Facebook কোন কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত?
A
Meta Platforms
B
IBM
C
Apple
D
Microsoft
উত্তরের বিবরণ
Facebook বর্তমানে Meta Platforms কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত। এটি একটি জনপ্রিয় মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও নেটওয়ার্ক পরিষেবা, যা বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বড় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক হিসেবে পরিচিত।
-
Facebook হলো একটি মার্কিন অনলাইন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, যা Meta Platforms-এর অধীনে পরিচালিত হয়।
-
এটি ২০০৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
-
এর সদরদপ্তর যুক্তরাষ্ট্রের Menlo Park, California-তে অবস্থিত।
• প্রতিষ্ঠাতারা
-
Mark Zuckerberg
-
Eduardo Saverin
-
Dustin Moskovitz
-
Chris Hughes
• বিশেষ তথ্য
-
Facebook বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামাজিক নেটওয়ার্ক।
-
২০২১ সালের তথ্য অনুযায়ী এর ব্যবহারকারী প্রায় তিন বিলিয়ন।
-
প্রতিদিন গড়ে প্রায় আড়াই বিলিয়ন ব্যবহারকারী সক্রিয় থাকে।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
ব্লুটুথ কোন ধরনের নেটওয়ার্কের উদাহরণ?
Created: 12 hours ago
A
WAN
B
LAN
C
MAN
D
PAN
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ব্লুটুথ হচ্ছে পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN) এর একটি উদাহরণ। পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক মূলত স্বল্প পরিসরে ব্যবহৃত একটি নেটওয়ার্ক, যা ব্যক্তিগত পর্যায়ে ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগ নিশ্চিত করে। নিচে এর বৈশিষ্ট্য ও অন্যান্য নেটওয়ার্ক সম্পর্কে তথ্য দেওয়া হলো।
-
পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN):
-
ব্যক্তিগত পর্যায়ে নেটওয়ার্ক তৈরির পদ্ধতিকে বলা হয় PAN।
-
এটি পার্সোনাল কম্পিউটার ডিভাইসগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
-
খরচ তুলনামূলক কম হয়।
-
দ্রুত ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
-
এ ধরনের নেটওয়ার্ক যে কোনো জায়গায় তৈরি করা যায়।
-
এর ব্যাপ্তি সাধারণত ১০ মিটারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
-
উদাহরণ: ব্লুটুথ।
-
-
নেটওয়ার্কের ধরন: কাজ ও গঠন অনুসারে নেটওয়ার্ক চার ভাগে বিভক্ত।
১। পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (PAN)
২। লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN)
৩। মেট্রোপলিটান এরিয়া নেটওয়ার্ক (MAN)
৪। ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN) -
ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN):
-
বিশাল ভৌগলিক এলাকায় একাধিক LAN বা MAN নিয়ে গঠিত হয়।
-
এটি সবচেয়ে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক।
-
টেলিফোন লাইন বা স্যাটেলাইট ব্যবহৃত হয়।
-
গেটওয়ের মাধ্যমে ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করা হয়।
-
উদাহরণ: ইন্টারনেট, ই-মেইল।
-
-
লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (LAN):
-
কাছাকাছি অবস্থিত একাধিক কম্পিউটার ও যন্ত্রপাতির মধ্যে নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হয়।
-
ছোট পরিসরে ব্যবহৃত হয়।
-
একাধিক ডিভাইস একসঙ্গে যুক্ত থাকে।
-
রিপিটার, হাব, নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড (NIC) ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।
-
দ্রুতগতির ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব।
-
উদাহরণ: অফিস, স্কুলের কম্পিউটার ল্যাব, বাড়ির নেটওয়ার্ক।
-
-
মেট্রোপলিটান এরিয়া নেটওয়ার্ক (MAN):
-
LAN এর তুলনায় বৃহৎ এলাকায় গঠিত হয়।
-
একটি শহর বা কয়েকটি শহরের মধ্যে নেটওয়ার্ক তৈরি হয়।
-
উচ্চ গতির ডেটা আদান-প্রদান সম্ভব।
-
সাধারণত টেলিফোন কোম্পানির ক্যাবল বা নিজস্ব ক্যাবল ব্যবহার করা হয়।
-
উদাহরণ: ঢাকা শহরের বিভিন্ন অফিসে সংযুক্ত নেটওয়ার্ক।
-
এই নেটওয়ার্কগুলো ব্যবহারের ক্ষেত্র ও পরিসর ভিন্ন হলেও মূল উদ্দেশ্য হলো কার্যকর যোগাযোগ ও ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত করা।

0
Updated: 12 hours ago
কোনটি শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি?
Created: 12 hours ago
A
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
B
আঙুলের ছাপ
C
স্বাক্ষর শনাক্তকরণ
D
কী-বোর্ডে টাইপিং গতি যাচাইকরণ
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
বায়ো ইনফরমেটিক্স (Bioinformatics)
No subjects available.
আঙুলের ছাপ একটি শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি, যা মানুষের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে পরিচয় যাচাই করে। বায়োমেট্রিক্স মূলত এমন একটি প্রযুক্তি যেখানে ব্যক্তির দেহের বৈশিষ্ট্য বা আচরণকে ব্যবহার করে তাকে শনাক্ত করা হয়।
-
বায়োমেট্রিক্স হলো এমন প্রযুক্তি যার মাধ্যমে মানুষের শারীরিক বা আচরণগত বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে পরিচয় নিশ্চিত করা হয়।
-
এটি দেহের বিশেষ বৈশিষ্ট্য যেমন আঙুলের ছাপ, চোখের আইরিস, মুখের অবয়ব বা কণ্ঠস্বর ব্যবহার করে পরিচয় যাচাই করে।
বায়োমেট্রিক্স সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে:
১। শারীরবৃত্তীয় বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি:
-
আঙুলের ছাপ শনাক্তকরণ
-
হাতের রেখা শনাক্তকরণ
-
মুখমণ্ডলের অবয়ব শনাক্তকরণ
-
চোখের আইরিস শনাক্তকরণ
২। আচরণগত বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি:
-
কণ্ঠস্বর যাচাইকরণ
-
স্বাক্ষর শনাক্তকরণ
-
কী-বোর্ডে টাইপিং গতির ভিত্তিতে যাচাইকরণ
বায়োমেট্রিক্স পদ্ধতি বর্তমানে ব্যাংকিং, নিরাপত্তা ব্যবস্থা, মোবাইল ফোনের লক এবং সরকারি সেবায় পরিচয় যাচাইয়ের জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।

0
Updated: 12 hours ago
হার্ডডিস্ক কী?
Created: 12 hours ago
A
একটি ইনপুট ডিভাইস
B
একটি আউটপুট ডিভাইস
C
একটি স্টোরেজ ডিভাইস
D
একটি প্রসেসর
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
প্রসেসিং হার্ডওয়্যার
No subjects available.
হার্ডডিস্ক একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা পার্সোনাল কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি অধিক ধারণক্ষম এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সফটওয়্যার প্যাকেজ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। নিচে হার্ডডিস্ক সম্পর্কিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
-
হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস।
-
এতে সংরক্ষিত তথ্য সহজে নষ্ট হয় না, তাই প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রাখা হয়।
-
অধিক ধারণক্ষম হওয়ায় এতে বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়।
-
যে ডিভাইসের মাধ্যমে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive - HDD) বলে।
-
হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো ডেটা লিখন, পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা।
হার্ডডিস্কের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
-
এর ধারণক্ষমতা অন্য যেকোনো স্টোরেজ মিডিয়ার চেয়ে বেশি।
-
অ্যালুমিনিয়ামের পাতের উপরে ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ দিয়ে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়।
-
এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রোগ্রাম ও ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য।
-
ডেটা রিড ও রাইট করার গতি অনেক বেশি।
হার্ডডিস্ককে কম্পিউটারের প্রধান মাধ্যমিক স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়

0
Updated: 12 hours ago