সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ছিল?
A
Galaxy
B
Simon
C
iPhone
D
BlackBerry
উত্তরের বিবরণ
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম ছিল Simon। এটি ছিল মোবাইল প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন, যা মোবাইল ফোনের সঙ্গে কম্পিউটারের সুবিধা একত্রিত করে।
• স্মার্টফোন
- 
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। 
- 
এতে একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকে (সাধারণত LCD – Liquid Crystal Display)। 
- 
এতে বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম থাকে, যেমন: ইলেকট্রনিক ক্যালেন্ডার ও ঠিকানা বই। 
- 
স্মার্টফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম (OS) থাকে, যা এটিকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়। 
• ইতিহাস ও উদ্ভাবন
- 
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM প্রতিষ্ঠান। 
- 
১৯৯৩ সালে BellSouth প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে আসে। 
- 
একই বছরে IBM তৈরি করে প্রথম স্মার্টফোন “Simon”, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত। 
- 
এই ফোনে ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটরসহ একাধিক ফাংশন ব্যবহারের জন্য একটি টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস যুক্ত ছিল। 
• প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
- 
স্মার্টফোনে ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। 
- 
এতে ডেটা স্থানান্তর উচ্চ গতিসম্পন্ন। 
উৎস:
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
কোন কী কমান্ড দিয়ে লেখা পেস্ট করা হয়?
Created: 1 month ago
A
Shift + S
B
Shift + V
C
Ctrl + S
D
Ctrl + V
Ctrl + V কমান্ড ব্যবহার করে লেখা বা কনটেন্ট পেস্ট করা যায়। এ ছাড়া বিভিন্ন শর্টকাট কমান্ড আছে যেগুলো ডকুমেন্টে কাজকে সহজ করে তোলে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কমান্ড দেওয়া হলো।
- 
Ctrl + O ডকুমেন্ট ওপেন করার জন্য ব্যবহার হয়। 
- 
Ctrl + N নতুন ডকুমেন্ট তৈরি করে। 
- 
Ctrl + S ডকুমেন্ট সেভ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + W ডকুমেন্ট ক্লোজ করতে ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + C নির্বাচিত কনটেন্ট কপি করে ক্লিপবোর্ডে পাঠায়। 
- 
Ctrl + V ক্লিপবোর্ডে থাকা কনটেন্ট পেস্ট করে। 
- 
Ctrl + B নির্বাচিত লেখা বোল্ড করে। 
- 
Ctrl + I টেক্সটে ইটালিক ফরম্যাটিং প্রয়োগ করে। 
- 
Ctrl + U টেক্সটে আন্ডারলাইন যোগ করে। 
- 
Ctrl + [ (Left Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট কমায়। 
- 
Ctrl + ] (Right Bracket) ফন্টের সাইজ ১ পয়েন্ট বাড়ায়। 
- 
Ctrl + E টেক্সটকে সেন্টারে সাজায়। 
- 
Ctrl + L টেক্সটকে বামদিকে সাজায়। 
- 
Ctrl + R টেক্সটকে ডানদিকে সাজায়। 
- 
Esc কোনো কমান্ড বাতিল করতে ব্যবহৃত হয়। 
- 
Ctrl + Z সর্বশেষ কাজ Undo করে। 
- 
Ctrl + Y প্রয়োজনে Redo করে। 
- 
Alt + W জুম ম্যাগনিফিকেশন সমন্বয় করে। 
এই কমান্ডগুলো ডকুমেন্ট এডিটিং ও ফরম্যাটিং দ্রুত এবং কার্যকরভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
RAM এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 1 month ago
A
Read Access Module
B
Random Access Memory
C
Rapid Access Memory
D
Rapid Action Module
RAM এর পূর্ণরূপ হলো Random Access Memory। এটি কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাইমারি মেমোরি, যেখানে তথ্য সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করা যায়।
• Random Access Memory (RAM)
- 
এমন এক ধরনের মেমোরি যেখানে কোনো তথ্য মুছে ফেলে তার স্থানে নতুন তথ্য লেখা যায় এবং প্রয়োজনে সেই তথ্য আবার ব্যবহার করা যায়। 
- 
বিদ্যুৎ চলে গেলে বা কম্পিউটার বন্ধ হলে এতে সংরক্ষিত সমস্ত তথ্য মুছে যায়। 
- 
প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে RAM ব্যবহৃত হয় কারণ সরাসরি ডেটা ও নির্দেশনা সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করতে এর যেকোনো লোকেশন সহজেই ব্যবহার করা যায়। 
- 
মেমোরির প্রতিটি লোকেশন সমানভাবে সহজে অ্যাক্সেসযোগ্য এবং প্রতিটি লোকেশন অ্যাক্সেস করতে একই পরিমাণ সময় লাগে। 
- 
এটি একটি Read/Write মেমোরি; অর্থাৎ এতে তথ্য লেখা যায় এবং একইসাথে পড়াও যায়। 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
Created: 1 month ago
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago