গেটওয়ে কী কাজ করে?
A
একটি কম্পিউটারকে সার্ভারে রূপান্তর করে
B
একই প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করে
C
একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে
D
বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করে
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
সঠিক উত্তর হলো গ) একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে। গেটওয়ে হলো এমন একটি ডিভাইস বা সফটওয়্যার যা ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে এবং প্রোটোকল রূপান্তরের মাধ্যমে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
• গেটওয়ে (Gateway)
-
গেটওয়ে একটি নেটওয়ার্ককে আরেকটি নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে।
-
এটি বিভিন্ন প্রোটোকলকে একত্রিত করে বিভিন্ন এপ্লিকেশনের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে।
-
একটি প্রোটোকলকে অন্য প্রোটোকলের সাথে যুক্ত করতে হলে গেটওয়ে ব্যবহার করা হয়।
• গেটওয়ের সুবিধাসমূহ
১. ডেটার সংঘর্ষ বা কলিশনের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
২. ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্ক প্রকারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম।
• গেটওয়ের অসুবিধাসমূহ
১. কাজের গতি তুলনামূলকভাবে ধীর।
২. কনফিগারেশন প্রক্রিয়া জটিল।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ছিল?
Created: 8 hours ago
A
Galaxy
B
Simon
C
iPhone
D
BlackBerry
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
স্মার্টফোন(Smart Phone)
No subjects available.
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম ছিল Simon। এটি ছিল মোবাইল প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন, যা মোবাইল ফোনের সঙ্গে কম্পিউটারের সুবিধা একত্রিত করে।
• স্মার্টফোন
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
এতে একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকে (সাধারণত LCD – Liquid Crystal Display)।
-
এতে বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম থাকে, যেমন: ইলেকট্রনিক ক্যালেন্ডার ও ঠিকানা বই।
-
স্মার্টফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম (OS) থাকে, যা এটিকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়।
• ইতিহাস ও উদ্ভাবন
-
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM প্রতিষ্ঠান।
-
১৯৯৩ সালে BellSouth প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে আসে।
-
একই বছরে IBM তৈরি করে প্রথম স্মার্টফোন “Simon”, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
এই ফোনে ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটরসহ একাধিক ফাংশন ব্যবহারের জন্য একটি টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস যুক্ত ছিল।
• প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
-
স্মার্টফোনে ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
এতে ডেটা স্থানান্তর উচ্চ গতিসম্পন্ন।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
RAM এর পূর্ণরূপ কী?
Created: 8 hours ago
A
Read Access Module
B
Random Access Memory
C
Rapid Access Memory
D
Rapid Action Module
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
র্যাম - RAM
No subjects available.
RAM এর পূর্ণরূপ হলো Random Access Memory। এটি কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাইমারি মেমোরি, যেখানে তথ্য সাময়িকভাবে সংরক্ষণ করা হয় এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করা যায়।
• Random Access Memory (RAM)
-
এমন এক ধরনের মেমোরি যেখানে কোনো তথ্য মুছে ফেলে তার স্থানে নতুন তথ্য লেখা যায় এবং প্রয়োজনে সেই তথ্য আবার ব্যবহার করা যায়।
-
বিদ্যুৎ চলে গেলে বা কম্পিউটার বন্ধ হলে এতে সংরক্ষিত সমস্ত তথ্য মুছে যায়।
-
প্রাইমারি স্টোরেজ হিসেবে RAM ব্যবহৃত হয় কারণ সরাসরি ডেটা ও নির্দেশনা সংরক্ষণ এবং পুনরুদ্ধার করতে এর যেকোনো লোকেশন সহজেই ব্যবহার করা যায়।
-
মেমোরির প্রতিটি লোকেশন সমানভাবে সহজে অ্যাক্সেসযোগ্য এবং প্রতিটি লোকেশন অ্যাক্সেস করতে একই পরিমাণ সময় লাগে।
-
এটি একটি Read/Write মেমোরি; অর্থাৎ এতে তথ্য লেখা যায় এবং একইসাথে পড়াও যায়।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
Created: 12 hours ago
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
সাধারণ জ্ঞান
ই-মেইল (E-mail)
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)।
-
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়।
-
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য
-
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান
-
-
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়।
-
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়।
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।

0
Updated: 12 hours ago