কম্পিউটারের Virtual Memory বলতে কী বোঝায়?
A
Cache Memory-এর অংশ যা দ্রুত ডেটা সংরক্ষণ করে
B
গ্রাফিক্স কার্ডের ভেতরে থাকা Video RAM
C
বাহ্যিক স্টোরেজ ডিভাইস (CD/DVD)-এ থাকা মেমরি
D
হার্ডডিস্ক বা SSD-এর একটি অংশ, যা অতিরিক্ত RAM-এর মতো ব্যবহৃত হয়
উত্তরের বিবরণ
◉ Virtual Memory হলো এমন একটি প্রযুক্তি, যেখানে কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক বা SSD-এর একটি অংশকে সাময়িকভাবে RAM-এর সম্প্রসারণ (extension) হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যখন RAM পূর্ণ হয়ে যায়, তখন অপারেটিং সিস্টেম কম ব্যবহৃত ডেটা RAM থেকে ডিস্কে সরিয়ে রাখে এবং প্রয়োজনে আবার ফিরিয়ে আনে।
ভার্চুয়াল মেমরি:
- ভার্চুয়াল মেমরি (Virtual Memory) হলো কম্পিউটার সিস্টেমের একটি প্রযুক্তি যা প্রধান মেমরির (RAM) সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার জন্য ব্যবহৃত হয়।
- এটি এমন একটি ব্যবস্থা, যেখানে হার্ড ড্রাইভের একটি অংশকে অস্থায়ীভাবে RAM হিসেবে ব্যবহার করা হয়, যাতে একসাথে আরও বেশি প্রোগ্রাম চালানো যায়।
- অপারেটিং সিস্টেম নিজেই ঠিক করে কোন অংশ RAM-এ থাকবে আর কোন অংশ হার্ড ড্রাইভে যাবে।
- যখন RAM পূর্ণ হয়ে যায়, তখন কম ব্যবহার হওয়া ডেটাগুলো হার্ড ড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট অংশে (page file/swap space) পাঠানো হয়।
- প্রয়োজনে আবার সেই ডেটা RAM-এ ফিরিয়ে আনা হয়। এই পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যবহারকারীর অজান্তেই ঘটে।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
ক্লাউড কম্পিউটিংয়ে Hypervisor মূলত কোন কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়?
Created: 1 month ago
A
সার্ভারের হার্ডওয়্যার রক্ষণাবেক্ষণ করা
B
নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথ বৃদ্ধি করা
C
ডেটা ব্যাকআপ ও রিকভারি করা
D
একাধিক ভার্চুয়াল মেশিন তৈরি ও নিয়ন্ত্রণ করা
Hypervisor হলো একটি বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার বা ফার্মওয়্যার যা একাধিক ভার্চুয়াল মেশিন (VM) তৈরি ও পরিচালনা করে। এটি একটি ফিজিক্যাল সার্ভারের হার্ডওয়্যার রিসোর্স যেমন CPU, RAM, Storage ইত্যাদি ভাগ করে বিভিন্ন ভার্চুয়াল মেশিনকে ব্যবহার করতে দেয়।
ক্লাউড কম্পিউটিং:
- ক্লাউড কম্পিউটিং হচ্ছে কম্পিউটার রিসোর্স যেমন- কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক ডিভাইস প্রভৃতি ব্যবহার করে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে কোনো সার্ভিস বা সেবা প্রদান করা।
- ২০০৬ সালে বিশ্ব বিখ্যাত আমাজন ওয়েব সার্ভিস বাণিজ্যিকভাবে ক্লাউড কম্পিউটিং এর ব্যবহার শুরু করে।
ক্লাউড কম্পিউটিং এর বৈশিষ্ট্য:
- On-demand self-service,
- Broad network access,
- Limited customization,
- resource pooling,
- rapid elasticity,
- measured service.
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ক্লাউড কম্পিউটিং এ HaaS-এর উদ্দেশ্য কী?
Created: 1 month ago
A
ব্যবহারকারীদের প্রসেসিং ক্ষমতা এবং ডেটা স্টোরেজ দেওয়া
B
ব্যবহারকারীদের সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট টুল দেওয়া
C
ব্যবহারকারীদের নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
D
ব্যবহারকারীদের ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন চালানোর সুবিধা দেওয়া
সঠিক উত্তর : ক) ব্যবহারকারীদের প্রসেসিং ক্ষমতা এবং ডেটা স্টোরেজ দেওয়া।
ক্লাউড কম্পিউটিং (Cloud Computing):
ক্লাউড কম্পিউটিং হলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন সার্ভিস সরবরাহের পদ্ধতি।
যেমন:
SaaS (Software as a Service) – সফটওয়্যার সেবা:
ব্যবহারকারীদের বাইরে সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সরবরাহ করা হয়। এটি ব্যবসায়িক বা সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্য হতে পারে।
HaaS (Hardware as a Service) – হার্ডওয়্যার সেবা:
ব্যবহারকারীদের কম্পিউটার প্রসেসিং এবং ডেটা সংরক্ষণ সুবিধা দেওয়া হয়। ব্যবহারকারী তাদের নিজের অ্যাপ্লিকেশন চালাতে এবং ডেটা সংরক্ষণ করতে পারে।
PaaS (Platform as a Service) – প্ল্যাটফর্ম সেবা:
সফটওয়্যার ডেভেলপারদের জন্য রিমোট কম্পিউটিং ক্যাপাসিটি এবং সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট টুল সরবরাহ করা হয়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
কোনটি একটি প্যাসিভ স্নিফিং পদ্ধতি?
Created: 1 month ago
A
নেটওয়ার্কে নকল প্যাকেট পাঠানো
B
মধ্যবর্তী ব্যক্তির আক্রমণ (Man-in-the-middle attack)
C
ARP স্পুফিং
D
নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক মনিটর করা (পরিবর্তন ছাড়া)
প্যাসিভ স্নিফিং (Passive Sniffing)
প্যাসিভ স্নিফিং এমন একটি নেটওয়ার্ক পর্যবেক্ষণ পদ্ধতি যেখানে আক্রমণকারী কেবল তথ্য সংগ্রহ করে কিন্তু ট্র্যাফিককে পরিবর্তন বা হস্তক্ষেপ করে না। এটি সাধারণত নেটওয়ার্কে প্রেরিত ডেটা বা প্যাকেট পর্যবেক্ষণ করে তথ্য অর্জনের জন্য ব্যবহার করা হয়। প্রদত্ত অপশনগুলির মধ্যে, “নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক মনিটর করা (পরিবর্তন ছাড়া)” প্যাসিভ স্নিফিং-এর উদাহরণ। অন্য অপশনগুলো—নকল প্যাকেট পাঠানো, মধ্যবর্তী ব্যক্তির আক্রমণ বা ARP স্পুফিং—সবই সক্রিয় আক্রমণ বা ম্যানিপুলেশন অন্তর্ভুক্ত করে, যা প্যাসিভ স্নিফিং-এর সংজ্ঞার বাইরে। তাই সঠিক উত্তর হলো: ঘ) নেটওয়ার্ক ট্র্যাফিক মনিটর করা।
বিভিন্ন ধরণের সাইবার অপরাধ
১. স্নিফিং (Sniffing)
- 
ট্রান্সমিশন লাইন দিয়ে তথ্য যাওয়ার সময় হাতিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় স্নিফিং। 
২. ফিশিং (Phishing)
- 
ই-মেইল বা মেসেজের মাধ্যমে ব্যবহারকারীকে নকল বা ফেইক ওয়েবসাইটে নিয়ে কৌশলে তার বিশ্বস্ততা অর্জন করা এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করে নানা ধরনের বিপদে ফেলা। 
৩. স্প্যামিং (Spamming)
- 
অনাকাঙ্ক্ষিত বা অবাঞ্ছিত ই-মেইল কিংবা মেসেজ পাঠানোকে স্প্যামিং বলে। 
- 
যারা এই কাজ করে তাদেরকে স্প্যামার বলা হয়। 
৪. স্নিকিং (Sneaking)
- 
গোপনে বা সন্তর্পণে ব্যবহারকারীর চোখ এড়িয়ে কম্পিউটার বা নেটওয়ার্ক সিস্টেমে প্রবেশ করে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিজের আওতায় নিয়ে আসাকে স্নিকিং বলা হয়। 
তথ্যসূত্র: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি, প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago