ডিবাগিং বলতে কী বুঝায়?
A
প্রোগ্রামের কোড অনুবাদ করা
B
প্রোগ্রামে নতুন ফিচার যোগ করা
C
প্রোগ্রাম কম্পাইল করা
D
প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত ও সংশোধন করা
উত্তরের বিবরণ
ডিবাগিং বলতে প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত করা এবং তা সংশোধন করাকেই বোঝায়। এটি প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে ত্রুটি সনাক্ত করে সঠিক আউটপুট নিশ্চিত করা হয়।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং (Program Debugging)
- 
Bug শব্দের অর্থ হলো পোকা এবং Debugging মানে হলো সেই পোকা বা ত্রুটি দূর করা। 
- 
কম্পিউটার প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি দেখা দেয়, সেগুলো সংশোধন করাকে ডিবাগিং বলা হয়। 
- 
১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে অচল হয়ে পড়লে সেখান থেকেই Debugging শব্দটির উৎপত্তি হয়। 
- 
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে প্রোগ্রামে কী ধরনের ভুল আছে তা চিহ্নিত করতে হয় এবং তারপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে হয়। 
- 
Syntax Error নির্ণয় ও সংশোধন করা তুলনামূলকভাবে সহজ। 
- 
Logical Error শনাক্ত করা কঠিন, কারণ এতে প্রোগ্রাম চলে কিন্তু প্রত্যাশিত ফলাফল দেয় না। 
- 
এ ক্ষেত্রে কিছু নমুনা ডেটা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল প্রত্যাশিত না হলে প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের আউটপুট বিশ্লেষণ করে ত্রুটি নির্ণয় ও সংশোধন করা হয়। 
উৎস:
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ছিল?
Created: 1 month ago
A
Galaxy
B
Simon
C
iPhone
D
BlackBerry
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
স্মার্টফোন(Smart Phone)
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম ছিল Simon। এটি ছিল মোবাইল প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন, যা মোবাইল ফোনের সঙ্গে কম্পিউটারের সুবিধা একত্রিত করে।
• স্মার্টফোন
- 
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত। 
- 
এতে একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকে (সাধারণত LCD – Liquid Crystal Display)। 
- 
এতে বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম থাকে, যেমন: ইলেকট্রনিক ক্যালেন্ডার ও ঠিকানা বই। 
- 
স্মার্টফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম (OS) থাকে, যা এটিকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়। 
• ইতিহাস ও উদ্ভাবন
- 
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM প্রতিষ্ঠান। 
- 
১৯৯৩ সালে BellSouth প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে আসে। 
- 
একই বছরে IBM তৈরি করে প্রথম স্মার্টফোন “Simon”, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত। 
- 
এই ফোনে ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটরসহ একাধিক ফাংশন ব্যবহারের জন্য একটি টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস যুক্ত ছিল। 
• প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
- 
স্মার্টফোনে ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। 
- 
এতে ডেটা স্থানান্তর উচ্চ গতিসম্পন্ন। 
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
কোনটি শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি?
Created: 1 month ago
A
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
B
আঙুলের ছাপ
C
স্বাক্ষর শনাক্তকরণ
D
কী-বোর্ডে টাইপিং গতি যাচাইকরণ
আঙুলের ছাপ একটি শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি, যা মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে পরিচয় যাচাই করে। বায়োমেট্রিক্স মূলত এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ব্যক্তির দেহের বৈশিষ্ট্য বা আচরণকে ব্যবহার করে তাকে শনাক্ত করা হয়।
- 
বায়োমেট্রিক্স হলো এমন প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষের শারীরিক বা আচরণগত বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে পরিচয় নিশ্চিত করা হয়। 
- 
এটি দেহের বিশেষ বৈশিষ্ট্য যেমন আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিস, মুখের অবয়ব বা কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে পরিচয় যাচাই করে। 
বায়োমেট্রিক্স সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে:
১। শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি:
- 
আঙুলের ছাপ শনাক্তকরণ 
- 
হাতের রেখা শনাক্তকরণ 
- 
মুখমণ্ডলের অবয়ব শনাক্তকরণ 
- 
চোখের আইরিস শনাক্তকরণ 
২। আচরণগত বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি:
- 
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ 
- 
স্বাক্ষর শনাক্তকরণ 
- 
কী-বোর্ডে টাইপিং গতির ভিত্তিতে যাচাইকরণ 
বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি বর্তমানে ব্যাংকিং, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, মোবাইল ফোনের লক এবং সরকারি সেবায় পরিচয় যাচাইয়ের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
স্পুফিং কী?
Created: 1 month ago
A
বেশি রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে সিস্টেম ক্র্যাশ করা
B
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো হয়
C
ভুল তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ককে বিভ্রান্ত করা
D
সরাসরি সিস্টেমে প্রবেশ করে তথ্য মুছে ফেলা
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago