আলোর ফ্লাক্সের একক কী?
A
লুমেন
B
ক্যান্ডেলা
C
লাক্স
D
স্টেরিডিয়ান
উত্তরের বিবরণ
আলোর ফ্লাক্স:
- কোন আলোর উৎস থেকে নির্দিষ্ট ক্ষেত্রফলের মধ্য দিয়ে, যে পরিমাণ আলোক শক্তি নির্গত হয় বা প্রবেশ করে, তাকে আলোর প্রবাহ বা আলোর ফ্লাক্স বলে।
- আলোর ফ্লাক্স পরিমাপের একক লুমেন।
- এক ক্যান্ডেলা দীপন ক্ষমতার কোন আলোক উৎস থেকে এক স্টেরেডিয়ান ঘনকোণে যে পরিমাণ আলোক ফ্লাক্স নির্গত হয় তাকে এক লুমেন (1 lm) বলে।
অন্যদিকে,
- দীপন মাত্রা পরিমাপের একক লাক্স। কোন পৃষ্ঠের প্রতি বর্গ মিটার ক্ষেত্রে এক লুমেন আলোক ফ্লাক্স যে দীপন মাত্রা সৃষ্টি করে তাকে এক লাক্স (1 lux) বলে।
- ক্যান্ডেলা হলো আলোর শক্তির পরিমাপের একক, যা নির্দিষ্ট দিক থেকে আলোর উজ্জ্বলতার পরিমাপ করে।
- স্টেরিডিয়ান হলো দিকের পরিমাপের একক যা আলোর উৎসের দিকে এককীয় দিকের কোণ প্রতিনিধিত্ব করে।

0
Updated: 8 hours ago
আলোর বর্ণালীতে কয়টি বর্ণ থাকে?
Created: 1 week ago
A
৩ টি
B
৫ টি
C
৬ টি
D
৭ টি
বর্ণালী (Spectrum) সম্পর্কে সংক্ষেপ:
-
সূর্য থেকে আগত আলোকরশ্মি একটি কাচের প্রিজমে আপতিত হলে প্রিজমের অপর পার্শ্বে একটি সাদা পর্দায় সাতটি বর্ণের আলোর স্তর দেখা যায়। এই স্তরকে বর্ণালী বলা হয়।
-
বর্ণালীতে মোট ৭টি বর্ণ থাকে:
১. লাল (Red) – উপরেরmost
২. কমলা (Orange)
৩. হলুদ (Yellow)
৪. সবুজ (Green)
৫. আকাশী (Blue)
৬. নীল (Indigo)
৭. বেগুনী (Violet) – নিচেরmost -
স্মরণ করার নিয়ম: বেগুনী থেকে শুরু করে প্রথম অক্ষরগুলো হলো “বেনীআসহকলা” বা আন্তর্জাতিকভাবে VIBGYOR।
-
আলোকের বিচ্ছুরণ (Dispersion):
বিভিন্ন বর্ণের আলো আলাদা হয়ে যাওয়াকে আলোর বিচ্ছুরণ বলা হয়।
উৎস: পদার্থবিজ্ঞান ২য় পত্র, এইচ.এস.সি. প্রোগ্রাম; বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।

0
Updated: 1 week ago
কোন মাধ্যমে আলোর গতি সর্বাধিক থাকে?
Created: 1 day ago
A
পানি
B
কাচ
C
বায়ু
D
শূন্যস্থান
আলো হলো এমন একধরনের শক্তি যা আমাদের চারপাশকে দৃশ্যমান করে তোলে এবং জীবনের জন্য অপরিহার্য। এটি তড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ আকারে বিস্তার লাভ করে এবং বিভিন্ন ভৌত বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হয়।
-
আলো একপ্রকার শক্তি।
-
এটি একধরনের তড়িতচৌম্বকীয় তরঙ্গ, যা আমাদের চোখে দর্শনের অনুভূতি সৃষ্টি করে।
-
আলোর কণাকে ফোটন বলা হয়।
-
শূন্যস্থানে আলোর গতি প্রায় 3×10⁸ মিটার/সেকেন্ড বা প্রায় ২৯৯,৭৯২ কিমি/সেকেন্ড।
-
অর্থাৎ, আলো প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩ লক্ষ কিলোমিটার অতিক্রম করে।
-
সূর্য থেকে পৃথিবীতে আলো পৌঁছাতে সময় লাগে প্রায় ৮ মিনিট ২০ সেকেন্ড।
-
দৃশ্যমান আলো সাতটি বর্ণের সমষ্টি: বেগুনী, নীল, আসমানি, সবুজ, হলুদ, কমলা এবং লাল।

0
Updated: 1 day ago
হিগস কণা (Higgs Boson) আবিষ্কারের জন্য কোন যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে?
Created: 5 days ago
A
লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার
B
স্পিৎজার স্পেস টেলিস্কোপ
C
হাবল স্পেস টেলিস্কোপ
D
কেপলার স্পেস অবজারভেটরি
লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার (LHC) বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী পার্টিকল অ্যাক্সিলারেটর, যা সুইজারল্যান্ড ও ফ্রান্সের সীমান্তে অবস্থিত CERN-এ স্থাপন করা হয়েছে। ২০১২ সালে এখানেই হিগস বোসনের অস্তিত্ব নিশ্চিত করা হয়, যা পদার্থবিজ্ঞানের স্ট্যান্ডার্ড মডেল এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
হিগস বোসন:
- হিগস বোসন এর স্পিন 0, তবে এর ভর আছে।
- হিগস বোসন বুঝতে হলে হিগস ক্ষেত্র সম্বন্ধে জানতে হবে।
- হিগস ক্ষেত্র একটি তাত্ত্বিক বলক্ষেত্র যা সর্বত্র ছড়িয়ে আছে।
- এই ক্ষেত্রের কাজ হলো মৌলিক কণাগুলোকে ভর প্রদান করা।
- যখন কোনো ভরহীন কণা হিগস ক্ষেত্রে প্রবেশ করে তখন তা ধীরে ধীরে ভর লাভ করে। ফলে তার চলার গতি ধীর হয়ে যায়।
- হিগস বোসনের মাধ্যমে ভর কণাতে স্থানান্ডরিত হয়।
- এই হিগস বোসন কণাই ঈশ্বর কণা ( God's Particle) নামে পরিচিত।

0
Updated: 5 days ago