কোনটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি?
A
বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি
B
দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি
C
হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি
D
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি
No subjects available.
উত্তরের বিবরণ
ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো একটি নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি। নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতিতে সংখ্যার স্থানীয় মান নির্ভর করে না, বরং কেবলমাত্র সংখ্যার নিজস্ব মান দ্বারা তা প্রকাশিত হয়।
-
নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এমন এক ধরনের পদ্ধতি, যেখানে সংখ্যার কোনো স্থানীয় মান থাকে না, অর্থাৎ প্রতীকটির অবস্থান পরিবর্তিত হলেও তার মান অপরিবর্তিত থাকে।
-
এ ধরনের পদ্ধতিতে হাতিয়ার, পশুপাখি, জীবজন্তুর ছবি, গাছ, ফুল বা ফলের মতো বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করা হতো।
-
এই সংখ্যা পদ্ধতিতে জটিল গাণিতিক কাজ সম্পাদন করা কঠিন।
-
প্রাচীন যুগে ব্যবহৃত হায়ারোগ্লিফিক্স, মেয়ান সংখ্যা পদ্ধতি এবং ট্যালি সংখ্যা পদ্ধতি হলো নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতির উদাহরণ।
অন্যদিকে, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি হলো সেই পদ্ধতি যেখানে সংখ্যার স্থানীয় মান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং এটি সংখ্যার মান নির্ধারণ করে।
-
পজিশনাল পদ্ধতিতে ডিজিট ব্যবহার করে সংখ্যা প্রকাশ করা হয়।
-
এর উদাহরণ হলো বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি এবং হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতি।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম কী ছিল?
Created: 8 hours ago
A
Galaxy
B
Simon
C
iPhone
D
BlackBerry
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তি
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
স্মার্টফোন(Smart Phone)
No subjects available.
সর্বপ্রথম স্মার্টফোনের নাম ছিল Simon। এটি ছিল মোবাইল প্রযুক্তির ইতিহাসে একটি বিপ্লবী উদ্ভাবন, যা মোবাইল ফোনের সঙ্গে কম্পিউটারের সুবিধা একত্রিত করে।
• স্মার্টফোন
-
স্মার্টফোন হলো বিশেষ ধরনের মোবাইল ফোন, যা মোবাইল কম্পিউটিং প্ল্যাটফর্মের ওপর প্রতিষ্ঠিত।
-
এতে একটি ডিসপ্লে স্ক্রিন থাকে (সাধারণত LCD – Liquid Crystal Display)।
-
এতে বিল্ট-ইন ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবস্থাপনার প্রোগ্রাম থাকে, যেমন: ইলেকট্রনিক ক্যালেন্ডার ও ঠিকানা বই।
-
স্মার্টফোনে একটি অপারেটিং সিস্টেম (OS) থাকে, যা এটিকে হ্যান্ডহেল্ড কম্পিউটার হিসেবেও ব্যবহারের সুযোগ করে দেয়।
• ইতিহাস ও উদ্ভাবন
-
সর্বপ্রথম স্মার্টফোন ডিজাইন করে IBM প্রতিষ্ঠান।
-
১৯৯৩ সালে BellSouth প্রতিষ্ঠান বাজারে নিয়ে আসে।
-
একই বছরে IBM তৈরি করে প্রথম স্মার্টফোন “Simon”, যা টাচস্ক্রিন এবং বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন সমর্থন করত।
-
এই ফোনে ক্যালেন্ডার, ঠিকানা বই, ক্যালকুলেটরসহ একাধিক ফাংশন ব্যবহারের জন্য একটি টাচস্ক্রিন ইন্টারফেস যুক্ত ছিল।
• প্রযুক্তিগত বৈশিষ্ট্য
-
স্মার্টফোনে ডেটা রূপান্তরের জন্য প্যাকেট সুইচিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।
-
এতে ডেটা স্থানান্তর উচ্চ গতিসম্পন্ন।
উৎস:

0
Updated: 8 hours ago
WWW-তে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য কোন প্রটোকল ব্যবহৃত হয়?
Created: 12 hours ago
A
WTP
B
UDP
C
HTTP
D
IMAP
সাধারণ জ্ঞান
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব (World Wide Web - WWW)
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
No subjects available.
WWW বা World Wide Web হলো এমন একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থা যেখানে একাধিক ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ একত্রিত হয়ে ব্যবহারকারীদের তথ্য সরবরাহ করে। এখানে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহৃত হয়।
-
এটি একটি বৃহৎ সিস্টেম, যা বহু সার্ভার (ওয়েব সার্ভার) সংযুক্ত হয়ে গঠিত হয়।
-
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের যেকোনো ধরনের তথ্য প্রদান করতে সক্ষম।
-
টিম বার্নার্স-লী (Tim Berners-Lee) কে ওয়েবের জনক বলা হয়।
-
তিনি ১৯৮৯ সালে এই ওয়েব ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেন।
-
এটি মূলত সুইজারল্যান্ডের গবেষকদের মাধ্যমে তৈরি একটি হাইপারটেক্সট ভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড ইনফরমেশন সিস্টেম।
-
WWW অনেকগুলো ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ নিয়ে গঠিত একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা।
-
এর বৈশিষ্ট্য হলো বিশেষ যোগাযোগ ভাষা HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহার।
-
HTTP হলো এমন একটি প্রটোকল যা ইন্টারনেটে TCP/IP প্রটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব ক্লায়েন্টের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে।
WWW ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করে যেকোনো তথ্য অনুসন্ধান, দেখা এবং শেয়ার করতে পারে।

0
Updated: 12 hours ago
স্পুফিং কী?
Created: 12 hours ago
A
বেশি রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে সিস্টেম ক্র্যাশ করা
B
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো হয়
C
ভুল তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ককে বিভ্রান্ত করা
D
সরাসরি সিস্টেমে প্রবেশ করে তথ্য মুছে ফেলা
সাধারণ জ্ঞান
তথ্য প্রযুক্তির ধারণা (Information Technology - IT)
সাইবার অপরাধ (Cyber Crime)
No subjects available.
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
-
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)।
-
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়।
-
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়:
-
To: প্রাপকের ঠিকানা
-
From: প্রেরকের ঠিকানা
-
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে)
-
Subject: মেইলের বিষয়
-
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য
-
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান
-
-
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়।
-
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব।
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
-
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়।
ই-মেইল সেন্ড করা:
-
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়।
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।

0
Updated: 12 hours ago