গুগলের প্রধান সার্চ ইঞ্জিন অ্যালগোরিদমের নাম কী?
A
PageRank
B
EdgeRank
C
Timeline
D
NewsFeed
উত্তরের বিবরণ
PageRank হলো গুগলের মূল সার্চ ইঞ্জিন অ্যালগোরিদম, যা Larry Page এবং Sergey Brin (Google-এর প্রতিষ্ঠাতা) তৈরি করেছিলেন। এটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপেজের লিংক স্ট্রাকচার বিশ্লেষণ করে নির্ধারণ করে কোন পেজ কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
Google:
- ল্যারি পেইজ এবং সার্জে ব্রেইন ১৯৯৮ সালে আমেরিকান সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানি গুগল প্রতিষ্ঠা করেন।
- বর্তমান CEO: Sundar Pichai (Oct 2, 2015 - present)
- গুগল শব্দটির উৎপত্তি 'গুগোল' (googol) থেকে- যা একটি বিশেষ সংখ্যার নাম।
- গুগল ও আলফাবেটের কর্পোরেট হেডকোয়ার্টার কমপ্লেক্সের নাম হচ্ছে গুগলপ্লেক্স।
- গুগলপ্লেক্স মাউন্টেইন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়া, যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত।
- গুগলের সার্ভিসসমূহ: Google Nest, Drive, Google Maps, Google Workspace, Chrome, Gmail, Android, Google Assistant, YouTube, Google Keep, Google Meet, Google Photos, Chromebook, AdSense প্রভৃতি।
অন্যদিকে,
EdgeRank হলো Facebook-এর News Feed অ্যালগোরিদম।
Timeline ও NewsFeed সোশ্যাল মিডিয়া (Facebook)-এর সাথে সম্পর্কিত।

0
Updated: 7 hours ago
নিচের কোন কোম্পানি পাবলিক ক্লাউড সার্ভিস প্রদান করে?
Created: 1 day ago
A
Microsoft Azure
B
Nokia Networks
C
Nintendo Platform
D
Spotify Platform
সঠিক উত্তর: ক) Microsoft Azure
পাবলিক ক্লাউড (Public Cloud)
- পাবলিক ক্লাউড হলো এমন ক্লাউড যা সাধারণ জনগণের জন্য উন্মুক্ত।
- যে টাকা দেবে, সেই সার্ভিস পাবে, এমন ক্লাউডকে বলা হয় পাবলিক ক্লাউড।
- উদাহরণ: আমাজনের EC2।
- সুবিধা: যে কেউ এর সেবা নিতে পারে।
- অসুবিধা: একই জায়গায় একাধিক ক্লায়েন্টের আনাগোনার ফলে নিরাপত্তার সমস্যা হতে পারে।
- Microsoft, Google প্রভৃতি পাবলিক ক্লাউডের অবকাঠামো স্থাপন ও পরিচালনা করে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস প্রদান করে।
পাবলিক ক্লাউড সার্ভিস প্রদানকারী কোম্পানিগুলো হলো:
- Amazon Web Services (AWS),
- Microsoft Azure,
- Google Cloud Platform (GCP)।

0
Updated: 1 day ago
বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করা হয়?
Created: 5 days ago
A
Symmetric Key
B
Public-Key
C
Hashing Algorithm
D
Steganography
সঠিক উত্তর - খ) Public-Key।
বিটকয়েন (Bitcoin)
- বিটকয়েন হলো প্রথম, সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া এবং সবচেয়ে পরিচিত ক্রিপ্টোকারেন্সি।
- এটি একটি ডিজিটাল মুদ্রা, যা ২০০৯ সালে একজন নামহীন কম্পিউটার প্রোগ্রামার বা প্রোগ্রামারদের একটি দল তৈরি করেন।
- বিটকয়েনের মালিকরা বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্যবহার করে এটি অন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিতে, অথবা বাস্তব মুদ্রায় যেমন মার্কিন ডলার বা ইউরোতে বিনিময় করতে পারেন।
- এছাড়া বিভিন্ন বিক্রেতার কাছ থেকে পণ্য ও সেবা কেনাও সম্ভব।
- বিটকয়েন পাবলিক-কী ক্রিপ্টোগ্রাফি-র ওপর নির্ভরশীল, যেখানে ব্যবহারকারীদের একটি পাবলিক কী থাকে যা সবাই দেখতে পারে এবং একটি প্রাইভেট কী থাকে যা কেবল তাদের নিজস্ব কম্পিউটারে থাকে।
- বিটকয়েন লেনদেনে, বিটকয়েন গ্রহণকারীরা তাদের পাবলিক কী প্রেরণ করে প্রেরণকারীদের কাছে।
- প্রেরণকারীরা তাদের প্রাইভেট কী দিয়ে লেনদেনে সাইন করে এবং তারপর লেনদেনটি বিটকয়েন নেটওয়ার্কে প্রেরণ করা হয়।
- যাতে একই বিটকয়েন একাধিকবার খরচ না করা যায়, প্রতিটি লেনদেনের সময় ও পরিমাণ একটি লেজার ফাইলে সংরক্ষিত থাকে যা নেটওয়ার্কের প্রতিটি নোডে থাকে।
- ব্যবহারকারীদের পরিচয় আপেক্ষিকভাবে গোপন থাকে, তবে সবাই দেখতে পারে যে কোন বিটকয়েন কোথায় স্থানান্তরিত হয়েছে।

0
Updated: 5 days ago
Blockchain Technology-এর মূল বৈশিষ্ট্য কোনটি?
Created: 7 hours ago
A
কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত
B
বিকেন্দ্রীকরণ ও স্বচ্ছতা
C
তথ্য সহজেই পরিবর্তন করা সম্ভব
D
কোনোটিই নয়
Blockchain হলো একটি বিকেন্দ্রীভূত (Decentralized) লেজার সিস্টেম, যেখানে কোনো কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ যেমন ব্যাংক বা সরকার সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না। একবার তথ্য ব্লকে যুক্ত হলে সেটি পরিবর্তন করা প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়, যার ফলে এটি নিরাপদ এবং স্বচ্ছ লেনদেন ব্যবস্থার জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।
ব্লকচেইন:
-
প্রতিটি ব্লককে একটি অ্যাকাউন্ট ইউনিট হিসেবে ধরা যায়, যেখানে প্রতিটি লেনদেন চেইন আকারে সংরক্ষণ করা হয়।
-
প্রতিটি ব্লক Hashing প্রযুক্তি ব্যবহার করে শক্তিশালী নিরাপত্তা প্রদান করে, ফলে বাইরের কেউ তথ্য পরিবর্তন বা হস্তক্ষেপ করতে পারে না।
-
এটি তথ্য সংরক্ষণের একটি নিরাপদ ও উন্মুক্ত পদ্ধতি।
-
ডেটা ব্লকগুলো ধারাবাহিকভাবে সংযুক্ত থাকে, অর্থাৎ একটির পর আরেকটি চেইন আকারে যুক্ত হয়।
-
একটি সাধারণ ব্লকে থাকে:
১. Hash pointer (পূর্ববর্তী ব্লকের সাথে সংযোগ স্থাপন করার জন্য),
২. Timestamp (লেনদেনের সময় নির্দেশ করে),
৩. List of transactions (লেনদেনের তালিকা)। -
একমাত্র Genesis Block ছাড়া প্রতিটি ব্লকে পূর্ববর্তী ব্লকের সাথে সংযোগ থাকে।
-
ব্লকচেইনের প্রথম ব্লক, যাকে Genesis Block বলা হয়, ২০০৯ সালে তৈরি করা হয়েছিল।
Blockchain-এর মূল বৈশিষ্ট্য:
-
Decentralization – নিয়ন্ত্রণ ছড়িয়ে থাকে নেটওয়ার্কের অংশগ্রহণকারীদের মাঝে।
-
Transparency – সকল ব্যবহারকারী লেনদেন যাচাই করতে পারে।
-
Security – ক্রিপ্টোগ্রাফিক হ্যাশিং ব্যবহারের মাধ্যমে উচ্চমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়।
-
Immutability – একবার তথ্য যুক্ত হলে সেটি পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায় না।
আপনি চাইলে আমি Blockchain-এর ব্যবহারিক প্রয়োগ (যেমন: Cryptocurrency, Supply Chain Management, Voting System ইত্যাদি) সংক্ষেপে লিখে দিতে পারি। সেটা কি দেব?

0
Updated: 7 hours ago