 
কিছু ডিভাইস কম্পিউটারে ইনপুট ও আউটপুট উভয় কাজে ব্যবহার করা যায়। 
ইনপুট-আউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ:
- 
হার্ডডিস্ক 
- 
সিডি বা ডিভিডি 
- 
পেনড্রাইভ 
- 
টাচ স্ক্রিন 
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 3 weeks ago
স্মার্টফোনে NFC ব্যবহার করে কী করা যায়?
Created: 1 month ago
A
দীর্ঘ-দূরত্ব ডেটা ট্রান্সফার
B
কন্ট্যাক্টলেস পেমেন্ট
C
স্যাটেলাইট কল
D
লং-রেঞ্জ ওয়াই-ফাই
NFC (Near Field Communication) হলো একটি শর্ট-রেঞ্জ ওয়্যারলেস প্রযুক্তি (সাধারণত 4 সেমি-এর কম দূরত্বে কাজ করে)। এর মাধ্যমে স্মার্টফোন বা ডিভাইসের মধ্যে খুব কাছাকাছি অবস্থায় কন্ট্যাক্টলেস পেমেন্ট (Google Pay, Apple Pay ইত্যাদি) করা যায়।
NFC:
- NFC এর পূর্ণরুপ Near Field Communication.
- NFC হচ্ছে তারবিহীন যোগাযোগ প্রযুক্তির নাম।
- NFC হলো রেডিও সিগন্যাল ব্যবহার করে খুব কাছাকাছি দূরত্বের দুইটি ডিভাইস বা বস্তুর পরস্পর নিজেদের মধ্যে তারবিহীন ডেটা যোগাযোগ করার এক সেট প্রটোকল।
- এটা ৪ সেন্টিমিটার সর্বোচ্চ ১০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত কার্যকর থাকে।
- এই প্রটোকল ব্যবহার করে সর্বোচ্চ ৪২৪ কিলোবিট/সেকেন্ড গতিতে ডেটা বিনিময় করা যায়।
- ২০০৪ সালে সনি, নকিয়া ও ফিলিপস কর্তৃক সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল হচ্ছে NFC.
- এটি RFID (Radio Frequency Identification) প্রযুক্তি ব্যবহার করে ১৩.৫৬ মেগাহার্টজ ব্যান্ডে ডাটা যোগাযোগ করে।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago