“ওয়ার্ম (Worm)” এর বৈশিষ্ট্য কোনটি?
A
ফাইল সংযুক্ত হয়ে ছড়ায়
B
নেটওয়ার্কের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ছড়ায়
C
ব্যবহারকারীকে ফাঁদে ফেলে তথ্য নেয়
D
হার্ডওয়্যার ড্রাইভার বদলায়
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
Worm হলো এক ধরনের Self-Replicating Malware, যা ব্যবহারকারীর কোনো কাজ ছাড়াই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এটি ভাইরাসের মতো ফাইলের সাথে যুক্ত হয়ে ছড়ায় না।
ম্যালওয়্যার (Malware) শব্দটি "Malicious Software" থেকে এসেছে, যার অর্থ ক্ষতিকর সফটওয়্যার।
- এটি এমন একটি প্রোগ্রাম বা কোড, যা কম্পিউটার, নেটওয়ার্ক বা ডিভাইসে ক্ষতি করতে, তথ্য চুরি করতে বা নিয়ন্ত্রণ নিতে ডিজাইন করা হয়।
বিভিন্ন ধরনের ম্যালওয়্যার:
ভাইরাস (Virus): ফাইলের সাথে সংযুক্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে।
ওয়ার্ম (Worm): নিজে নিজেই ছড়ায়, অন্য ফাইলের প্রয়োজন হয় না।
র্যানসমওয়্যার (Ransomware): ফাইল এনক্রিপ্ট করে মুক্তিপণ চায়।
স্পাইওয়্যার (Spyware): ব্যবহারকারীর কার্যকলাপ গোপনে নজরদারি করে।
ট্রোজান হর্স (Trojan Horse): সাধারণ প্রোগ্রামের ছদ্মবেশে ক্ষতিকর কোড চালায়।
অ্যাডওয়্যার (Adware): বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পরা ম্যালওয়্যার।

0
Updated: 7 hours ago
১ গিগাবাইট = ?
Created: 5 days ago
A
১০২৪ মেগাবাইট
B
১০০০ টেরাবাইট
C
১০২৪ কিলোবাইট
D
১০২৪ বাইট
১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
বিট ও বাইট:
- বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতিতে ০ অথবা ১ অংককে বিট বলে।
- বিট ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক
- ডেটা ও তথ্য পরিমাপের জন্য বিট একক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
পরিমাপ:
- ১ নিবল = ৪ বিট।
- ১ বাইট = ৮ বিট।
- ১ কিলোবিট = ১০০০ বিট।
- ১ মেগাবিট = ১০০০ কিলোবিট।
- ১ গিগাবিট = ১০০০ মেগাবিট।
- ১ টেরাবিট = ১০০০ গিগাবিট।
- ১ কিলোবাইট = ১০২৪ বাইট।
- ১ মেগাবাইট = ১০২৪ কিলোবাইট।
- ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট।
- ১ টেরাবাইট = ১০২৪ গিগাবাইট।
- ১ পেটাবাইট = ১০২৪ টেরাবাইট।
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, সঠিক তথ্য: ১ গিগাবাইট = ১০২৪ মেগাবাইট
বিট ও বাইট
-
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
-
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
-
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
বিট (Bit): বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির একক, যা ০ বা ১ হতে পারে।
বাইট (Byte): ৮ বিট সমান।
বিট হলো ডেটা কমিউনিকেশনের মৌলিক একক।
ডেটা পরিমাপের একক
একক | সমান |
---|---|
১ নিবল | ৪ বিট |
১ বাইট | ৮ বিট |
১ কিলোবিট (Kb) | ১০০০ বিট |
১ মেগাবিট (Mb) | ১০০০ কিলোবিট |
১ গিগাবিট (Gb) | ১০০০ মেগাবিট |
১ টেরাবিট (Tb) | ১০০০ গিগাবিট |
১ কিলোবাইট (KB) | ১০২৪ বাইট |
১ মেগাবাইট (MB) | ১০২৪ কিলোবাইট |
১ গিগাবাইট (GB) | ১০২৪ মেগাবাইট |
১ টেরাবাইট (TB) | ১০২৪ গিগাবাইট |
১ পেটাবাইট (PB) | ১০২৪ টেরাবাইট |
উৎস:
১। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান
২। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমানএকাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, মাহবুবুর রহমান।

0
Updated: 5 days ago
সেলুলার টপোলজিতে প্রতিটি সেলে কোন ডিভাইসটি মোবাইল ডিভাইসগুলোর সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে?
Created: 5 days ago
A
হাব
B
সুইচ
C
রাউটার
D
বেস স্টেশন
সেলুলার টপোলজি (Cellular Topology)
-
সংজ্ঞা:
সেলুলার টপোলজি হলো একটি যোগাযোগ ব্যবস্থা, যেখানে বৃহৎ ভৌগোলিক এলাকাকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করা হয়, যেগুলোকে "সেল" বা কোষ বলা হয়। -
মূল বৈশিষ্ট্য:
-
প্রতিটি সেলে একটি বেস স্টেশন থাকে যা সেই এলাকার মোবাইল বা পোর্টেবল ডিভাইসের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে।
-
একটি নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি একাধিক সেলে পুনরায় ব্যবহার করা যায়, ফলে নেটওয়ার্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-
কল চলাকালীন মোবাইল ডিভাইস যখন একটি সেল থেকে অন্য সেলে যায়, কলটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন সেলের বেস স্টেশনে স্থানান্তরিত হয়; এই প্রক্রিয়াকে হ্যান্ডঅফ (Handoff) বলা হয়।
-
চাহিদা বাড়লে সেলগুলোকে আরও ছোট করে বিভক্ত করা যায়।
-
-
সেলুলার সিস্টেমের সুবিধা:
-
ভৌগোলিকভাবে বড় এলাকার জন্য উপযুক্ত।
-
ফ্রিকোয়েন্সি পুনর্ব্যবহারের মাধ্যমে স্পেকট্রাল দক্ষতা বৃদ্ধি।
-
অসংখ্য গ্রাহককে একযোগে পরিষেবা দেওয়া সম্ভব।
-
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 5 days ago
ফায়ারওয়াল কি?
Created: 6 days ago
A
একটি ইমেইল সার্ভিস ব্যবস্থা
B
একটি নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা
C
একটি অপারেটিং সিস্টেম
D
একটি ডাটাবেজ সিস্টেম
ফায়ারওয়াল – একটি নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা
-
ফায়ারওয়াল (Firewall) হলো একটি শক্তিশালী কম্পিউটার সুরক্ষা প্রণালী, যা কম্পিউটার ডিভাইস এবং নেটওয়ার্ককে হ্যাকার, ম্যালওয়্যার এবং ভাইরাস থেকে সুরক্ষা প্রদান করে।
-
এটি কম্পিউটারে ভাইরাস প্রবেশ প্রতিরোধ করে এবং একটি কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ভাইরাসের স্থানান্তর রোধ করে।
-
হ্যাকারদের অনুরোধ ব্লক করে ফায়ারওয়াল কম্পিউটার ও নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা বজায় রাখে।
ফায়ারওয়ালের মূল কাজ:
-
নির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে নেটওয়ার্ক সংযোগ (ওয়েবসাইট, ইমেইল, ফাইল ট্রান্সফার) অনুমোদন বা ব্লক করা।
-
অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক ও ব্যক্তিগত/সংবেদনশীল তথ্য সুরক্ষা করা।
-
নেটওয়ার্ক ট্রাফিকের তথ্য লগ আকারে সংরক্ষণ, যা প্রশাসককে আক্রমণ বোঝা ও প্রতিরোধে সহায়তা করে।
উৎস: ব্রিটানিকা

0
Updated: 6 days ago