ডিবাগিং বলতে কী বুঝায়?
A
প্রোগ্রামের কোড অনুবাদ করা
B
প্রোগ্রামে নতুন ফিচার যোগ করা
C
প্রোগ্রাম কম্পাইল করা
D
প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত ও সংশোধন করা
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
ডিবাগিং বলতে প্রোগ্রামের ভুল শনাক্ত করা এবং তা সংশোধন করাকেই বোঝায়। এটি প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্টের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, যেখানে ত্রুটি সনাক্ত করে সঠিক আউটপুট নিশ্চিত করা হয়।
• প্রোগ্রাম ডিবাগিং (Program Debugging)
-
Bug শব্দের অর্থ হলো পোকা এবং Debugging মানে হলো সেই পোকা বা ত্রুটি দূর করা।
-
কম্পিউটার প্রোগ্রামে যে ভুল-ত্রুটি দেখা দেয়, সেগুলো সংশোধন করাকে ডিবাগিং বলা হয়।
-
১৯৪৫ সালে মার্ক-১ কম্পিউটারে একটি মথ পোকা ঢুকে অচল হয়ে পড়লে সেখান থেকেই Debugging শব্দটির উৎপত্তি হয়।
-
ডিবাগিং প্রক্রিয়ায় প্রথমে প্রোগ্রামে কী ধরনের ভুল আছে তা চিহ্নিত করতে হয় এবং তারপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে হয়।
-
Syntax Error নির্ণয় ও সংশোধন করা তুলনামূলকভাবে সহজ।
-
Logical Error শনাক্ত করা কঠিন, কারণ এতে প্রোগ্রাম চলে কিন্তু প্রত্যাশিত ফলাফল দেয় না।
-
এ ক্ষেত্রে কিছু নমুনা ডেটা ব্যবহার করে প্রোগ্রাম পরীক্ষা করা হয়। ফলাফল প্রত্যাশিত না হলে প্রোগ্রামকে কয়েকটি অংশে ভাগ করে প্রতিটি অংশের আউটপুট বিশ্লেষণ করে ত্রুটি নির্ণয় ও সংশোধন করা হয়।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
কোনটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি?
Created: 8 hours ago
A
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
B
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
C
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
D
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ভর করে না, বরং কেবলমাত্র সংখ্যার নিজস্ব মান দ্বারা তা প্রকাশিত হয়।
-
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এমন এক ধরনের পদ্ধতি, যেখানে সংখ্যার কোনো স্থানীয় মান থাকে না, অর্থাৎ প্রতীকটির অবস্থান পরিবর্তিত হলেও তার মান অপরিবর্তিত থাকে।
-
এ ধরনের পদ্ধতিতে হাতিয়ার, পশুপাখি, জীবজন্তুর ছবি, গাছ, ফুল বা ফলের মতো বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হতো।
-
এই সংখ্যা পদ্ধতিতে জটিল গাণিতিক কাজ সম্পাদন করা কঠিন।
-
প্রাচীন যুগে ব্যবহৃত হায়ারোগ্লিফিক্স, মেয়ান সংখ্যা পদ্ধতি এবং ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ।
অন্যদিকে, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি হলো সেই পদ্ধতি যেখানে সংখ্যার স্থানীয় মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি সংখ্যার মান নির্ধারণ করে।
-
পজিশনাল পদ্ধতিতে ডিজিট ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়।
-
এর উদাহরণ হলো বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ছিল?
Created: 8 hours ago
A
Galaxy
B
Simon
C
iPhone
D
BlackBerry
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
স্মার্টফোন(Smart Phone)
No subjects available.
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম ছিল Simon। এটি ছিল মোবাইল প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন, যা মোবাইল ফোনের সঙ্গে কম্পিউটারের সুবিধা একত্রিত করে।
• স্মার্টফোন
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
এতে একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকে (সাধারণত LCD – Liquid Crystal Display)।
-
এতে বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম থাকে, যেমন: ইলেকট্রনিক ক্যালেন্ডার ও ঠিকানা বই।
-
স্মার্টফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম (OS) থাকে, যা এটিকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়।
• ইতিহাস ও উদ্ভাবন
-
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM প্রতিষ্ঠান।
-
১৯৯৩ সালে BellSouth প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে আসে।
-
একই বছরে IBM তৈরি করে প্রথম স্মার্টফোন “Simon”, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
এই ফোনে ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটরসহ একাধিক ফাংশন ব্যবহারের জন্য একটি টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস যুক্ত ছিল।
• প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
-
স্মার্টফোনে ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
এতে ডেটা স্থানান্তর উচ্চ গতিসম্পন্ন।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
Facebook কোন কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত?
Created: 8 hours ago
A
Meta Platforms
B
IBM
C
Apple
D
Microsoft
Facebook বর্তমানে Meta Platforms কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত। এটি একটি জনপ্রিয় মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও নেটওয়ার্ক পরিষেবা, যা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক হিসেবে পরিচিত।
-
Facebook হলো একটি মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, যা Meta Platforms-এর অধীনে পরিচালিত হয়।
-
এটি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
এর সদরদপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের Menlo Park, California-তে অবস্থিত।
• প্রতিষ্ঠাতারা
-
Mark Zuckerberg
-
Eduardo Saverin
-
Dustin Moskovitz
-
Chris Hughes
• বিশেষ তথ্য
-
Facebook বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক নেটওয়ার্ক।
-
২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী এর ব্যবহারকারী প্রায় তিন বিলিয়ন।
-
প্রতিদিন গড়ে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ব্যবহারকারী সক্রিয় থাকে।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago