WWW-তে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য কোন প্রটোকল ব্যবহৃত হয়?
A
WTP
B
UDP
C
HTTP
D
IMAP
উত্তরের বিবরণ
WWW বা World Wide Web হলো এমন একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থা যেখানে একাধিক ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ একত্রিত হয়ে ব্যবহারকারীদের তথ্য সরবরাহ করে। এখানে তথ্য আদান-প্রদানের জন্য HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহৃত হয়।
- 
এটি একটি বৃহৎ সিস্টেম, যা বহু সার্ভার (ওয়েব সার্ভার) সংযুক্ত হয়ে গঠিত হয়। 
- 
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের যেকোনো ধরনের তথ্য প্রদান করতে সক্ষম। 
- 
টিম বার্নার্স-লী (Tim Berners-Lee) কে ওয়েবের জনক বলা হয়। 
- 
তিনি ১৯৮৯ সালে এই ওয়েব ব্যবস্থা উদ্ভাবন করেন। 
- 
এটি মূলত সুইজারল্যান্ডের গবেষকদের মাধ্যমে তৈরি একটি হাইপারটেক্সট ভিত্তিক ডিস্ট্রিবিউটেড ইনফরমেশন সিস্টেম। 
- 
WWW অনেকগুলো ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব পেজ নিয়ে গঠিত একটি বিস্তৃত তথ্য ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা। 
- 
এর বৈশিষ্ট্য হলো বিশেষ যোগাযোগ ভাষা HTTP (Hyper Text Transfer Protocol) ব্যবহার। 
- 
HTTP হলো এমন একটি প্রটোকল যা ইন্টারনেটে TCP/IP প্রটোকলের মাধ্যমে ওয়েব সার্ভার ও ওয়েব ক্লায়েন্টের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে। 
WWW ব্যবহারের মাধ্যমে মানুষ সহজে ওয়েব ব্রাউজার ব্যবহার করে যেকোনো তথ্য অনুসন্ধান, দেখা এবং শেয়ার করতে পারে।
 
                            
                        
                        
                        
                        
                        0
Updated: 1 month ago
হার্ডডিস্ক কী?
Created: 1 month ago
A
একটি ইনপুট ডিভাইস
B
একটি আউটপুট ডিভাইস
C
একটি স্টোরেজ ডিভাইস
D
একটি প্রসেসর
হার্ডডিস্ক একটি স্টোরেজ ডিভাইস, যা পার্সোনাল কম্পিউটারে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। এটি অধিক ধারণক্ষম এবং নির্ভরযোগ্য হওয়ায় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও সফটওয়্যার প্যাকেজ সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয়। নিচে হার্ডডিস্ক সম্পর্কিত কিছু তথ্য দেওয়া হলো।
- 
হার্ডডিস্ক পার্সোনাল কম্পিউটারের জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত স্টোরেজ ডিভাইস। 
- 
এতে সংরক্ষিত তথ্য সহজে নষ্ট হয় না, তাই প্রয়োজনীয় সকল প্যাকেজ ও গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এখানে রাখা হয়। 
- 
অধিক ধারণক্ষম হওয়ায় এতে বিপুল পরিমাণ ডেটা সংরক্ষণ করা যায়। 
- 
যে ডিভাইসের মাধ্যমে হার্ডডিস্ক চালনা করা হয় তাকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (Hard Disk Drive - HDD) বলে। 
- 
হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কাজ হলো ডেটা লিখন, পঠন এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণ করা। 
হার্ডডিস্কের সাধারণ বৈশিষ্ট্য:
- 
এর ধারণক্ষমতা অন্য যেকোনো স্টোরেজ মিডিয়ার চেয়ে বেশি। 
- 
অ্যালুমিনিয়ামের পাতের উপরে ম্যাগনেটিক অক্সাইডের প্রলেপ দিয়ে ডেটা সংরক্ষণ করা হয়। 
- 
এটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রোগ্রাম ও ডেটা সংরক্ষণের ক্ষেত্রে নির্ভরযোগ্য। 
- 
ডেটা রিড ও রাইট করার গতি অনেক বেশি। 
হার্ডডিস্ককে কম্পিউটারের প্রধান মাধ্যমিক স্টোরেজ ডিভাইস বলা হয়
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
ই-মেইল পাঠানোর সময় অতিরিক্ত প্রাপককে কোন ফিল্ডে রাখা হয়?
Created: 1 month ago
A
From
B
CC
C
Subject
D
Body
ই-মেইল পাঠানোর সময় মূল প্রাপকের পাশাপাশি অতিরিক্ত প্রাপককে CC (Carbon Copy) ফিল্ডে রাখা হয়। ই-মেইল পাঠানোর জন্য কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হয়।
ই-মেইল পাঠানোর ধাপসমূহ:
১। ই-মেইল কম্পোজ করা
২। ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন করা
৩। ই-মেইল সেন্ড করা
ই-মেইল কম্পোজ করা:
- 
প্রথমে ই-মেইল সফটওয়্যার ওপেন করতে হয় (যেমন: Outlook Express)। 
- 
এরপর Message → New Message বা To Mail এ ক্লিক করতে হয়। 
- 
প্রয়োজনীয় ঘরগুলো পূরণ করতে হয়: - 
To: প্রাপকের ঠিকানা 
- 
From: প্রেরকের ঠিকানা 
- 
CC, BCC: অতিরিক্ত প্রাপক (প্রয়োজন হলে) 
- 
Subject: মেইলের বিষয় 
- 
Attach: ফাইল সংযুক্ত করার জন্য 
- 
Body: মূল বার্তা লেখার স্থান 
 
- 
- 
কম্পোজ করা মেইল চাইলে Outbox-এ সেভ করে রাখা যায়। 
- 
একসাথে অনেকগুলো ই-মেইল তৈরি করে পরবর্তীতে পাঠানো সম্ভব। 
ইন্টারনেটে সংযোগ স্থাপন:
- 
ডায়াল-আপ নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো সংযোগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট কানেকশন নিতে হয়। 
ই-মেইল সেন্ড করা:
- 
ইন্টারনেটে সংযুক্ত হওয়ার পর File → Send Queued Message অথবা Send and Receive বাটনে ক্লিক করলে মেইল পাঠানো হয়। 
বর্তমানে ওয়েব-ভিত্তিক ই-মেইল সার্ভিস (যেমন Gmail, Yahoo, Outlook.com) ব্যবহারের ফলে প্রক্রিয়াটি আরও সহজ হয়েছে। শুধু ইন্টারনেট কানেকশন থাকলেই ব্রাউজারের মাধ্যমে সরাসরি ই-মেইল পাঠানো যায়।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago
Google মূলত কোন ধরনের কোম্পানি হিসেবে পরিচিত?
Created: 1 month ago
A
সোশ্যাল মিডিয়া
B
হার্ডওয়্যার বিক্রেতা
C
অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন
D
ইলেকট্রনিক্স উৎপাদক
গুগল মূলত একটি অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানি, যা আজ বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের একটি। এটি শুধু সার্চ ইঞ্জিনেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং বিভিন্ন ধরনের সফটওয়্যার, পরিষেবা ও হার্ডওয়্যার পণ্যের জন্যও পরিচিত।
- 
গুগল একটি আমেরিকান সার্চ ইঞ্জিন কোম্পানি, যা ১৯৯৮ সালে সার্গেই ব্রিন ও ল্যারি পেইজ প্রতিষ্ঠা করেন। 
- 
২০১৫ সাল থেকে গুগল Alphabet Inc. নামক হোল্ডিং কোম্পানির অধীনে পরিচালিত হচ্ছে। 
- 
বর্তমানে গুগল বিশ্বের মোট অনলাইন সার্চ রিকোয়েস্টের ৭০% এর বেশি পরিচালনা করে, যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতার কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থান করছে। 
- 
গুগলের সদর দপ্তর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মাউন্টেন ভিউ, ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত। 
- 
শুরুতে এটি শুধুমাত্র একটি অনলাইন সার্চ ফার্ম ছিল। 
- 
বর্তমানে গুগল ৫০টিরও বেশি ইন্টারনেট পরিষেবা ও পণ্য সরবরাহ করছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য: - 
ইমেইল (Gmail) 
- 
অনলাইন ডকুমেন্ট তৈরি ও শেয়ার (Google Docs, Sheets, Slides) 
- 
মোবাইল ফোন ও ট্যাবলেটের জন্য সফটওয়্যার (Android OS, Google Play Services) 
 
- 
- 
২০১২ সালে Motorola Mobility অধিগ্রহণের মাধ্যমে গুগল মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন হার্ডওয়্যার উৎপাদন ও বিক্রির ক্ষেত্রেও প্রবেশ করে। 
বর্তমানে গুগল শুধু সার্চ ইঞ্জিন নয়, বরং ক্লাউড কম্পিউটিং, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইউটিউব, অনলাইন বিজ্ঞাপন ও হার্ডওয়্যার ডিভাইসসহ বহুমাত্রিক সেবা প্রদান করছে।
 
                                    
                                
                                
                                
                                0
Updated: 1 month ago