Google মূলত কোন ধরনের কোম্পানি হিসেবে পরিচিত?
A
সোশ্যাল মিডিয়া
B
হার্ডওয়্যার বিক্রেতা
C
অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন
D
ইলেকট্রনিক্স উৎপাদক
উত্তরের বিবরণ
গুগল মূলত একটি অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানি, যা আজ বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের একটি। এটি শুধু সার্চ ইঞ্জিনেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার, পরিষেবা ও হার্ডওয়্যার পণ্যের জন্যও পরিচিত।
- 
গুগল একটি আমেরিকান সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানি, যা ১৯৯৮ সালে সার্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেইজ প্রতিষ্ঠা করেন। 
- 
২০১৫ সাল থেকে গুগল Alphabet Inc. নামক হোল্ডিং কোম্পানির অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। 
- 
বর্তমানে গুগল বিশ্বের মোট অনলাইন সার্চ রিকোয়েস্টের ৭০% এর বেশি পরিচালনা করে, যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। 
- 
গুগলের সদর দপ্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত। 
- 
শুরুতে এটি শুধুমাত্র একটি অনলাইন সার্চ ফার্ম ছিল। 
- 
বর্তমানে গুগল ৫০টিরও বেশি ইন্টারনেট পরিষেবা ও পণ্য সরবরাহ করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য: - 
ইমেইল (Gmail) 
- 
অনলাইন ডকুমেন্ট তৈরি ও শেয়ার (Google Docs, Sheets, Slides) 
- 
মোবাইল ফোন ও ট্যাবলেটের জন্য সফটওয়্যার (Android OS, Google Play Services) 
 
- 
- 
২০১২ সালে Motorola Mobility অধিগ্রহণের মাধ্যমে গুগল মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন হার্ডওয়্যার উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রেও প্রবেশ করে। 
বর্তমানে গুগল শুধু সার্চ ইঞ্জিন নয়, বরং ক্লাউড কম্পিউটিং, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইউটিউব, অনলাইন বিজ্ঞাপন ও হার্ডওয়্যার ডিভাইসসহ বহুমাত্রিক সেবা প্রদান করছে।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
নিচের কোনটি কী ফিল্ডের ধরন নয়?
Created: 1 month ago
A
প্রাইমারি কী
B
সেকেন্ডারি কী
C
ফরেন কী
D
কম্পোজিট প্রাইমারি কী
সঠিক উত্তর হলো সেকেন্ডারি কী। ডাটাবেজে রেকর্ড শনাক্তকরণ, অনুসন্ধান ও সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে কী ফিল্ডের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কী ফিল্ড আসলে এমন একটি ফিল্ড, যার মাধ্যমে রেকর্ডগুলোকে আলাদা করে শনাক্ত করা যায় এবং প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করা হয়।
- 
সাধারণত কোনো একটি ফিল্ডের উপর ভিত্তি করে ফাইলের রেকর্ড শনাক্তকরণ, অনুসন্ধান এবং সম্পর্ক স্থাপন করা হয়, একে বলা হয় কী ফিল্ড। 
- 
কী ফিল্ডের সাহায্যে ডাটাবেজ থেকে রেকর্ড খুঁজে পাওয়া যায়, একাধিক ফাইলের মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করা যায় এবং রেকর্ডকে নির্দিষ্টভাবে শনাক্ত করা যায়। 
কী ফিল্ডের প্রধান ধরনগুলো হলো:
১. প্রাইমারি কী (Primary Key) – প্রতিটি রেকর্ডকে আলাদাভাবে শনাক্ত করার জন্য ব্যবহার হয়।
২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী (Composite Primary Key) – একাধিক ফিল্ড মিলিয়ে যখন একটি কী তৈরি হয়।
৩. ফরেন কী (Foreign Key) – এক টেবিলের রেকর্ডকে অন্য টেবিলের সঙ্গে সম্পর্কিত করতে ব্যবহৃত হয়।
যদিও এগুলো প্রধান ধরণ, তবে বাস্তবে সেকেন্ডারি কী-কেও একটি গুরুত্বপূর্ণ কী হিসেবে ধরা হয়, যা মূলত রেকর্ড অনুসন্ধানের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
স্পুফিং কী?
Created: 1 month ago
A
বেশি রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে সিস্টেম ক্র্যাশ করা
B
অবাঞ্ছিত ই-মেইল বা মেসেজ পাঠানো হয়
C
ভুল তথ্য দিয়ে নেটওয়ার্ককে বিভ্রান্ত করা
D
সরাসরি সিস্টেমে প্রবেশ করে তথ্য মুছে ফেলা
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
গেটওয়ে কী কাজ করে?
Created: 1 month ago
A
একটি কম্পিউটারকে সার্ভারে রূপান্তর করে
B
একই প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক তৈরি করে
C
একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে
D
বিভিন্ন তথ্য সংরক্ষণ করে
সঠিক উত্তর হলো গ) একটি নেটওয়ার্ককে অন্য নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে। গেটওয়ে হলো এমন একটি ডিভাইস বা সফটওয়্যার যা ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে এবং প্রোটোকল রূপান্তরের মাধ্যমে যোগাযোগ নিশ্চিত করে।
• গেটওয়ে (Gateway)
- 
গেটওয়ে একটি নেটওয়ার্ককে আরেকটি নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করে। 
- 
এটি বিভিন্ন প্রোটোকলকে একত্রিত করে বিভিন্ন এপ্লিকেশনের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করে। 
- 
একটি প্রোটোকলকে অন্য প্রোটোকলের সাথে যুক্ত করতে হলে গেটওয়ে ব্যবহার করা হয়। 
• গেটওয়ের সুবিধাসমূহ
১. ডেটার সংঘর্ষ বা কলিশনের সম্ভাবনা হ্রাস করে।
২. ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্ক প্রকারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে সক্ষম।
• গেটওয়ের অসুবিধাসমূহ
১. কাজের গতি তুলনামূলকভাবে ধীর।
২. কনফিগারেশন প্রক্রিয়া জটিল।
উৎস:
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago